পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা। ফাইল চিত্র।
শীতকালীন অধিবেশন নিয়ে শাসক-বিরোধী তরজা তুঙ্গে। উৎসবের মরসুমে বিধানসভার অধিবেশন শুরু হওয়ায় কেবলমাত্র চারদিন অংশ নেবেন বিজেপি বিধায়করা। ১ নভেম্বর অধিবেশনে অংশ নেওয়ার পর শেষ তিনদিনের অধিবেশেন যাবেন তাঁরা।তবে ১ নভেম্বর বিধানসভার অধিবেশন শুরুর আগে স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকা সর্বদলীয় ও বিজনেস অ্যাডভাইসারি কমিটির বৈঠকে যাবে বিজেপি পরিষদীয় দলের সদস্যরা।
অধিবেশন পিছিয়ে দিতে আগেই স্পিকারকে অনুরোধ করেছিল বিজেপি। কিন্তু, তাতে ফল হয়নি। তাই মুখে না বললেও, অধিবেশন শুরুর আগে স্পিকারের ডাকা বৈঠক বয়কট করে কার্যত নিজেদের অবস্থান বুঝিয়ে দিল বিজেপি পরিষদীয় দল।
১ নভেম্বর শোকপ্রস্তাব পাঠ করেই শেষ হয়ে যাবে অধিবেশনের কাজকর্ম। প্রথম দিনের অধিবেশনে হাজির হতে বলা হয়েছে বিজেপি বিধায়কদের। আবার অধিবেশনের শেষ তিনদিন অংশ নেবেন তাঁরা।১-১৮ তারিখ অধিবেশন ঘোষিত হলেও, আসলে অধিবেশনের কাজ হবে আটদিন। প্রথম দিনের অধিবেশনে হাজির হতে বলা হয়েছে বিজেপি বিধায়কদের। আবার অধিবেশনের শেষ তিনদিন অংশ নেবেন তাঁরা। ১৬, ১৭ ও ১৮ নভেম্বর পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে হাজির হবেন গেরুয়া শিবিরের বিধায়করা।
দলের এমন অবস্থান প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর যুক্তি, ২ নভেম্বর ধনতেরস। তারপর থেকে পরপর লক্ষ্মীপুজো, কালীপুজো, দীপাবলি, ভ্রাতৃদ্বিতীয়া ও ছটপুজোর মতো উৎসব রয়েছে। সঙ্গে আদিবাসীদের দেওসি উৎসব রয়েছে। ১৫ তারিখ জগদ্ধাত্রী পুজো। বিজেপি পরিষদীয় দলের পক্ষ থেকে দেওয়া চিঠিতে এই সব উৎসবের কথা উল্লেখ করে জগদ্ধাত্রীর পুজোর পরে অধিবেশন ডাকার পক্ষে সওয়াল করা হয়েছিল। স্পিকার সেই দাবি না মানায় বিকল্প পথে তাঁরাও অধিবেশনে আংশিক উপস্থিতি রেখে প্রতিবাদ জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy