—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
‘পর্ষদের ভুলে’ চাকরি হারানোর অভিযোগ করে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন একাধিক প্রাথমিক শিক্ষক। বুধবার বিচারপতি অমৃতা সিংহের এজলাসে মামলাটি উঠেছিল। রাজ্য এবং প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে আজ, শুক্রবারের শুনানিতে আদালতে মামলাকারীদের চাকরি সংক্রান্ত নথি পেশ করা হতে পারে বলে খবর।
মামলাকারী শুভেন্দু হালদার, রেজাউল হক মির্জা এবং বাবুল বিশ্বাসের আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত ও অর্ক নন্দী কোর্টে জানান, মক্কেলরা ২০১৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিযুক্ত হন। তখন তাঁদের প্রাথমিক শিক্ষণের ডিগ্রি না থাকায় অপ্রশিক্ষিত শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার কথা। কিন্তু পর্ষদ প্রশিক্ষিত শিক্ষক হিসেবে চাকরি দেয়। ২০১৭ সালে তাঁরা প্রশিক্ষিত শিক্ষক হিসেবে চাকরি পাওয়ার যোগ্য নন, এই যুক্তিতে বরখাস্ত করা হয়। ওই আইনজীবীদের যুক্তি, তাঁদের মক্কেলরা কোনও প্রশিক্ষণের নথি দেননি। তাই নিয়োগের ভুলের দায় তাঁদের নয়, পর্ষদের। অপ্রশিক্ষিত শিক্ষক হিসেবে যাঁরা চাকরি পেয়েছেন, তাঁদের থেকে মামলাকারীদের প্রাপ্ত নম্বর বেশি। তাই অপ্রশিক্ষিত বিভাগেও তাঁরা চাকরি পাওয়ার যোগ্য। অথচ, সাত বছর ধরে তাঁরা চাকরিহারা হয়ে আছেন।
আদালতের খবর, এর আগে এ ব্যাপারে একটি মামলা হয়েছিল। তখন কোর্ট মুর্শিদাবাদ জেলার (ওই জেলাতেই মামলাকারীরা কর্মরত) প্রাথমিক স্কুল সংসদের সভাপতিকে আবেদনকারীদের আর্জি বিবেচনা করতে বলে। কিন্তু সভাপতি চাকরি বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy