—প্রতীকী ছবি।
পার্ক স্ট্রিটে গুলি চালানোর ঘটনায় একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহৃত হয়েছিল বলে ব্যাঙ্কশাল আদালতে জানালেন মুখ্য সরকারি আইনজীবী অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায়।
ওই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত মহম্মদ ফাহিমুদ্দিন ওরফে সোনাকে বুধবার ঝাড়খণ্ডের গিরিডি থেকে ধরেছে লালবাজারের গুন্ডা দমন শাখা। বৃহস্পতিবার তাকে ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয়। এই ঘটনায় আগে গ্রেফতার হওয়া ফারুক খান, আসিফ আহমেদ, আবসার আলি খান, মহম্মদ সাব্বির খান এবং ম্যাথু নোয়েলকেও পুলিশি হেফাজত থেকে এ দিন আদালতে হাজির করা হয়েছিল। শুনানিতে অভিজিৎ বলেন, ‘‘সিসি ক্যামেরায় দেখা গিয়েছে, ঘটনার দিন একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। সেগুলি এখনও উদ্ধার করা যায়নি। ঘটনায় আরও কেউ জড়িত কি না, তা দেখা দরকার।’’
এই সব তথ্য জানতেই সোনাকে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠানোর আবেদন জানান সরকারি আইনজীবী। সোনার আইনজীবীরা অবশ্য তাঁদের মক্কেলের জামিনের আবেদন করেননি। বাকি পাঁচ অভিযুক্তের আইনজীবীরা তাঁদের মক্কেলদের জন্য শর্তাধীন জামিনের আর্জি জানান। ওই পাঁচ জনকেও ফের পুলিশি হেফাজতে পাঠানোর আবেদন জানান অভিজিৎ। সওয়াল শেষে বিচারক সোনা-সহ ছ’জনকেই ২৯ জুন পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে পাঠান।
গত শুক্রবার রাতে পার্ক স্ট্রিট থানার মির্জা গালিব স্ট্রিটে মোটরবাইক ওভারটেকের ঘটনায় বচসার জেরে এখলাস বেগ নামে এক যুবককে গুলি করার অভিযোগ ওঠে। পুলিশের দাবি, সে দিন দু’টি আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার হয়েছিল। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে সোনা এবং সাব্বিরকে গুলি চালাতে দেখা গিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের জেরা করে আগ্নেয়াস্ত্রগুলির খোঁজ চলছে। সোনার বিরুদ্ধে একাধিক থানায় খুন, ডাকাতি, তোলাবাজি-সহ সাতটি মামলা রয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy