—প্রতীকী ছবি।
অনুমোদন রয়েছে সাত চিকিৎসকের। তবে রয়েছেন চার জন। তাঁরাই পালা করে রোজ বহির্বিভাগে গড়ে ৪০০-র বেশি রোগীর চিকিৎসা করছেন, আবার অন্তর্বিভাগে পরিষেবা দিচ্ছেন। এর বাইরে, সেখানকার দন্ত চিকিৎসককেও বহির্বিভাগে সাধারণ রোগীর চিকিৎসা করতে দেখা যায়। এ ছবি মালদহের মিল্কি গ্রামীণ হাসপাতালের। পোশাকি নাম ইংরেজবাজার ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, যেখানে দুর্ঘটনায় আহত জেলারই মানিকচকের বাসিন্দা বছর উনিশের তরুণ ওয়াসিম আক্রমের চিকিৎসা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। অভিযোগ, পরে প্রাণ বাঁচাতে কেটে বাদ দিতে হয় ওই যুবকের একটি পা। তা নিয়ে মামলাও হয়েছে।
সূত্রের খবর, অন্তর্বিভাগে ৪০ থেকে ৪৫ জন রোগী সব সময় থাকেন। মিল্কি ছাড়াও মানিকচকের গোপালপুর, ধরমপুর, এনায়েতপুর ও ইংরেজবাজারে ফুলবাড়িয়া পঞ্চায়েতের মানুষও আসেন সেখানে। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রশাসনিক দায়িত্ব সামলান। তাঁর দায়িত্বে আরও দু’টি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও ৪৪টি উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্র রয়েছে। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক পার্থ সরকার বলেন, ‘‘ডাক্তারের ঘাটতির কথা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।’’ তাঁর দাবি, ওয়াসিমের চিকিৎসার ক্ষেত্রে হাসপাতালের ‘গাফিলতি’ ছিল না। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, সংশ্লিষ্ট দন্ত চিকিৎসক স্নাতকোত্তর (এমডিএস) করেছেন। তাই সাধারণ রোগী তিনি দেখতে পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy