ফাইল চিত্র
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল ঘোষণা হয়েছে মাসখানেক আগে। কিন্তু জেলার ৬৫ শতাংশ নম্বর পাওয়া ছাত্রছাত্রীদের অনেকেই স্কলারশিপের আবেদনপত্র বা ফর্ম কী ভাবে নবান্নে পাঠাবে তা নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়েছে। বিশেষ করে চিন্তিত প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের পড়ুয়ারা। সাধারণত পড়ুয়ারা প্রশাসনের বিভিন্ন আধিকারিকের শংসাপত্র নিয়ে নবান্নে এসে ফর্ম জমা দেয়। পোস্টে ফর্ম পাঠানোর ব্যবস্থা থাকলেও বেশিরভাগ পড়ুয়া সেটা করতে চায় না। কারণ, তাতে স্কলারশিপের টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা সব সময় থাকে না।কিন্তু কোভিড পরিস্থিতিতে নবান্নে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও অনেকে আসতে পারছেন না। কারণ, এক দিকে করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা আর অন্য দিকে ট্রেনও অচল। অধিকাংশ পড়ুয়ার দাবি, প্রতি ব্লকে প্রশাসন এ বছর পড়ুয়াগের থেকে ওই ফর্ম সংগ্রহ করার ব্যবস্থা করুক। তা হলে আর সমস্যা থাকবে না। একাধিক বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রীর স্কলারশিপের ফর্ম স্কুলে কিংবা ব্লক প্রশাসনের কাছে জমা দেওয়ার ব্যাপারে কোনও নির্দেশিকা রাজ্য সরকারের তরফে আসেনি। তবে আসলে ভাল হয়।
তেহট্ট মহকুমা সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক মনোতোষ বিশ্বাস বলেন, ‘‘কোভিড পরিস্থিতিতে ছাত্রছাত্রীদের সত্যিই সমস্যা হচ্ছে। তবে কী ভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের থেকে সব ফর্ম তুলে একত্রিত করে নবান্নে পৌঁছে দেওয়া যায় তা নিয়ে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নিতে হবে।’’ একই কথা বলেন তেহট্টের মহকুমাশাসক অনীশ দাশগুপ্ত। তাঁর কথায়, ‘‘শিক্ষা দফতরের সঙ্গে কথা বলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy