Advertisement
E-Paper

TMC: আবাস যোজনার বাড়ি নেই, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পরিষদের কণিকা মান্ডি থাকেন মাটির ঘরেই

পশ্চিম মেদিনীপুরের রাধামোহনপুরে বাড়ি কণিকা মান্ডির। ডেবরা থেকে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পরিষদের সদস্য তিনি। এখন খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ।

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ কণিকা মান্ডির বাড়ি।

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ কণিকা মান্ডির বাড়ি। — নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৮ জুলাই ২০২২ ১৯:৪৫
Share
Save

অ্যাসবেস্টস দিয়ে ছাওয়া একচালা মাটির বাড়ি। বাঁশের উপর মাটি লেপে তৈরি দেওয়াল। সেই বাড়িতেই থাকেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পরিষদের সদস্য কণিকা মান্ডি। তাঁর দাবি, দু’বছর আগে আমপানের পর পঞ্চায়েত থেকে তাঁর মায়ের নাম নেওয়া হয়েছিল ইন্দিরা আবাস যোজনার জন্য। কিন্তু, তা বাস্তবায়িত হয়নি বলেই জানিয়েছেন কণিকা।

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার রাধামোহনপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের রাধামোহনপুরে বাড়ি কণিকার। অলচিকি ভাষায় এমএ পাশ করার পর ডব্লিউবিসিএস পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। এর মধ্যেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পরিষদে ডেবরা থেকে তৃণমূলের প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে লড়েন তিনি। কণিকা বর্তমানে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ। পরিবারে রয়েছেন তাঁর দুই ভাই এবং মা বিন্দু মান্ডি। কণিকার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২০ সালের মে মাসে আমপানে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাঁদের বাড়ি। এর পর স্থানীয় পঞ্চায়েতে কণিকার মা বিন্দুর নাম নথিভুক্ত হয়েছিল ইন্দিরা আবাস যোজনার জন্য। কিন্তু সেই বাড়ি এখনও তাঁরা পাননি বলেই পরিবারের সদস্যদের দাবি।

কণিকা অবশ্য বলছেন, ‘‘দিন সাতেক আগে বৃষ্টির সময় মাকে পঞ্চায়েতে পাঠাব বলে ঠিক করেছিলাম। কারণ একটা ত্রিপল দরকার ছিল। কিন্তু মা অসুস্থ বলে যেতে পারেননি। এখনও অনুমোদন না আসায় পাকা বাড়ি হয়নি। যে দিন মুখ তুলে তাকাবে সে দিন হয়তো সরকারি ভাবে বাড়ি তৈরি হবে। তবে বৃষ্টির সময় খুব কষ্টে থাকতে হয়।’’

রাধামোহনপুর-২ পঞ্চায়েতের প্রধান কাজলী রায় বলেন, ‘‘ওঁর বাড়ির অবস্থা খুবই খারাপ। ভেঙে পড়ছে। কিন্তু কিছু করার নেই। ইন্দিরা আবাস যোজনায় হয়তো নাম রয়েছে। তবে যখন অনুমোদন আসবে তখন নিশ্চয়ই ওঁর বাড়িও পাকা হবে। পদ্ধতিগত কারণে ওটা আটকে রয়েছে।’’

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পরিষদের সহ-সভাধিপতি অজিত মাইতি বলেন, ‘‘শুনেছি ওঁর বাড়ির অবস্থা ভাল নয়। তবে ইন্দিরা আবাস যোজনার তালিকায় যদি নাম থাকে তা হলে যখন বরাদ্দ হবে তখন পেয়ে যাবেন। তাতে সংশয়ের কোনও ব্যাপার নেই।’’

TMC zilla parishad

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।