বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। —ফাইল চিত্র।
বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না বিশ্বভারতীর। সম্প্রতি বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ তাঁদের কর্মীদের পদোন্নতির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। কিন্তু কোনও কারণ ছাড়াই আচমকা তা বাতিলও করে দেওয়া হয়। বিশ্বভারতীর এই পদক্ষেপের পরেই কর্মীদের একাংশের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়। বুধবার, এই মর্মেই প্রতিবাদ জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মীদের একাংশ স্মারকলিপি জমা দেন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সঞ্জয় মল্লিকের কাছে। বিক্ষুব্ধ কর্মীদের দাবি, সম্প্রতি বিশ্বভারতীর দু’জন কর্মীকে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট থেকে সিনিয়র অফিসার এবং চার জন কর্মীকে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে পদোন্নতির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। কিন্তু কোনও কারণ ছাড়াই আচমকা তা বাতিল করে দেওয়া হয়। কর্মীদের পক্ষে সুব্রত মণ্ডল ও ভ্রমর ভাণ্ডারী বলেন, “অবিলম্বে কর্মীদের পদোন্নতির বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহার করা হোক। কর্মীদের পদোন্নতির বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করুন কর্তৃপক্ষ।”
অন্য দিকে, কবিগুরু হস্তশিল্প উন্নয়ন সমিতির পক্ষ থেকে শান্তিনিকেতন থানা ও পূর্বপল্লির সংযোগকারী গেট খোলার দাবিতে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয় বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত উপাচার্যকে। বুধবার, ইমেল মারফত গেট খোলার আবেদন করেন কবিগুরু হস্তশিল্প সমিতির সদস্যরা। আমিনুল হুদা বলেন, “হাইকোর্টের নির্দেশে পরিষ্কার বলা রয়েছে চিত্রা, বলাকা, পূরবী-সহ পূর্বপল্লী মাঠ সংযোগকারী রাস্তায় গেট গুলি কখনওই বন্ধ করা যাবে না। অথচ বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ সমস্ত গেটগুলিই বন্ধ রেখেছেন। ফলে সাধারণ এলাকাবাসীকে অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে। হাই কোর্টের রায়কে মান্যতা দিয়েই পূর্বপল্লির মাঠের গেটগুলি ভোর পাঁচটা থেকে রাত্রি আটটা অবধি খুলে রাখা হোক। অন্যথায় বৃহত্তর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।” যদিও এ বিষয়ে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy