—নিজস্ব চিত্র।
বানারহাট এবং মালবাজারের পর এ বার ধূপগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতিরও নিজেদের দখলে নিল তৃণমূল।
বছরখানেক আগে ধূপগুড়ি ব্লককে ভেঙে বানারহাট ব্লক গঠন করা হয়েছিল। দীর্ঘ টালবাহানার পর বুধবার বানারহাট পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন করা হয়। স্বাভাবিক ভাবেই ধূপগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতিরও বোর্ড গঠনের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। শুক্রবার, বছরের শেষ দিনে সেই বোর্ড গঠিত হল। বোর্ডের সভাপতি হন অবিভক্ত ধূপগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দীনেশ মজুমদার। সহ-সভাপতি দুলালি ভগত।
প্রসঙ্গত, অবিভক্ত ধূপগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতিতে মোট সদস্য ছিলেন ৪৮ জন। তার মধ্যে বানারহাট পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যসংখ্যা ২১। ফলে নবগঠিত ধূপগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ২৭ জন। তার মধ্যে তৃণমূলের ২৫ জন ও বাকিরা মিলিয়ে ২। তার মধ্যে বিজেপি-র এক জন সদস্য শুক্রবার অনুপস্থিত ছিলেন। তবে উপস্থিত ২৬ জনের সমর্থনেই সভাপতি ও সহ-সভাপতি নির্বাচন করা হয়।
শুক্রবার বোর্ড গঠনে উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি মহুয়া গোপ, চেয়ারম্যান তথা রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায়, জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ নুরজাহান বেগম, ধূপগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান রাজেশ সিংহ, প্রাক্তন বিধায়ক মিতালি রায়, ধূপগুড়ি গ্ৰামীণ ও শহর ব্লক তৃণমূলের সভাপতি কমলরঞ্জন সরকার এবং ইভান দাস-সহ তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। বোর্ড গঠনের পর তা উদ্যাপনে মেতে ওঠে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকেরা। দীনেশ বলেন, ‘‘ফের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়ে আনন্দিত। ধূপগুড়ির মানুষের জন্য কাজ করব।’’ অন্য দিকে, মহুয়ার দাবি, ‘‘উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতেই একাধিক বড় ব্লক ভেঙে নতুন ব্লক গঠন করা হয়েছে। গত দু’দিনে বানারহাট, মাল এবং আজ ধূপগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন করা হল। এই বোর্ড মানুষের জন্য কাজ করবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy