Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Mamata Banerjee

Mamata in Mumbai: নাগরিক সমাজের সঙ্গে সাক্ষাৎ, শরদের বাড়িতে বৈঠক, শিল্পপতিদের সঙ্গেও দেখা করবেন মমতা

নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর মমতা যাবেন এনসিপি নেতা শরদ পওয়ারের বাড়ি। সেখানে পওয়ারের সঙ্গে বৈঠক হবে তাঁর।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফাইল ছবি।

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ০১ ডিসেম্বর ২০২১ ১০:২৬
Share: Save:

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গিয়েছেন মুম্বইয়ে। সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে পুজো দেওয়ার পর মহারাষ্ট্রের শাসকদলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে সাক্ষাৎও করেছেন তিনি। সফরের দ্বিতীয় দিনে শিল্পমহল, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি শরদ পওয়ারের সঙ্গে বৈঠক রয়েছে মমতা বন্দ্যো‌পাধ্যায়।

তৃণমূলের তরফে জানানো হয়েছে মুম্বইয়ে মমতার দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি। দুপুর সওয়া ১টা নাগাদ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা মমতার। নরিম্যান পয়েন্টের ওয়াইবি চহ্বন সেন্টারে হওয়ার কথা সেই বৈঠক। জানা গিয়েছে, জাভেদ আখতার এবং সুধীন্দ্র কুলকার্নি এই বৈঠকের আয়োজন করেছেন। দিন কয়েক আগে দিল্লিতে মমতার সঙ্গে দেখা করেছিলেন সুধীন্দ্র এবং জাভেদ।

নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর মমতা যাবেন এনসিপি নেতা শরদ পওয়ারের বাড়ি। সেখানে পওয়ারের সঙ্গে বৈঠক হবে তাঁর। এই বৈঠকের দিকে নজর রয়েছে রাজনীতি মহলের। শরদের সঙ্গে বৈঠকের পর বিজেপি বিরোধী লড়াই নিয়ে মমতা কী বার্তা দেন, নজর থাকবে সে দিকেও।

রাজ্যে শিল্প বিস্তারের লক্ষ্যে মুম্বইয়ের শিল্প মহলের সঙ্গেও দেখা করবেন মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার বিকেল পাঁচটায় ফোর সেশনস হোটেলে সেই সাক্ষাৎ হওয়ার কথা।

মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গেও মঙ্গলবার দেখা করার কথা ছিল মমতার। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার জন্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিনি। তাই উদ্ধবের ছেলে আদিত্য এবং শিবসেনার রাজ্যসভার দলনেতা সঞ্জয় রাউত এসেছিলেন মমতার সঙ্গে দেখা করতে। এই সাক্ষাৎ নিয়ে আদিত্য বলেছেন, ‘‘জাতীয় রাজনীতির অনেক বিষয়েই আমাদের কথা হয়েছে। আমাদের পুরনো বন্ধুত্বের সম্পর্ক। আগেও উনি যখন এসেছেন, আমাদের বৈঠক হয়েছে।’’

অন্য বিষয়গুলি:

Mamata Banerjee mumbai Sharad Pawar tmc leader
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE