ঝাড়গ্রাম শহরে শিবমন্দির এলাকায় যানজট। — নিজস্ব চিত্র।
মেদিনীপুর শহরের অনেক রাস্তাঘাট এমনিতেই সঙ্কীর্ণ। অবৈধ টোটো, রাস্তা দখল, বেআইনি পার্কিংয়ের দৌরাত্ম্যে তা আরও সঙ্কীর্ণ হয়ে পড়ছে বলেই অভিযোগ। যানজটও হচ্ছে। এক সময় মেদিনীপুর পুর-প্রশাসনের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, লাইসেন্সবিহীন টোটো চলবে না শহরে। প্রধান রাস্তাগুলিতেও টোটো চলবে না। পরবর্তীতে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আসে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল। মেদিনীপুরের তৃণমূল পুরপ্রধান সৌমেন খানের সঙ্গে মতবিরোধ রয়েছে তৃণমূলের শহর সভাপতি তথা পুরপ্রতিনিধি বিশ্বনাথ পাণ্ডবের। বিশ্বনাথ-শিবির দাবি করে, যে টোটোর নম্বর রয়েছে সেটাও বৈধ নয়! উল্লেখ্য, এক সময়ে মেদিনীপুর শহরে কিছু টোটোকে চলাচলে ছাড়পত্র দিয়েছিল পরিবহণ দফতর, পুরসভা। পুর-কর্তৃপক্ষের দাবি, ওইগুলিই বৈধ টোটো। মেদিনীপুরে এমন টোটো রয়েছে প্রায় ৯৫০টি। অথচ, এখন শহরে ৭-৮ হাজার টোটো চলাচল করে। একাধিক মহলের দাবি, সংখ্যাটা আরও বেশি। রেলশহর খড়্গপুরে যানজটের সমস্যা অতটা না থাকলেও মালঞ্চ, খরিদা রোডে জবরদখল রয়েছে। ফলে এখানেও সঙ্কীর্ণ হচ্ছে রাস্তা। এমন ঘটনায় রেলের দিকেও অভিযোগের আঙুল উঠেছে। খড়্গপুর-মেদিনীপুর ব্যস্ততম রেলপথের মাঝে খরিদা রেলগেটের উপরে উড়ালপুল না হওয়ায় দিনের অধিকাংশ সময় রেলগেট বন্ধ থাকে। তার উপরে খরিদা-মালঞ্চ রোড সঙ্কীর্ণ হওয়ায় যানজট হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy