প্রতীকী ছবি
স্নায়ুর সমস্যা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন হাসপাতালে। দিন চারেক আগে বাড়ি ফেরেন। বুধবার থেকে শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। বৃহস্পতিবার তা বাড়তে ব্যারাকপুর পুরসভার মাতৃসদনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ২৮ বছরের ওই যুবককে। অভিযোগ, করোনা রোগী সন্দেহে সেখানে ভর্তি নেওয়া হয়নি। তিন হাসপাতাল ঘুরেও প্রাথমিক চিকিৎসাটুকু মেলেনি। শেষে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয় তাঁর।
ব্যারাকপুরের বড় কাঁঠালিয়ার ওই যুবক স্নায়ুর সমস্যায় ভুগছিলেন। সপ্তাহ দেড়েক আগে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও ভর্তি নেওয়া হয়নি। তখন অবশ্য ব্যারাকপুরের মাতৃসদন তাঁকে ভর্তি নিয়েছিল। সেখানে স্নায়ুর চিকিৎসক নেই বলে দিন চারেক আগে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ওই যুবকের বাবা বলেন, “বৃহস্পতিবার শ্বাসকষ্ট বাড়তে থাকায় ওকে মাতৃসদনে নিয়ে যাই। ওরা করোনা সন্দেহে ভর্তি নেয়নি। একটি নার্সিংহোমে গেলে শ্বাসকষ্ট শুনেই বলে, ডাক্তার নেই। তখন বিএন বসু হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানেও শয্যা নেই বলা হয়। তার পরে একটি ইঞ্জেকশন ও অক্সিজেন দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।”
সাগর দত্তে যাওয়ার পথে নিস্তেজ হয়ে পড়েন ওই যুবক। ব্যারাকপুরের একটি নার্সিংহোমে নেওয়া হলে মৃত ঘোষণা করা হয়। বিএন বসুর সুপার সুদীপ্ত ভট্টাচার্য জানান, এ নিয়ে যা বলার জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক তাপস রায় বলবেন। তাপসবাবু বলেন, “বিএন বসু হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা হয়েছিল। তবে ঘটনার তদন্ত হবে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy