জট কাটলেই চাকরি পাবেন পুলিশকর্মীর ছেলে, সুপার
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি
কয়েকটি ছোট খামতির জন্য আটকে রয়েছে মৃত গিনেস রেকর্ডধারী পুলিশকর্মী শৈলেন্দ্রনাথ রায়ের পরিবারের একজনের চাকরি বলে জানালেন শিলিগুড়ির পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা। মঙ্গলবার শিলিগুড়িতে শৈলেন্দ্রনাথ রায়ের জীবনী নিয়ে লেখা একটি বইয়ের উদ্বোধন করতে গিয়ে একথা জানান তিনি। এদিন শৈলেনকে নিয়ে লেখা বইয়ের উদ্বোধন হলেও তাঁদের পরিবারের কেউ উপস্থিত ছিলেন না। শৈলেন্দ্রনাথ রায় শিলিগুড়ি পুলিশের হোমগার্ড পদে কর্মরত ছিলেন। টিকি দিয়ে গাড়ি, ট্রাক, টয়ট্রেন টেনে, পাহাড়ের উপর থেকে টিকি দিয়ে ঝুলে নেমে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের অধিকারী হন। দু’বছর আগে সেবকের পাহাড় দিয়ে টিকিতে ঝুলে পার হতে গিয়ে টিকিটি দড়িতে আটকে যায়। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
প্রতিবন্ধীদের তালিকা
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার
জলপাইগুড়ি জেলা প্রতিবন্ধী পুনর্বাসন কেন্দ্রের উদ্যোগে এবং পরিবেশপ্রেমী সংগঠন ন্যাসের ব্যবস্থাপনায় ডুয়ার্সের ওদলাবাড়িতে প্রতিবন্ধীদের তালিকা তৈরির কাজ শুরু হল। মঙ্গলবার ওদলাবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত দফতরে মালবাজারের ব্লক স্তরের প্রতিবন্ধীদের নামের তালিকা তৈরি করার কাজ শুরু হয়। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন মালবাজারের মহকুমাশাসক জ্যোতির্ময় তাঁতি। ন্যাসের সম্পাদক নাফসার আলি বলেন, “প্রতিবন্ধীদের চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করে সহায়ক যন্ত্র দেওয়া হবে।”
আরও ট্রেনের দাবি হলদিবাড়িতে
আরও দু’টি প্যাসেঞ্জার ট্রেনের দাবিতে সরব হলেন হলদিবাড়ির বাসিন্দারা। বর্তমানে হলদিবাড়ি এবং নিউ জলপাইগুড়ির মধ্যে তিন জোড়া যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করে। এই সংখ্যা আরও বাড়ানোর দাবি তুলেছেন যাত্রীরা। ইতিমধ্যেই উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেল কর্তৃপক্ষের কাছে ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। হলদিবাড়ি পুরসভার চেয়ারম্যান তরুণ দত্ত বলেন, “নিউ জলপাইগুড়ি এবং হলদিবাড়ির মধ্যে যাত্রীবাহী ট্রেনের সংখ্যা অপ্রতুল। তা বাড়ানো হোক।” শুধু হলদিবাড়ি পুরসভার চেয়ারম্যানই , এই একই দাবি করেছেন নিত্যযাত্রী সমিতির সদস্যরাও। হলদিবাড়ি-নিউ জলপাইগুড়ি নিত্যযাত্রী সমিতির সম্পাদক গোপাল পোদ্দার বলেন, “এখন যাত্রী সংখ্যা বেড়েছে। রেলের আয় বেড়েছে বলে আমরা মনে করি। প্রতিটি সভায় রেল কর্তৃপক্ষের কাছে যাত্রীবাহী ট্রেন বাড়ানোর দাবি করেছি। প্রয়োজনীয়তা মানলেও পদক্ষেপ করছেন না রেল।” নিউ জলপাইগুড়ির এরিয়া ম্যানেজার পার্থ শীল জানান, হলদিবাড়ি এবং নিউ জলপাইগুড়ির মধ্যে যাত্রী সংখ্যা বাড়লেও রেলের আয় বাড়েনি। বরং গত দু’বছরে ওই রুটে শতকরা ৫ ভাগ করে আয় কমছে। তিনি বলেন, “আয় বাড়লে নতুন ট্রেন দেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে। অলাভজনক রুটে নতুন ট্রেন দিলে রেলের ক্ষতি হবে।”
ইসলামপুরের খুনে গ্রেফতার আরও দু’জন
জমি সংক্রান্ত বিবাদে খুনের ঘটনায় আরও দু’জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার ভোরে ইসলামপুর থানার গাঠিয়াটোল এলাকা থেকে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। পুলিশ সূত্রের খবর, সোমবার রাতেও একাধিক এলাকাতে অভিযান চলে। মঙ্গলবার ভোরে গাঠিয়াটোল এলাকার এক বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ সূত্রের খবর, ধৃতদের নাম পেশ মহম্মদ ও জের মহম্মদ। তাদের বাড়ি ওই এলাকায়। তবে পুলিশ সূত্রে খবর, ১১ জনের নামে ইসলামপুর থানায় অভিযোগ করেছে মৃতের পরিবার। ধৃতদের নামও সেই অভিযোগে রয়েছে। ধৃতদের মঙ্গলবার ইসলামপুর আদালতে তুলেছে পুলিশ। ইসলামপুর থানার আইসি মকসুদুর রহমান বলেন, “এখনও পর্যন্ত খুনের ঘটনায় মোট সাত জনকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। বাকিদের খোঁজেও তল্লাশি চালানো হচ্ছে।” রবিবার রাতে ইসলামপুর থানার আগডিমঠি খুন্তি গ্রাম পঞ্চায়েতের গাঠিয়াটোল এলাকায় এক বৃদ্ধা ইন্দিরা আবাসের ঘর পান। বৃদ্ধা নিজের ঘর ভেঙে সেই ঘর গড়ার কথা ছিল। সেই জমির মালিকানাকে কেন্দ্র করে শরিকি বিবাদ বাধে।
চা বাগানে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার
এক ছোট চা বাগান কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে সদর ব্লকের কালিয়াগঞ্জ এলাকার আট একর আয়তনের গুয়াবাড়ি বাগানের টিনের চালা ঘরে ওই ব্যক্তির দেহ উদ্ধার হয়। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম জীবন দাস (৫৫)। তিনি পাতকাটা এলাকার বাসিন্দা। বাগান দেখাশোনার কাজ করতেন। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, অনান্য দিনের মতো, এদিন সকালেও তিনি কাজে বার হন। ঘটনার প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের সন্দেহ ঘটনাটি আত্মহত্যার।
দোকানে চুরি
ফের সোনার দোকানে চুরির ঘটনায় ক্ষোভ ছড়াল ব্যবসায়ীদের মধ্যে। সোমবার রাতে দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন থানার নয়াবাজার এলাকার ঘটনা। গভীর রাতে দুষ্কৃতীরা দোকানের পিছনের দরজা ভেঙে যাবতীয় সোনার অলঙ্কার চুরি করে পালিয়েছে।এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা।
ধর্ষণের চেষ্টা
এক স্কুল ছাত্রীকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে অজ্ঞাতপরিচয় একজনের বিরুদ্ধে। ছাত্রীটি প্রতিবাদ করলে মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। মালদহ জেলার হবিবপুর থানার কানতুর্কা গ্রাম পঞ্চায়েতের লক্ষীপুর গ্রামের ঘটনা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy