তৈরি হচ্ছে বিড়ি। —ফাইল চিত্র।
জানুয়ারিতে জাকির হোসেন সহ চার জন। ডিসেম্বরে বাইরন বিশ্বাস। দুই তৃণমূল বিধায়ক সহ মুর্শিদাবাদের বিড়ি মহল্লায় পরপর একাধিক বিড়ি ব্যবসায়ীর বাড়িতে আয়কর হানা নিয়ে আতঙ্কে পড়েছেন বিড়ি মালিকেরা। কেন্দ্রীয় এজেন্সির আরও হানার আশঙ্কাও বাড়ছে বিড়ি মহল্লাতে।
যে সব বিড়ি কারখানায় এ যাবত আয়কর হানা হয়েছে সেগুলি সবই বিড়ি উৎপাদনে প্রথম সারিতে রয়েছে। যদিও ৪টি বিড়ি কোম্পানিতে সে ভাবে কিছুই উদ্ধার করতে পারেনি আয়কর দফতর। কিন্তু পর পর বিড়ি শিল্পে আয়কর বিভাগের এই নজর কেন?
বিড়ি মহল্লার প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সদস্য আলাফাজুদ্দিন বিশ্বাসের মতে, ‘‘গত ২০ বছরে কিছু মুষ্টিমেয় বিড়ি মালিক ছাড়া সকলেরই অবস্থা যা ছিল আর আজ যা হয়েছে, তাঁদের বিষয় সম্পত্তির সেই বাড়বাড়ন্ত বলার নয়।এই উত্থান কেমন করে, স্বাভাবিক ভাবেই সে প্রশ্ন উঠেছে। আয়কর দফতরেরও তাই নজর পড়েছে তাঁদের উপরে। তা ছাড়া শাসক দল তৃণমূলকে ‘ফান্ডিং’ করছেন কিছু বিড়ি মালিক। ফলে রাজ্যের বিড়ি মালিকেরা সরকারি স্তরে মদত পাচ্ছেন।’’
বিজেপির উত্তর মুর্শিদাবাদের জেলা সভাপতি ধনঞ্জয় ঘোষ বলছেন, ‘‘৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের দু’পাশে যত সড়ক লাগোয়া জমি রয়েছে, তার বেশির ভাগটাই কিনে নিয়েছেন এখনকার বিড়ি মালিকেরা। তাঁদের এই আর্থিক বাড়বাড়ন্তের উৎসটা সামনে এসেছে জিএসটি চালুর পরে। বিড়িতে জিএসটি ২৮ শতাংশ। সেক্ষেত্রে যে আয় হওয়ার কথা বিড়ি থেকে, আয়কর বিভাগ তা পাচ্ছে না, পাচ্ছে না জিএসটিও।’’
কিভাবে চলছে এই দুর্নীতি?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy