প্রতীকী ছবি
বল খুঁজতে গিয়ে পোড়া বাজির স্তূপে লাথি মারায় বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছিল শিশুর। আহত হয়েছিল অন্য এক শিশুও। ঘটনার আটচল্লিশ ঘণ্টা পরেও কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। নাদিয়ালের বাসিন্দা, মৃত শিশুর মামা মেহবুব সর্দার মল্লিক বলেন, ‘‘এত বড় ঘটনার পরেও পুলিশ কাউকে ধরল না। আমার ভাগ্নের জামার কী হল তা-ও জানি না। ওটাই তো প্রমাণ। পুলিশ সেটিকে হেফাজতে নেয়নি।’’
তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহে গাফিলতির কথা প্রকারান্তরে মেনে নিলেও নাদিয়াল থানার দাবি, ওই পোশাক এসএসকেএম হাসপাতালে অনেক খুঁজেও পাওয়া যায়নি। দ্রুত মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। অভিযুক্তদের দ্রুত ধরা হবে।
গত মঙ্গলবার নাদিয়ালে খালধারি রোডে মল্লিকপাড়ায় একটি ছোট মাঠে ক্রিকেট প্রতিযোগিতা চলছিল। সেখানে রাতে আতসবাজি পোড়ানো হয়। উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর আবু মহম্মদ তারিকও। পরের দিন হঠাৎ বিস্ফোরণ হয় এলাকায়। দুই শিশু অগ্নিদগ্ধ হয়। এসএসকেএমে আমির আলি নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়। আর এক শিশুকে প্রাথমিক চিকিৎসার পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। মৃতের পরিবারের দাবি, এলাকার কাউন্সিলরও ওই ঘটনা নিয়ে সমান উদাসীন। তিনি ওই এলাকায় আর যাননি। কাউন্সিলর বলেন, ‘‘আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে। মৃতের পরিবারকে সমবেদনা জানাচ্ছি। পুলিশ দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিক।’’
বিস্ফোরণ ঘটার পরেই কাউন্সিলরের মদতেই বিস্ফোরকের নমুনা গায়েব করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ মৃত শিশুর পরিবারের। যদিও কাউন্সিলরের দাবি, ‘‘আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে। এটা নোংরা রাজনীতি। পুলিশি তদন্তে সত্য উঠে আসুক।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy