বড়দিনের কেক। নিজস্ব চিত্র।
বড় দিনে কেক চাই-ই চাই। কেক রসিক বাঙালিদের কথা ভেবে বাজারে নানা প্রকার কেক হাজির হয় এই সময়। ডিসেম্বরের ১০ তারিখের পর থেকে কেকের বিক্রির রমরমা। তবে চলতি ডিসেম্বরে নিরামিষ কেকের রমরমা চোখে পড়ছে।
নানা দোকানে টেবিলের একদিকে আমিষ কেক অন্য দিকে নিরামিষ কেক। নিরামিষ কেকের ক্রেতারা কী বলছেন? অর্ধেন্ধু বসুর কথায়, “আসলে বাড়ির অনেক সদস্য আমিষ খান না কিন্তু নিরামিষে কোনও নিধিনিষেধ নেই। তাই দোকান থেকে নিরামিষ কেক কিনেছি।” শুভলক্ষ্মী দাস বলেন, “আমার বাড়িতে শনিবারে কেউ আমিষ খায় না। ফলে ২৫ ডিসেম্বরের কেক আমিষ।” রাধেশ্যাম বিশ্বাস বলেন, “দোকানে গিয়ে দেখলাম এক দিকে এগলেস কেক রয়েছে। আমি নিরামিষ কেক কিনেছি।”
বিক্রেতারা কী বলছেন?
কেক বিক্রি করেছেন বেলডাঙার সঙ্গীপ মুখোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, “অন্য সামগ্রীর সঙ্গে কেক বিক্রি করেছি। ২৮০ গ্রামের কেক দাম ১৩০, ৩০০ গ্রাম কেকের দাম ১৮০, ২০০ টাকা। আমার দোকান থেকে নিরামিষ কেকই বেশি বিক্রি হয়েছে।” বেলডাঙার বাজারে স্টেশন রোডের একটি বড় কেকের দোকানে ৩০০, ৪০০, ৬০০ টাকা দামের কেক বিক্রি হয়েছে। তাদের মধ্যে নিরামিষ কেকের চাহিদা যথেষ্ট। তার সঙ্গে ছাপাখানা মোড়, বড়ুয়া মোড়ের লাগোয়া দোকান, বেলডাঙা পুরানো বাজার এলাকার দোকান, হরেকনগর মোড়, বেগুনবাড়ি মোড়ের দোকানে কেক বিক্রি হয়েছে। ৮০ টাকা ১০০ থেকে ৩০০ টাকার ছানার কেক বিক্রি হয়েছে অনেক মিষ্টির দোকানে। ছানার কেক অনেকেই কিনেছেন দেদার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy