Advertisement
E-Paper

নদীর চর দখল করে সীমানা প্রাচীর, অবরুদ্ধ নদীও! শিলিগুড়ির ফাঁসিদেওয়ায় বিতর্ক

অভিযোগ উঠেছে, ফাঁসিদেওয়া ব্লকের আমবাড়ি কাজিগজ এলাকায় মতিয়া নদীর চর ও শ্মশান ঘাট দখল করে নেওয়া হয়েছে পেপার মিল তৈরির নামে। শুধু তা-ই নয়, অবরুদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে নদীর গতিপথও।

—নিজস্ব চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ ২৩:২৩
Share
Save

জমি মাফিয়াদের বাড়বাড়ন্তে সরব হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উত্তরবঙ্গের, বিশেষ করে শিলিগুড়ি পুর এলাকা ও শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের বিভিন্ন এলাকায় দলের নেতাদের ধরপাকড়ও শুরু হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই। তা সত্ত্বেও ফের একই অভিযোগ উঠল শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের অন্তর্গত ফাঁসিদেওয়ায়।

অভিযোগ উঠেছে, ফাঁসিদেওয়া ব্লকের আমবাড়ি কাজিগজ এলাকায় মতিয়া নদীর চর ও শ্মশান ঘাট দখল করে নেওয়া হয়েছে পেপার মিল তৈরির নামে। শুধু তা-ই নয়, অবরুদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে নদীর গতিপথও। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে নদী বাঁধের একাংশ। দখল করা হয়েছে শ্মশানের জমিও।

স্থানীয় বাসিন্দা উত্তম বর্মণ বলেন, ‘‘ছোটবেলা থেকেই এই শ্মশানঘাট দেখে আসছি। হঠাৎ করে আমরা দু’দিন ধরে দেখছি রাতের বেলায় পেপার মিল কর্তৃপক্ষ বাউন্ডারি ওয়াল দিচ্ছেন। এর পরেই আমরা কাজ আটকে দিই। নদী ও নদীর চর দখল করছে তারা। নদীকে কেন্দ্র করে যে সরকারি বাঁধ দেওয়া হয়েছিল, সেই বাঁধও ভেঙে দিয়েছে।’’ স্থানীয় বাসিন্দা নারদ বর্মণ বলেন , ‘‘কী ভাবে পেপার মিল কর্তৃপক্ষ নদীর চর ও শ্মশান ঘাট দখল করে সীমানা প্রাচীর দিচ্ছে, তা আমরা বুঝে উঠতে পারছি না। কাজ হয় রাতের বেলা। দিনের বেলা কোনও কাজ হয় না। আমরা বিষয়টি নিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েতকে জানাব।’’

পঞ্চায়েত প্রধান অবশ্য এ ব্যাপারে অবগতই নয়। বিধাননগর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান জ্যোতি খালকো বলেন , ‘‘আমাকে এই বিষয়টি নিয়ে কেউ জানাননি। এমনকি স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যও জানাননি। যদি কোনও অভিযোগ থাকে, তা হলে গ্রাম পঞ্চায়েতে এসে অভিযোগ জানাতে হবে। আর সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, নদীর চর কোনও ভাবে দখল করা যায় না। এমনকি শ্মশানঘাটও নয়। তবে এর জন্য আমাদের কাছে এনওসির জন্য কেউ আসেনি।’’

encroachment Siliguri

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।