—ফাইল ছবি।
জাল জাতি শংসাপত্র দেখিয়ে ভোটে প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। এমনই অভিযোগ উঠল হাওড়ার সাঁকরালে তৃণমূল পরিচালিত ঝোড়হাট গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের বিরুদ্ধে। পঞ্চায়েত প্রধানের পদত্যাগের দাবিতে সরব বিরোধীরা। পাল্টা প্রধানের বক্তব্য, তিনি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে। ফলে বিষয়টি বিচারাধীন। বিচারব্যবস্থার প্রতি তাঁর আস্থা রয়েছে।
গত পঞ্চায়েত ভোটে ঝোড়হাট গ্রাম পঞ্চায়েতে জিতেছিলেন সঞ্জয় অধিকারী। ওই পঞ্চায়েতে বোর্ড গড়ে তৃণমূল। সঞ্জয়কে প্রধান নির্বাচিত করা হয়। সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে জাল জাতি শংসাপত্র দেখিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। একই অভিযোগ উঠেছে সাঁকরাইলের থানামাকুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যা তপু নস্করের বিরুদ্ধেও। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্তে নামে জেলা প্রশাসন। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁর সদস্যপদও বাতিল হয়।
জেলা কংগ্রেসের সভাপতি পলাশ ভান্ডারির অভিযোগ, ‘‘একটি গ্রাম পঞ্চায়েতে এক সদস্যের সদস্যপদ খারিজ করা হল। কিন্তু ঝোড়হাট গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানকে এখনও সেই পদে বহাল রাখা হয়েছে। অভিযুক্তেরা কেবল ভোটারদের ঠকাননি, প্রশাসনকেও ঠকিয়েছেন। অবিলম্বে পদ থেকে অপসারণ করে তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করতে হবে।’’
সঞ্জয় বলেন, ‘‘এই অভিযোগ ভিত্তিহীন। যাবতীয় সঠিক তথ্য নিয়ে আমি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছি। বিচারব্যবস্থার প্রতি আস্থা আছে। সঠিক বিচার হবে। এই পঞ্চায়েত এলাকায় যে উন্নয়নের কাজ হচ্ছে এবং আরও বড় পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, সেটা সহ্য না হওয়ায় চক্রান্ত করা হচ্ছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy