—প্রতীকী চিত্র।
কোথাও দ্বিগুণ, কোথাও আবেদনপত্র জমা পড়েছে আসনের ৩-৪ গুণ। স্নাতকে ভর্তির অভিন্ন পোর্টালে প্রথম দফার আবেদনপত্র গ্রহণের ৪৮ ঘণ্টা আগে এ ছবি গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলিতে। এত আবেদন জমা পড়লেও ছাত্র ভর্তি নিয়ে চিন্তায় মালদহ ও দুই দিনাজপুরের গ্রামীণ কলেজগুলি। সেখানে আবেদন জমা পড়লেও কত পড়ুয়া ভর্তি হবেন, তা নিয়েই সংশয়ে কর্তৃপক্ষ।
গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে মালদহ এবং দুই দিনাজপুরের ২৫টি কলেজ রয়েছে। কর্তৃপক্ষের দাবি, কেন্দ্রীয় অভিন্ন পোর্টালে ২৪ জুন থেকে কলেজে ভর্তির আবেদনপত্র নেওয়া শুরু হয়। এই আবেদন গ্রহণ ৭ জুলাই পর্যন্ত চলবে। তার ভিত্তিতে ১২ জুলাই প্রথম দফায় মেধা তালিকা প্রকাশ ও ১৮ জুলাই প্রথম দফায় ভর্তি শেষ হবে। গৌড় মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ অসীমকুমার সরকার বলেন, “পড়ুয়ারা যে কোনও কলেজে আবেদন করতে পারছেন। কেন্দ্রীয় ভাবে মেধার ভিত্তিতেই ভর্তি হবে।”
মালদহ কলেজে তিন হাজার আসনে সাড়ে পাঁচ হাজার, গৌড় মহাবিদ্যালয়ে আড়াই হাজার আসনে পৌঁনে ছ’হাজার, মানিকচক কলেজে দু’হাজার আসনে দশ হাজার আবেদন পত্র জমা পড়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুরের শহর ও শহরতলির কলেজ বালুরঘাট, গঙ্গারামপুর, বুনিয়াদপুরে আবেদন পড়লেও হিড়িক কম রয়েছে জেলারই হরিরামপুর, কুশমণ্ডি, পতিরাম কলেজে। বুনিয়াদপুর কলেজে দেড় হাজার আসনে আবেদন পড়েছে প্রায় পাঁচ হাজার। গঙ্গারামপুর কলেজে আট হাজার, বালুরঘাট মহিলা কলেজে প্রায় দেড় হাজার। রায়গঞ্জের সুরেন্দ্রনাথ কলেজে আড়াই হাজার ছাত্র-ছাত্রী আবেদন করেন। আবেদনের হিড়িক রয়েছে ইটাহার, ডালখোলা ও ইসলামপুরের কলেজগুলিতেও। গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার বিশ্বজিৎ দাস বলেন, “কেন্দ্রীয় ভাবে ভর্তি প্রক্রিয়া চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা নেই। তবুও এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় নজর রাখছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy