Advertisement
০৮ নভেম্বর ২০২৪
Tala Bridge

বড় পরীক্ষা নিয়ে পরিকল্পনা চূড়ান্ত

পুলিশ সূত্রের খবর, টালা সেতু সংলগ্ন এলাকায় ২০টি স্কুল মাধ্যমিকের পরীক্ষাকেন্দ্র হয়েছে। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাকেন্দ্র হয়েছে ১১টি স্কুল। সেই তালিকা ইতিমধ্যেই তৈরি করা হয়েছে।

টালা সেতু ভাঙার কাজ চলছে। সেখানেই ফুট ওভারব্রিজের দাবিতে পড়েছে পোস্টার। সোমবার। ছবি: দেবস্মিতা ভট্টাচার্য

টালা সেতু ভাঙার কাজ চলছে। সেখানেই ফুট ওভারব্রিজের দাবিতে পড়েছে পোস্টার। সোমবার। ছবি: দেবস্মিতা ভট্টাচার্য

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৪:২২
Share: Save:

আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে চলতি বছরের মাধ্যমিক। ১২ মার্চ উচ্চ মাধ্যমিক। এ দিকে, ইতিমধ্যেই টালা সেতু পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় উত্তর কলকাতা এবং উত্তর শহরতলির যান চলাচল নিয়ে আশঙ্কায় রয়েছেন পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা। সেতু বন্ধের পরে সোমবার প্রথম কাজের দিন ওই দুই অঞ্চলের যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে থাকলেও মাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে তাঁদের পরিকল্পনা চূড়ান্ত করে ফেললেন লালবাজারের ট্র্যাফিক বিভাগের কর্তারা।

পুলিশ সূত্রের খবর, টালা সেতু সংলগ্ন এলাকায় ২০টি স্কুল মাধ্যমিকের পরীক্ষাকেন্দ্র হয়েছে। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাকেন্দ্র হয়েছে ১১টি স্কুল। সেই তালিকা ইতিমধ্যেই তৈরি করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ওই সব স্কুলের সামনের রাস্তাকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে যাতে পরীক্ষা শুরুর আগে কোনও পরীক্ষার্থীকে যানজটের কবলে পড়তে না হয়। পাশাপাশি ওই স্কুলগুলির সামনে সাধারণ পুলিশকর্মী মোতায়েন করা ছাড়াও ট্র্যাফিক পুলিশের কর্মীকেও যান নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন টালা, বাগবাজার, শ্যামবাজার, বি টি রোড প্রভৃতি এলাকায় যানজট হওয়ার আশঙ্কা থাকায় সকাল থেকেই পুলিশকর্তাদের সঙ্গে বিশাল বাহিনীকে নামানো হয়েছিল। একই সঙ্গে চিড়িয়ামোড়, পাইকপাড়া এবং বাগবাজার বাটা মোড়ে সিগন্যাল ব্যবস্থায় বদল আনা হয়েছে। ওই তিন মোড় থেকে গাড়ি ঘোরার জন্য বেশি সময় পাওয়া যাবে। একই সঙ্গে গিরিশ অ্যাভিনিউ যানজট-মুক্ত রাখতে সেখানে তৈরি হওয়া বেশ কয়েকটি বাসের টার্মিনাস সরিয়ে দেওয়ার কথাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে পুলিশের তরফে।

অন্য বিষয়গুলি:

Tala Bridge Madhyamik Exam Higher Secondary Exam
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE