Advertisement
০৬ নভেম্বর ২০২৪
Jhalda

Tapan Kandu Murder Case: সিবিআই তদন্ত হলে আরও বড় মাথা ধরা পড়তে পারে! হাই কোর্টে বললেন তপন কান্দুর স্ত্রী

আগামী সপ্তাহে এই ঘটনার শুনানি হতে পারে। পূর্ণিমা আগেই জানিয়েছিলেন, স্বামীর খুনের বিচার পেতে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হবেন তিনি।

সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়ারও আবেদন জানান তপনের স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু।

সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়ারও আবেদন জানান তপনের স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:২৪
Share: Save:

ঝালদার সদ্য নির্বাচিত কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু মৃত্যুর ঘটনায় মামলা দায়ের করা হল কলকাতা হাই কোর্টে। সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়ারও আবেদন জানান তপনের স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দুর। একই সঙ্গে পুরো তদন্তই আদালতের নজরদারিতে করারও আবেদন জানান তিনি। আগামী সপ্তাহে এই ঘটনার শুনানি হতে পারে। পূর্ণিমা আগেই জানিয়েছিলেন, স্বামীর খুনের বিচার পেতে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হবেন তিনি।

আদালতে চত্বরে এসে তিনি বলেন, ‘‘রাজ্য পুলিশের উপর ভরসা নেই। ঝালদার আইসি নিজেই জড়িত ছিলেন। সিবিআই তদন্ত হলে আরও বড় মাথা ধরা পড়তে পারে।’’

রবিবার, ২০ মার্চ পুরুলিয়া জেলা পুলিশের নির্দেশে তপনের খুনের ঘটনায় পাঁচ পুলিশকর্মীকে বসিয়ে (ক্লোজ) দেওয়া হয়। যে পাঁচ পুলিশকর্মীকে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ঝালদা থানার সাব ইনস্পেক্টর অণিমা অধিকারী, দু’জন কনস্টেবল এবং দু’জন এনভিএফ কর্মী। রবিবার ঝালদার বাঘমুণ্ডি রোডের বিরসা মোড়ের কাছে খুন হন তপন। ঘটনাস্থল থেকে এক কিলোমিটার দূরে টহলদারি ভ্যানে ছিলেন ওই পাঁচ পুলিশকর্মী। কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগেই ওই পাঁচ জনকে বসিয়ে দেওয়া হয়।

এর পর ২৪ মার্চ ঝালদা থানার আইসি সঞ্জীব ঘোষকেও যাবতীয় দায়িত্ব থেকে সরানো হয়। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এসডিপিও সুব্রত দেবকে ওই থানা সামলানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE