Advertisement
E-Paper

দিদিকে বলো’ থেকে ‘টক টু মেয়র’-এ

বাড়ির পাশেই রয়েছে একটি দোকান। সেই দোকানের ফেলা আবর্জনার গন্ধে টিকতে পারছেন না গড়িয়ার বাসিন্দা দেবাশিস দাস। শনিবার তাই ‘টক টু মেয়র’ অনুষ্ঠানে ফোন করেছিলেন তিনি।

মেয়র ফিরহাদ হাকিম। ফাইল চিত্র

মেয়র ফিরহাদ হাকিম। ফাইল চিত্র

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০২০ ০৩:০৯
Share
Save

‘দিদিকে বলো’য় জনিয়েছিলেন। উত্তর না পেয়ে তাই এ বার ‘টক টু মেয়র’-এর দ্বারস্থ তিনি।

বাড়ির পাশেই রয়েছে একটি দোকান। সেই দোকানের ফেলা আবর্জনার গন্ধে টিকতে পারছেন না গড়িয়ার বাসিন্দা দেবাশিস দাস। শনিবার তাই ‘টক টু মেয়র’ অনুষ্ঠানে ফোন করেছিলেন তিনি। মেয়র ফিরহাদ হাকিমের কাছে তাঁর আর্জি, ‘‘কিছু একটা করুন।’’ দেবাশিসবাবু আরও বলেন, ‘‘দিদিকে বলোয় জানিয়েছিলাম। কিন্তু এখনও সমস্যা মেটেনি।’’ তাঁর কথা শুনে মেয়র বিষয়টি নিয়ে পুরসভার জঞ্জাল দফতরের ডিজি-র সঙ্গে কথা বলেন। তার পরেই অভিযোগকারীকে জানিয়ে দেন, রবিবার সকালে পুরসভার লোক গিয়ে আবর্জনা সাফ করে দেবে।

এ দিনও বেআইনি নির্মাণ নিয়ে অভিযোগ আসে প্রিন্স গোলাম মহম্মদ শাহ রোড ও ঠাকুরপুকুর এলাকার ১২৪ নম্বর ওয়ার্ড থেকে। দু’টি ক্ষেত্রেই অফিসারদের ঘটনাস্থলে গিয়ে খোঁজ নিতে বলা হয়।

শনিবার ওই অনুষ্ঠানে কেওড়াপুকুর মিশন বাজার এবং কবরডাঙা রোডের নিকাশির সমস্যা এবং সেখানকার রাস্তার বেহাল দশা নিয়ে স্থানীয় এক নাগরিক মেয়রকে ফোন করেন। মেয়র তাঁকে জানান, জোকা, ঠাকুরপুকুর-সহ সংলগ্ন বেশ কিছু অংশ সদ্য কলকাতা পুরসভার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। সেগুলি পঞ্চায়েতের অধীনে থাকায় কিছুই কাজ হয়নি। এখন সেখানে কেইআইআইপি-র কাজ হচ্ছে। আগামী সাত-আট মাসে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলির বেশ কিছু অংশে নিকাশি ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হবে। বাকি অংশে কেইআইআইপি-র তৃতীয় পর্যায়ের টাকা দিয়ে নিকাশি ও রাস্তার উন্নয়ন করা হবে।

Didi ke Bolo দিদিকে বলো টক টু মেয়র Talk to Mayor Mamata Banerjee Firhad Hakim

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}