পাকড়াও: বাজেয়াপ্ত হচ্ছে আতশবাজি। জলপাইগুড়ি। নিজস্ব চিত্র।
প্রতিবছরই কালীপুজো, দীপাবলির আগে শিলিগুড়ি শহর লাগোয়া বিহারের এলাকাগুলি থেকে শহরে প্রচুর পরিমাণে বাজি আসে। অন্যবার প্রচুর শব্দবাজিও এই পথে শহরে ঢোকে। প্রশাসনের একটি সূত্র জানাচ্ছে, কিসানগঞ্জ, ঠাকুরগঞ্জ থেকে ট্রেন ও বাসের মাধ্যমে এই বাজি আসে। এই বছর নিষিদ্ধ হয়েছে আতশবাজিও। সেগুলিও ওই পথ দিয়ে গোপনে আনা হচ্ছে বলে প্রশাসনের একটি অংশের সন্দেহ।
কিসানগঞ্জে সস্তায় বাজি মেলে বলে শিলিগুড়ি থেকে অনেকেই কিনতে যান। বাজির মত দাহ্যবস্তু ট্রেনে বহন করা বারণ। অভিযোগ যে রেলকর্মীদের একটি অংশ ডিউটিতে গিয়ে বাজি নিয়ে কিসানগঞ্জ থেকে এনজেপি ফেরেন। রেলের কর্তারা এই দাবি খারিজ করে দিয়েছেন। এনজেপির এক রেলকর্তা বলেন, ‘‘রেলকর্মীরা ট্রেনে বাজি নিয়ে এলে তাঁদের চাকরি পর্যন্ত চলে যেতে পারে। এরকম হয় নাকি!’’
দক্ষিণবঙ্গের একাধিক বাস শিলিগুড়ি থেকে কিসানগঞ্জ হয়ে যাতায়াত করে। বাসেও যে নজরদারি চালানো প্রয়োজন তার দাবিও উঠেছে। তেনজিং নোরগে বাস টার্মিনাস এবং বেসরকারি বাস টার্মিনাসেও সেরকমভাবে খানা-তল্লাশি হচ্ছে না বলে অভিযোগ যাত্রীদের একাংশের। শহরের বাসিন্দাদের দাবি, বাজি রুখতে আরও কড়া হোক পুলিশ। বাড়তি নজরদারি, ধরপাকড় হলে বাজির দাপট ছাড়া এ বারের দীপাবলি করা সম্ভব বলে তাঁদের মত। শহরে পুলিশ অভিযান করছে। কিন্তু এনজেপি এবং জংশন এলাকায় নজরদারি বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেকে। এ ব্যাপারে শিলিগুড়ির ডিসি (সদর) জয় টুডুকে ও সিপি ত্রিপুরারি অথর্বকে ফোন করলে ফোন বেজে যায়। তাঁদের হোয়াটসঅ্যাপ করেও জবাব মেলেনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy