বীরভূমের পুলিশ সুপার নগেন্দ্র ত্রিপাঠী বলেন, ‘‘এর আগেও বিশ্বভারতীর বসন্ত উৎসবে পুলিশ সব রকম সহযোগিতা করেছে। তাই উপাচার্যের এই মন্তব্য একেবারেই অপ্রত্যাশিত।’’ প্রসঙ্গত, ছাত্রাবাস খোলা-সহ তিন দফা দাবিতে ১২ দিন ধরে ছাত্র আন্দোলনের জেরে বিশ্বভারতীতে অচলাবস্থা অব্যাহত।
ফাইল ছবি।
এ বারও শান্তিনিকেতনে বসন্ত উৎসব হবে দরজা বন্ধ রেখে। বাইরের মানুষের প্রবেশে থাকছে নিষেধাজ্ঞা। এমনটাই জানিয়েছেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। কারণ হিসাবে তিনি জানিয়েছেন, রাজ্য সরকার বা পুলিশ বসন্ত উৎসবের সময় সাহায্যে ইচ্ছুক নয়। সে কারণে এ বারও দরজা বন্ধ রেখেই হবে বসন্ত উৎসব। উপাচার্যের এই মন্তব্য নিয়ে শুরু হয়েছে চাপানউতর। তাঁর এই মন্তব্যকে অপ্রত্যাশিত বলে অভিহিত করেছেন বীরভূমের পুলিশ সুপার নগেন্দ্র ত্রিপাঠী।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বর্তমান পরিস্থিতি ও বসন্ত উৎসব নিয়ে কর্মী আধিকারিকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে বসেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। সেই বৈঠকের ভিডিয়ো নেটমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে উপাচার্যকে বলতে শোনা যায়, ‘‘আমরা হোলির দিন বসন্তোৎসব আয়োজন করছি না। হোলির দিন উৎসবের আয়োজন করলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যায়। রাজ্য সরকার ও রাজ্য পুলিশ আমাদের সহায়তা করতে ইচ্ছুক নয়। তাই আমরা রাজ্য পুলিশের উপর নির্ভর করব না। এটা বিশ্বভারতী পরিবারের অনুষ্ঠান। সেটা আমরা নিজেদের মতো করে করব।’’ এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy