সিজিও কমপ্লেক্স থেকে বেরিয়ে কথা বলছেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের সুপার সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়। ছবি: ভিডিয়ো থেকে।
সিবিআইয়ের দফতর সিজিও কমপ্লেক্সে মঙ্গলবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের দুই চিকিৎসক-ছাত্রীর বয়ান রেকর্ড করল সিবিআই। তদন্তকারী সংস্থার সূত্রে খবর, ওই দুই পিজিটি নির্যাতিতার সহপাঠী ছিলেন। সিজিওতে তাঁদের সঙ্গে যান মেডিক্যাল কলেজের বর্তমান সুপার সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়ও। তিনি কিছু নথি জমা দিয়েছেন বলে খবর।
মঙ্গলবার বিকেলে সিজিও কমপ্লেক্সে যান আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে নির্যাতিতার দুই সহপাঠী। তাঁদের বয়ান রেকর্ড করা হয়। সিবিআই সূত্রের খবর, তাঁদের সঙ্গে তদন্তকারীরা আগেও কথা বলেছেন। দুই পিজিটিকে সঙ্গে নিয়ে আসেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের সুপার সপ্তর্ষি। তিনি বেরিয়ে বলেন, ‘‘আমাকে কিছু নথি জমা করতে বলা হয়েছিল। সে সব নথিতে আমি সই করলাম। দুই পিজিটিকে কেন আসতে বলা হয়েছিল, সেই নিয়ে কিছু বলতে পারব না। কারণ, তদন্ত চলছে।’’
কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই। এই মামলায় প্রতি দিনই সিজিও দফতরে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই। মঙ্গলবার দুপুরে সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসে পৌঁছন চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাস। তিনি নির্যাতিতার দেহের ময়নাতদন্ত করেছিলেন। প্রায় দেড় ঘণ্টা ছিলেন সিজিওতে। যদিও কী কারণে তাঁকে তলব করা হয়েছিল, তা স্পষ্ট নয়। সিবিআই দফতর থেকে বার হওয়ার পর কোনও মন্তব্য করতে চাননি চিকিৎসক। এর আগেও দু’বার তাঁকে তলব করা হয়েছিল সিবিআই দফতরে। রবিবার সিজিও কমপ্লেক্সে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দফতর থেকে বার হয়ে তিনি দাবি করেছিলেন, মৃতার দেহের দ্রুত ময়নাতদন্ত করার জন্য বিভিন্ন ভাবে চাপ দেওয়া হয়েছিল। মৃতার কাকা পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তির তরফে এই চাপ দেওয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছিলেন ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক। মঙ্গলবার আরজি করের প্রাক্তন সুপার সঞ্জয় বশিষ্ঠকেও ডাকা হয়েছে সিবিআই দফতরে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy