প্রতীকী ছবি।
জেলা প্রশাসনিক ভবনে করোনা-সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ল। সেখানে তিনটি দফতরে মোট পাঁচ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রের খবর। মহকুমাশাসকের দফতরেও এক করণিকের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। জেলা হাসপাতালের সুপারের অফিসের এক কর্মীও আক্রান্ত।
করোনা-আক্রান্ত মায়ের চিকিৎসার জন্য বাড়ি গিয়ে রোগাক্রান্ত হয়েছিলেন ভূমি ও রাজস্ব দফতরের এক কর্তা। তখন প্রশাসনিক ভবনে তার কোনও প্রভাব পড়েনি। কিন্তু দিন কয়েক আগে সংক্রমিত হন জেলা পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতর ও নাজিরাখানার দায়িত্বে থাকা এক আধিকারিক। তাঁকে নিভৃতবাসে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তাঁর সংস্পর্শে আসা দুই দফতরের প্রায় ৩৫ জনের লালারসের নমুনা পরীক্ষা হয়।
একে-একে রিপোর্ট আসা শুরু হলে দেখা যায়, জেলা পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের তিন জন ও নাজিরাখানার এক জনের রিপোর্ট পজিটিভ। এর পর জেলা প্রশাসনিক ভবন জীবাণুমুক্ত করা হয়। কৃষ্ণনগর সদর মহকুমাশাসকের দফতরের এক করণিকেরও করোনা হয়েছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন যে, প্রশাসনিক ভবনে কর্মরত আধিকারিক ও কর্মীদের মধ্যে থেকে উপসর্গহীন সংক্রমিতদের দ্রুত চিহ্নিত করে আলাদা করতে না-পারলে সংক্রমণ রোখা কঠিন হয়ে পড়বে। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে যাঁরা কাজের জন্য প্রতিদিন জেলা প্রশাসনিক ভবনে আসেন তাঁদেরকেও থার্মাল গান দিয়ে পরীক্ষা করার দাবি উঠেছে। প্রবেশপথে ‘স্যানিটাইজিং টানেল’ বসানোর প্রস্তাবও এসেছে। জেলাশাসক বিভু গোয়েল বলছেন, “সরকারি নির্দেশিকায় যা-যা বলা আছে তা বাস্তবায়িত করা হচ্ছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy