—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
আবাস প্রকল্পের তদারকিতে ‘নেই’ আবাস-বন্ধুরা। অভিযোগ, তার জেরে প্রকল্পের ঘর তৈরির কাজে নজরদারি নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। উপভোক্তারা টাকা পেয়ে ঘরের কাজ শুরু করছেন কিনা বা কী ভাবে তা তৈরি করছেন, সে সবের উপরে নজরদারির লোকের অভাব রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে শিলিগুড়ির অনেক উপভোক্তা সমস্যায় পড়েছেন।
আবাস প্রকল্পের তদারকিতে আবাস-বন্ধু নিযুক্ত করেছিল বিভিন্ন পঞ্চায়েত। ঘরের কাজ নির্দিষ্ট সময়ে, ঠিকমতো করা হচ্ছে কিনা, সে দিতে তাঁরা নজর রাখতেন। বিনিময়ে আবাস-বন্ধুদের ঘরপ্রতি নজরদারির জন্য মজুরি দেওয়া হত। কেন্দ্রীয় সরকার ওই প্রকল্পে বরাদ্দ বন্ধ করার পরে রাজ্য সরকারের তরফে ঘর তৈরির টাকা দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রথম কিস্তির টাকা পেয়েছেন উপভোক্তারা। কিন্তু ঘর তৈরির কাজে তদারকির জন্য লোক না থাকায়, ফাঁকির আশঙ্কা করছেন অনেকে। প্রকল্পের প্রথম কিস্তির ৬০ হাজার টাকা হাতে পেলেও তাই ঘর তৈরির তদারকির লোকের অভাবে উপভোক্তাদের অনেকে দোটানায় পড়ছেন। কতটা লম্বা, কতটা পাকা দেওয়াল বা ঘরের নকশা কেমন হবে, তা নিয়ে তাঁরা ধন্দে পড়ছেন। অনেকে নিজেদের মতো করে ঘর তৈরির পরিকল্পনা করছেন। কিন্তু তাতে ভবিষ্যতে সমস্যা হবে কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উপভোক্তাদের অনেকের।
তবে মহকুমা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, ‘‘আবাস বন্ধু রাখা হয়নি। রাজ্যের তরফে ঘর তৈরির সঠিক মাপ এবং অন্য তথ্য দেওয়া হতে পারে। আপাতত গ্রাম পঞ্চায়েতের কর্মীদের দিয়েই তদারকি করা হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy