Advertisement
E-Paper

Bratya Basu: আমার সম্পত্তির হিসাবে বেনিয়ম থাকলে ছেড়ে দেব রাজনীতিই, দাবি করলেন ব্রাত্য

রাজ্যের ১৯ জন নেতা-মন্ত্রীর সম্পত্তি বৃদ্ধি নিয়ে মামলা হয়েছে কলকাতা হাই কোর্টে। সোমবার সেই মামলায় ইডিকে যুক্ত করেছে আদালত।

১৯ নেতা-মন্ত্রীর তালিকায় রয়েছে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুরও নাম।

১৯ নেতা-মন্ত্রীর তালিকায় রয়েছে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুরও নাম।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৮ অগস্ট ২০২২ ২০:০৭
Share
Save

বাংলার ১৯ নেতা-মন্ত্রীর সম্পত্তি কী ভাবে বাড়ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে মামলা হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। সেই হিসাব যাচাই করতে এনফোর্সমেন্ট ডায়রেক্টরেট (ইডি) নিয়োগ করার দাবিও উঠেছে। সেই মামলায় সোমবার ইডিকেও জুড়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট। ১৯ নেতা-মন্ত্রীর তালিকায় রয়েছে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুরও নাম। আর তা নিয়ে ব্রাত্য যে চিন্তিত নন সেটা বুঝিয়ে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছেন সাংবাদিক বৈঠকে। তাঁর সম্পত্তির হিসাবে কোনও কিছু অস্বাভাবিক দেখা গেলে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন।

সোমবার বিকাশ ভবনে এসএসসি চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠকের পরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন ব্রাত্য। সেখানেই আদালতের নির্দেশ সংক্রান্ত প্রশ্ন ওঠে। তার জবাবে ব্রাত্য বলেন, ‘‘আদালতের রায় নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। তবে আমি তিনবার নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে হলফনামা জমা দিয়েছি। সেটা মিলিয়ে যদি কোনও অস্বাভাবিক কিছু দেখা যায় তবে রাজনীতি করব না।’’

ওই মামলায় যাঁদের নাম রয়েছে তাঁরা সকলেই ২০১১ ও ২০১৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনে লড়েছেন। সেই সময়ে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় নিজেদের সম্পত্তির হিসাব হলফনামায় জমা দেন। সেখান থেকেই দেখা যাচ্ছে কার সম্পদ কতটা বেড়েছে। প্রসঙ্গত, মামলাকারী আদালতে দাবি করেছেন, নিজেকে অধ্যাপক, অভিনেতা ও পরিচালক বলে উল্লেখ করা ব্রাত্যর ২০১১ সালের আয়কর রিটার্নে উল্লেখ অনুসারে আয় ছিল ছ’লাখ ৯৭ হাজার ৫২৩ টাকা। ২০১৬ সালে আয় কমে হয় দু’লাখ ৪৫ হাজার ৭৫০ টাকা। হিসাব করলে ৬৫ শতাংশ হ্রাস দেখা যাচ্ছে।অভিযোগে অস্থাবর সম্পত্তির যে হিসাব দাবি করা হয়েছে তাতে ২০১১ সালে ছিল ১৫ লাখ ৮৪ হাজার ২০৩ টাকা ৯১ পয়সা। আর ২০১৬ সালে সেটা হয়ে যায় ৩২ লাখ ১২ হাজার ৫৭ টাকা। বৃদ্ধি ১০৩ শতাংশ। অভিযোগে শিক্ষামন্ত্রীর স্ত্রীয়ের সম্পত্তিরও একটি হিসাব দেওয়া হয়েছে। সেখানে ২০১১ সালে স্ত্রীয়ের আয় উল্লেখ করা হয়েছে, এক লাখ ৯২ হাজার ৫৯৪ টাকা আর ২০১৬ সালে ১৩ লাখ ৪৯ হাজার ২০ টাকা। বৃদ্ধি ৬০০ শতাংশ। একই ভাবে স্ত্রীয়ের অস্থাবর সম্পত্তি এই পাঁচ বছরের ব্যবধানে ৩৮২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। ২০১১ সালে ছিল ১৭ লাখ ২৫ হাজার ৫৯৭ টাকা। আর ২০১৬ সালে সেটা হয়েছে ৮৩ লাখ ১৭ হাজার ১২০ টাকা।

Bratya Basu Assets tmc leader

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

ক্যানসেল করতে পারবেন আপনার সুবিধামতো

Best Value
প্রতি বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

প্ল্যানটি সিলেক্ট করে 'Subscribe Now' ক্লিক করুন।শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
প্রতি মাসে

৪২৯

১৬৯

প্ল্যানটি সিলেক্ট করে 'Subscribe Now' ক্লিক করুন।শর্তাবলী প্রযোজ্য।