সকাল ১১টার কিছু পরেই দু’জনে হাজির হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কলকাতার সদর দফতরে। প্রতীকী ছবি।
সুবীরেশ ভট্টাচার্য এসএসসির চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব নেওয়ার আগে নিয়ম ভেঙে ওই পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাঁর পূর্বসূরিদের। এক বার নয়। দু’বার ঘটেছিল এমন ঘটনা। সোমবার সকালেই এসএসসির সেই দুই প্রাক্তন চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন মণ্ডল এবং প্রদীপ কুমার শূরকে নিজাম প্যালেসে ডেকে পাঠায় সিবিআই। তলব পেয়ে সকাল ১১টার কিছু পরেই দু’জনে হাজির হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কলকাতার সদর দফতরে।
সিবিআই সূত্রের খবর, এঁদের দু’জনেরই অপসারণের ক্ষেত্রে নিয়ম মানা হয়নি। সোমবার দু’জনকেই এসএসসি মামলায় মূল অভিযুক্ত সুবীরেশ ভট্টাচার্যের মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হতে পারে বলেও জানা গিয়েছে। সিবিআই সূত্রে খবর, তদন্তকারীরা মনে করছেন, এই দু’জনের অপসারণ এবং একই পদে সুবীরেশ স্থলাভিষিক্ত হওয়ার কিছুদিন পর থেকেই শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি শুরু হয়।
উল্লেখ্য, দু’দিন আগেই এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরশকে দ্বিতীয়বার হেফাজতে নিয়েছে সিবিআই। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য তথা এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন বলে আদালতকে জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেই আর্জির প্রেক্ষিতেই সুবীরেশকে ৫ দিনের জন্য সিবিআই হেফাজতে পাঠানো হয়। মনে করা হচ্ছে, সুবীরেশকে তাঁর পূর্বসূরি দুই প্রাক্তন চেয়ারম্যানের মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার পরিকল্পনা তখনই ছিল সিবিআইয়ের। কারণ, তদন্তে এ ব্যাপারে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তখনই হাতে এসেছিল তদন্তকারীদের।
সিবিআই সূত্রে খবর শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তারা জানতে পেরেছে, সুবীরেশের পূর্ববর্তী এই দুই প্রাক্তন চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন এবং প্রদীপকুমারকে নিয়ম না মেনে এসএসসির চেয়ারম্যান পদ থেকে নিয়ম না মেনেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল।পরে সেই স্থলেই নিয়োগ করা হয়েছিল সুবীরেশকে। কেন ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল সে ব্যাপারেই প্রাক্তন দুই চেয়ারম্যানকে প্রশ্ন করে জানতে চাওয়া হবে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। এ ছাড়াও শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি সম্পর্কে তাঁদের বক্তব্যও জানতে চাওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে ওই সূত্রে।
(এই খবরটি সবেমাত্র দেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত খবরটি কিছু ক্ষণের মধ্যেই আসছে। অপেক্ষা করুন।পাতাটি কিছু ক্ষণ পর পর রিফ্রেশ করুন। আপডেটেড খবরটি আপনি দেখতে পাবেন।অতি দ্রুততার সঙ্গে আপনার কাছে খবর পৌঁছে দেওয়ার সময়েও আমরা খবরের সত্যাসত্য সম্পর্কে সচেতন। সেই জন্যই যে কোনও ‘খবর’ পাওয়ার পর, তার সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই আমরা তা প্রকাশ করি। ফেক নিউজ বা ভুয়ো খবরের রমরমার সময়ে এটা আরও বেশি জরুরি হয়ে উঠেছে।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy