কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে বিনা প্ররোচনায় লাঠিচার্জের অভিযোগ তুললেন তৃণমূল প্রার্থী দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজস্ব ছবি। নিজস্ব চিত্র।
সন্ধ্যা ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৭৩.৪৯ শতাংশ।
সাগরদিঘিতে দুপুর ৩টে পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৬৩.৪৩ শতাংশ।
মহিলাকর্মী পরিচালিত সাগরদিঘি বিধানসভার ৭৩ নম্বর বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে বিনা প্ররোচনায় লাঠিচার্জের অভিযোগ তুললেন তৃণমূল প্রার্থী দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। লাঠিচার্জের ঘটনায় এক তৃণমূল কর্মী গুরুতর চোট পেয়েছেন বলেও তৃণমূল সূত্রে দাবি। তৃণমূল প্রার্থীর আরও অভিযোগ, ‘‘কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের বাড়িতে ঢুকে মারধর করেছেন।’’
সাগরদিঘিতে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৪৮.২৮ শতাংশ।
বোখরা ২ পঞ্চায়েতের ৬২ নম্বর বুথে ছাপ্পাভোটের অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস প্রার্থী বাইরন বিশ্বাস। তাঁর আরও দাবি, নিয়মমাফিক বুথ পরিদর্শনে গেলে পরিকল্পিত ভাবে অশান্তি করে বাধা দিচ্ছে তৃণমূল। ভোট লুটের চক্রান্ত চলছে। অন্য দিকে, তৃণমূল প্রার্থী দেবাশিসের অভিযোগ, ২১০ নম্বর বুথে মহিলা ভোটারদের ভয় দেখাচ্ছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
সাগরদিঘির মণিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের ১২৩ এবং ১২৪ বুথে খাবার দিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। স্থানীয় দোকানদার জানান, ভোটাররা ভোট দেওয়ার পর কুপন দেখালে তাঁদের খাবার দিতে বলেছে বিজেপি নেতারা।
সাগরদিঘিতে ৩ জন বিজেপি এজেন্টকে বুথ থেকে তুলে নিয়ে আসার অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। বিজেপি প্রার্থী দিলীপের অভিযোগ, ১৪৭ নম্বর বুথ থেকে ২ জন এবং ২১৩ নম্বর বুথ থেকে ১ জন বিজেপি এজেন্টকে তুলে নিয়ে এসেছে পুলিশ।
ভোটকেন্দ্রের বাইরে নকল ইভিএম দেখিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠল গোবর্ধনডাঙা অঞ্চলের ঘুগড়িডাঙ্গার ২৩৫ ও ২৩৬ নম্বর বুথে। অভিযুক্ত শাসক-বিরোধী সব পক্ষ।
সাগরদিঘিতে বেলা ১১টা পর্যন্ত ভোটের হার ৩১.৯২ শতাংশ।
সাগরদিঘির বোখারা-১ অঞ্চলের ৪৭, ৪৮, ৫৪ ও ৫৫ নম্বর বুথে রাজ্য পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের। তাঁদের অভিযোগ, কংগ্রেস প্রার্থীকে বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে।
বুথ পরিদর্শনে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুললেন তৃণমূল প্রার্থী দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ, ২১০ নম্বর বুথে পরিদর্শনে গেলে তাঁকে ঢুকতে বাধা দেয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। বিষয়টি নিয়ে রিটার্নিং অফিসারের কাছে অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেবাশিস।
বিজেপি প্রার্থী দিলীপ সাহার বিরুদ্ধে বুথে বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান নিয়ে ঘোরার অভিযোগ উঠেছে। যদিও দিলীপের দাবি, তিনি ২০০ মিটারের মধ্যে নিরাপত্তারক্ষীদের নিয়ে যাননি।
সাগরদিঘির কাবিলপুরে ১৬৩ নম্বর বুথে বাবার বিরুদ্ধে ছেলের ভোট দেওয়ার অভিযোগে ঘিরে চরম উত্তেজনা। আবার, হোসেনপুরে ২১০ নম্বর বুথে মায়ের বিরুদ্ধে মেয়ের ভোট দেওয়ার অভিযোগ তুললেন বিজেপি প্রার্থী দিলীপ। অভিযোগ দায়ের করলেন কমিশনেও।
সাগরদিঘির সামসাবাদ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বুথে ২০০ মিটারের মধ্যে রাজ্য পুলিশের কনস্টেবল থাকা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানালেন বিজেপি প্রার্থী দিলীপ সাহা। বিজেপি অভিযোগের পরেই সরিয়ে দেওয়া হল কনস্টেবলকে। রিটার্নিং অফিসারের কাছে রিপোর্ট তলব করল নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, সকাল ৯টা পর্যন্ত সাগরদিঘিতে ভোট পড়েছে ১৩.৩৭ শতাংশ। সামসাবাদ বুথে হাতে হাত মিলিয়ে সৌজন্য বিনিময় বিজেপি প্রার্থী দিলীপ সাহা এবং কংগ্রেস প্রার্থী বাইরন বিশ্বাসের মধ্যে।
সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রের ৭১ ও ৭৫ নম্বর বুথে বহিরাগত প্রবেশের অভিযোগ। যা নিয়ে সকাল সকাল এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে। বহিরাগত প্রবেশের অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
সাগরদিঘির উপনির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়কে ১১ নম্বর বুথে ঢুকতে বাধা। অভিযোগ, বুথে ঢুকতে চেয়েছিলেন দেবাশিস। কিন্তু বুথে নিযুক্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী তাঁকে ঢোকার মুখেই আটকে দেন। যা নিয়ে উত্তেজনা তৈরি হয় এলাকায়।
সাগরদিঘির বোখরা ৪৮ নম্বর বুথে বহিরাগত প্রবেশের অভিযোগ। যা নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়। অভিযোগ, ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া চলাকালীন বাইরে থেকে কেউ কেউ বুথে ঢুকে পড়েছেন। ধুলিয়ান পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মেহেবুব আলম ওই বুথে এসেছেন বলে অভিযোগ। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে সেক্টর ফোর্স।
উপনির্বাচনের আগে রবিবার রাতেও উত্তেজনা ছড়িয়েছিল সাগরদিঘিতে। বিজেপি এজেন্টকে ভয় দেখানো হয় বলে অভিযোগ। গেরুয়া শিবিরের দাবি, ১৩৯ নম্বর বুথে তাদের এজেন্টকে ভয় দেখাতে এসেছিলেন বহরমপুর পুরসভার চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল নেতা নাড়ুগোপাল মুখোপাধ্যায়। রাতে তাঁকে ঘিরে স্থানীয় বিজেপি কর্মীরা বিক্ষোভ দেখান।
তৃণমূলের ফেস্টুন লাগানো টোটোয় ভোটারদের নিয়ে আসা হচ্ছে, এই অভিযোগে উপনির্বাচনের সকালে উত্তপ্ত সাগরদিঘির একাংশ। অভিযোগ, ৭৮ নম্বর বুথে বড়গরা এলাকায় যে টোটোয় চাপিয়ে ভোটারদের বুথে নিয়ে আসা হচ্ছে, সেই টোটোতে লাগানো রয়েছে শাসকদলের ফেস্টুন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy