—প্রতীকী চিত্র।
আম গাছ ভরেছে আম্রমুকুলে। শিমুল, পলাশ, কাঞ্চল, সজনে গাছও ফুলে ছেয়েছে। সকাল থেকেই মাঝেমধ্যে শোনা যাচ্ছে কোকিলের কুহু ডাক। সে সব জানান দিচ্ছে বসন্ত এসে গিয়েছে। তবে, ভরা বসন্তেও বেলা গড়ানোর পর থেকে সকাল পর্যন্ত থাকছে শীতের আমেজ।
গত কয়েক দিন আগেও তাপমাত্রা বেড়েছিল স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা বেশি। তবে গত কয়েক দিন ধরেই চলছে পারদের ওঠানামা। গত কয়েক দিন ধরে জেলায় সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করছে যথাক্রমে ১৬ থেকে ২৯-৩০ ডিগ্রি। তবে গত কয়েক দিনে কখনও রাতের বেলা, কখনও আবার ভোরে পারদ নামছে ১৩ থেকে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। ফলে গত কয়েক দিনে সকালের দিকে শীত বেশি অনূভুত হচ্ছে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে তাপমাত্রার পারদও। সন্ধ্যা থেকে ফের কিছুটা কমছে পারদ। পারদের এই ওঠানামার প্রভাব পড়ছে মানবদেহে। প্রভাব পড়ছে আম, লিচুর মতো মরসুমি ফলের উপরেও। আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের দাবি, সপ্তাহ খানেক আগে অকাল বৃষ্টির পর পারদ কিছুটা নেমেছে।
বেশ কিছু দিন বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক এমনকি গ্রামীণ চিকিৎসকদের কাছেও জ্বর, সর্দি-কাশির মতো উপসর্গ নিয়ে রোগীদের ভিড় বাড়ছে। শিশু ও বয়স্কদের আক্রান্তের সংখ্যা বেশি বলে দাবি চিকিৎসকদের। হরিহরপাড়ার ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক মুহাম্মদ সাফি বলেন, “এই সময়ে ভাইরাস ঘটিত অসুখের বাড়বাড়ন্ত দেখা যায়। রোগীদের অধিকাংশ ভাইরাস ঘটিত অসুখে ভুগছেন। যার অন্যতম কারণ আবহাওয়ার পরিবর্তন।”
সারগাছি ধান্যগঙ্গা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের উদ্যানপালন দফতরের বিষয়বস্তু বিশেষজ্ঞ চন্দা সাহা পারিয়া বলেন, “এ বছর আম, লিচুর মুকুল কিছুটা দেরিতে এসেছে। ফলের ঠিক পরিচর্যা জরুরি।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy