প্রতীকী ছবি।
দুই এবং ছয় নম্বর জাতীয় সড়কে যান চলাচলে শৃঙ্খলার অভাব রয়েছে। ওই সড়কে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চলে। বহু ক্ষেত্রে রাস্তা আগলে দাঁড়িয়ে থাকে গাড়ি। দুর্ঘটনা কমাতে পুলিশকে তাই আরও তৎপর হতে নির্দেশ দিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব মলয় দে। পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর সামনেই বৃহস্পতিবার নিউ টাউনের বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে ‘সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ’ কর্মসূচির পথ নিরাপত্তা সংক্রান্ত অনুষ্ঠানে এমন সমালোচনার সুর প্রশাসনিক কর্তার গলায়। জাতীয় সড়ক ও রাজ্য সড়কের মোড়ে উপযুক্ত ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, পারাপারের জন্য পূর্ত দফতরকে সঙ্কেত চিহ্ন এঁকে দেওয়ার প্রস্তাব ও ভূগর্ভস্থ পথ তৈরি করতে বলেন তিনি। গাড়ির লাইসেন্স ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার শংসাপত্র দিতে আরও সতর্ক হতে বলেন শুভেন্দু। সীমিত পথে গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের সচিব সুব্রত গুপ্ত।
যদিও এই সব সিদ্ধান্ত কতটা কার্যকর হবে, তা নিয়ে দ্বিধায় প্রশাসনের একাংশ। কারণ, বিধাননগর কমিশনারেটের তরফে ২০টি স্কুল-কলেজে নিয়মিত সচেতনতার প্রচার, খাবার সরবরাহকারী ও ক্যাব-চালকদের নিয়ে কর্মশালার আয়োজন করা হয়। বছরভর সচেতনতার প্রচারও যে জনগণকে নাড়া দিচ্ছে না, তা বিধাননগর পুলিশের বিশেষ অভিযানের তথ্য দেখলেই বোঝা যাবে। চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার ভোর থেকে ২৪ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে ট্র্যাফিক আইন ভাঙায় এক হাজারের বেশি মামলা রুজু করেছে বিধাননগর পুলিশ! আইনভঙ্গকারীদের বড় অংশ ১৮-২৫ বছর বয়সি। দেখা গিয়েছে, কেউ মত্ত অবস্থায়, কেউ বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাচ্ছেন। ভিআইপি রোড, বিশ্ব বাংলা সরণি, সল্টলেকে ব্লকের একাধিক রাস্তা-সহ ২১টি জায়গায় নাকা তল্লাশি করে ওই ধরপাকড় হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy