Advertisement
২৬ জানুয়ারি ২০২৫
Kolkata Karcha

কলকাতার কড়চা: শহর ঘিরে যত কিছু

তিনশো বছরেরও বেশি সময় ধরে পথ চলা কলকাতার কিছু দুষ্প্রাপ্য স্মারক-সংগ্রহ নিয়ে, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল-এর দরবার কক্ষে, গত ২৪ জানুয়ারি থেকে চলছে প্রদর্শনী ‘কলকাতা মেমোরাবিলিয়া’, দেখা যাবে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

শেষ আপডেট: ২৫ জানুয়ারি ২০২৫ ০৯:৪০
Share: Save:

কলিকাতা’, ‘ক্যালকাটা’ বা ‘কলকাতা’। আজকের মহানগরী হয়ে ওঠার যাত্রাপথে তার সমাজজীবনের বিচিত্র বিবর্তন চমকিত করে, এই সময়ের চোখের সামনে তা ধরা দিলে তো কথাই নেই। তিনশো বছরেরও বেশি সময় ধরে পথ চলা কলকাতার কিছু দুষ্প্রাপ্য স্মারক-সংগ্রহ নিয়ে, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল-এর দরবার কক্ষে, গত ২৪ জানুয়ারি থেকে চলছে প্রদর্শনী ‘কলকাতা মেমোরাবিলিয়া’, দেখা যাবে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণকারী সংস্থা ‘ইনট্যাক’-এর ব্যবস্থাপনায় শহরের চার জন সংগ্রাহক— জয়ন্তকুমার ঘোষ, উজ্জ্বল সরদার, গোপাল বিশ্বাস ও শিবশঙ্কর মুখোপাধ্যায়ের সংগ্রহ নিয়ে এই আয়োজন।

দেখা যাবে কলকাতার ‘বাবু সংস্কৃতি’র নিদর্শন— অষ্টাদশ শতকের তৈলচিত্র, সেকালের আসবাব, কলম, দোয়াত, চশমা, ছড়ি, পকেট ঘড়ি, ধুতি পরে বসার জন্য বিশেষ ভাবে নির্মিত চেয়ারও। সন্ধের কলকাতায় বসত বাইজিদের নাচ-গানের আসর: মুন্নি বাই, জদ্দন বাই, মিস জ়ুবেদা, সুন্দরজান, চম্পাজানের হাস্য লাস্য সঙ্গীত আর পান-ভোজনে রাত গড়াত। সেই সময়ের দেশলাই লেবেল, প্রসাধনী লেবেল ধরে রেখেছিল সেই বাইজিদের ছবি— দেখার সুযোগ এই প্রদর্শনীতে।

দ্বারকানাথ ঠাকুর থেকে রথীন্দ্রনাথ— চার প্রজন্মের নানা স্মারকে জোড়াসাঁকোর বর্ণময় ইতিহাসের হদিস: ঠাকুরবাড়ির নথি, রবীন্দ্রনাথের কণ্ঠস্বর, হাতের লেখা, বইয়ের সম্ভারে। কলকাতা মানে সিনেমাও, প্রমথেশ বড়ুয়া থেকে সত্যজিৎ রায়, তপন সিংহ, ঋত্বিক ঘটক, উত্তমকুমারের প্রতি শ্রদ্ধায় করে তাঁদের সিনেমার হাতে-আঁকা পোস্টার, লবি কার্ড, আলোকচিত্র দেখা যাবে। প্রায় সত্তরটি দেশে জাদু দেখিয়ে মোহিত করেছেন জাদুসম্রাট পি সি সরকার সিনিয়র, ভারতীয় জাদুশিল্পকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বিশ্বে। শিল্পীর অনুষ্ঠানের সচিত্র পোস্টার (উপরে প্রথম ছবি), জাদু প্রদর্শনের পোশাক, শেষ জাপান যাত্রার ও অন্যান্য আলোকচিত্র ও নথিপত্র সম্পদ এই প্রদর্শনীর।

টুকরো কাগজে বা ডায়েরির পাতায় নেওয়া অটোগ্রাফ আজও সযত্নে রাখা বহু শহরবাসীর কাছে। এই প্রদর্শনীতে তা-ই বিস্তৃত আকারে: লেখকদের হাতের লেখা, পাণ্ডুলিপির নিদর্শনে। গ্রাম-শহর নির্বিশেষে বাংলার মেয়েরা রুমালে কি আসনে সুচ-সুতো সেলাইয়ে কাটাতেন যে দুপুর বা অবসর সময়টুকু, আজকের মহানাগরিক ব্যস্ততায় সেই সময়ের রূপ গিয়েছে পাল্টে। এক টুকরো কাপড়ে সেলাইয়ের ফোঁড়ে ফুটে উঠত ঠাকুর-দেবতার ছবি কিংবা ছড়া, গান, সাংসারিকতার নানাবিধ চিহ্ন— সেই সব সংগ্রহ চোখ চেয়ে দেখার মতো। সেকালে অল্পবয়সে বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর যখন শ্বশুরবাড়িতে যেতেন বালিকা বধূরা, সঙ্গী হত বাক্স-ভর্তি পোর্সেলিনের পুতুল, খেলার সাথী। থাকছে সেই পুতুলের বিপুল বৈচিত্রের ঝলকও। কাঠখোদাইয়ে রামায়ণ-মহাভারত থেকে জনজীবনের চিত্রও ছাপা হত কাগজে ও পঞ্জিকায়, রয়েছে সে সব ছবি। দেখা যাবে বামাপদ বন্দ্যোপাধ্যায়ের আঁকা পৌরাণিক কাহিনিভিত্তিক ছবি, লিথোগ্রাফ প্রিন্ট। উপরে ওল্ড বেঙ্গল শৈলীর চিত্রকর্ম ও কানন দেবীর বিয়ে উপলক্ষে প্রকাশিত পুস্তিকা (ডান দিকে), মাঝখানে পুরনো গ্রেট ইস্টার্ন হোটেলের ছবি।

আসল রাজা

হতে পারতেন ডাক্তার, হলেন সুরকার। সুরের সাধনায় সৃষ্টি হল কালজয়ী কত গান: যদি কাগজে লেখো নাম, কাহারবা নয় দাদরা বাজাও, এক বৈশাখে দেখা হল, তার আর পর নেই, নিশি রাত বাঁকা চাঁদ, যদি জানতে চাও, নদীর যেমন ঝর্না আছে, আজ রাতে আর যাত্রা শুনতে যাব না...। সুরকার নচিকেতা ঘোষের (ছবি) জন্মশতবর্ষ পূর্ণ হবে আগামী ২৮ জানুয়ারি। হেমন্ত মুখোপাধ্যায় মান্না দে শ্যামল মিত্র আরতি মুখোপাধ্যায় নির্মলা মিশ্র পিন্টু ভট্টাচার্য, অন্য দিকে মহম্মদ রফি কিশোর কুমার গীতা দত্ত আশা ভোঁসলে, সবার কণ্ঠে অমর তাঁর সুর। তাঁকে নিয়ে তৈরি হয়েছে তথ্যচিত্র মেজাজটাই তো আসল রাজা, আগামী মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় দেখানো হবে আইসিসিআর-এর সত্যজিৎ রায় প্রেক্ষাগৃহে, নচিকেতা ঘোষের পরিবারের আয়োজনে। এ দিনই বিকেল ৫.৪৫ থেকে দেশপ্রিয় পার্কের কাছে মাতৃ মন্দির প্রাঙ্গণে তাঁকে কথায় গানে শ্রদ্ধা জানাবে ‘সৃষ্টি পরিষদ’ও: ‘হৃদয়ে যে নাম রয়ে যাবে’।

ছবি: রবিশঙ্কর দত্ত।

ছবি: রবিশঙ্কর দত্ত।

কোন পথে

সংরক্ষণ-বিরোধী ছাত্র আন্দোলন রূপে শুরু, অচিরেই হয়ে ওঠে সরকার-বিরোধী গণ অভ্যুত্থান। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গবাসীর যে আবেগ উদ্বেগ, তা কতটা তথ্য ও যুক্তিনির্ভর তা নিয়ে চিন্তার কারণ থেকে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিস্থিতিতে যাবতীয় তথ্য যে আমাদের হাতের মুঠোয় তা-ও বলা যায় না। তবু আবেগের ঊর্ধ্বে উঠে আলোচনা এই মুহূর্তে অতি জরুরি। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রাক্তনী সংসদ এবং ইনস্টিটিউট অব ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ় কলকাতা-র উদ্যোগে ‘পরিবর্তনের বাংলাদেশ— কোন পথে?’ শিরোনামে আলোচনা আজ বিকেল ৪টেয় আইডিএসকে সল্ট লেক ক্যাম্পাসে। বলবেন সব্যসাচী বসু রায় চৌধুরী মইদুল ইসলাম অনিন্দ্যজ্যোতি মজুমদার।

হাতেখড়ি

চোখ-কান খোলা রেখে ইতিহাস শেখা যায় কেমন করে? ইতিহাস-সচেতনতা কাকে বলে? এই প্রশ্ন মাথায় রেখে ভাবা হয়েছিল ‘ইতিহাসে হাতেখড়ি’ সিরিজ়। এখনও পর্যন্ত মোট ন’টি বই, ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নিয়ে: দেশভাগ, দেশের ভাষা; চা, যুদ্ধ, নদীর ইতিহাস; খেলা, পোশাক, খাওয়াদাওয়া। স্কুলপড়ুয়াদের ভেবে লেখা হলেও, ভাবাবে সব পাঠককেই। বইমেলায় নতুন প্রকাশনী সংস্থা ‘হাতেখড়ি’ থেকে প্রকাশ পাবে, তার আগে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগিতায় প্রাসঙ্গিক আলোচনা আগামী ৩১ জানুয়ারি দুপুর ৩টেয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সভাগৃহে। থাকবেন তপতী গুহঠাকুরতা অচিন চক্রবর্তী কণাদ সিংহ প্রমুখ।

সঙ্গীতাঞ্জলি

কুড়ি বছর হল চলে গিয়েছেন পদ্মভূষণ পণ্ডিত বিষ্ণুগোবিন্দ যোগ। ৩১ জানুয়ারি প্রয়াণদিনে তাঁর স্মরণে বার্ষিক শাস্ত্রীয় সঙ্গীতানুষ্ঠান ‘গুরুপ্রণাম’ আয়োজন করে আসছে ‘স্বর সাধনা’, গত তেরো বছর ধরে। ‘সঙ্গীত আশ্রম’-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে চতুর্দশ বছরের শ্রদ্ধাঞ্জলি আগামী শুক্রবার জি ডি বিড়লা সভাঘরে বিকেল ৫.৪৫ থেকে। কণ্ঠসঙ্গীত সরোদ তবলা সারেঙ্গি হারমোনিয়ামে গুণী সঙ্গীতকারদের নিবেদন; পণ্ডিত পল্লব বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশনায় স্বর সাধনা-র সত্তর জন শিল্পীর বৃন্দবাদন, বেহালায়। প্রতি বছর ভি জি যোগ সম্মাননায় ভূষিত করা হয় বরেণ্য শিল্পীদের, নানা বছরে এই সম্মাননা পেয়েছেন পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত বিশ্বমোহন ভাট এল সুব্রহ্মণ্যম অমিয়রঞ্জন ভট্টাচার্য প্রমুখ। অব্যাহত সেই পরম্পরাও।

‘তাঁহাদের’ কথা

হাতিবাগানেরও একদা পরিচিতি ছিল সিনেমাপাড়া হিসাবে। ‘শ্রী’ ও ‘উত্তরা’ সিনেমার জায়গায় গত শতাব্দীর শুরুতে ছিল এক মাঠ, এক শীতে সেখানে তাঁবু ফেলে সার্কাস কোম্পানি, পরে সেখানেই তাঁবুতে সিনেমা দেখানোর ব্যবস্থা করেন জামশেদজি ম্যাডান। সাধারণ্যের আলাপ হয় বায়োস্কোপের সঙ্গে। অগ্নিকাণ্ডে সেই তাঁবু পুড়ে যাওয়ার পর, এই পার্সি মানুষটির হাত ধরে সেই জায়গাতেই গড়ে ওঠে কর্নওয়ালিস থিয়েটার, কয়েক বছর পর তার পাশে ‘ক্রাউন’ সিনেমাহল, ক্রমে আরও ক’টি প্রেক্ষাগৃহ। জামশেদজি ম্যাডান থেকে সঙ্গীতজ্ঞ ভি বালসারা, কলকাতার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে পার্সি জনগোষ্ঠীর অবদান বিপুল। আগামী ২৮ জানুয়ারি বিকেল সাড়ে ৫টায় অবনীন্দ্র সভাগৃহে এই নিয়ে বলবেন প্রচী এন মেহতা, পায়োনিয়ারিং পার্সিজ় অব ক‍্যালকাটা বইয়ের লেখিকা। আয়োজনে ‘সোসাইটি ফর প্রিজ়ার্ভেশন, ক‍্যালকাটা’।

পঞ্চাশে পা

১৯৭৬-এর ১৬ জানুয়ারি, ঊষা গঙ্গোপাধ্যায় তৈরি করলেন ‘রঙ্গকর্মী’। দেখতে দেখতে পঞ্চাশ বছরে পা দিল এই নাট্যদল। পরিবর্তন পরিমার্জন পরিবর্ধন, সবই সঙ্গে নিয়ে পথ চলছে দলটি, ঊষা গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রয়াণ-উত্তর সময়েও থিয়েটারের প্রতি সমান দায়বদ্ধতায়। এই শহর, রাজ্য ও দেশের ভূগোল পেরিয়ে আন্তর্জাতিক তাদের প্রতিষ্ঠা দিয়ে গিয়েছিলেন ঊষা স্বয়ং; কোর্ট মার্শাল, রুদালি, চণ্ডালিকা, অন্তর্যাত্রা, মাইয়াত, বদনাম মান্টো, লোক কথা— আরও কত স্মরণীয় প্রযোজনা! রূপকারের পদাঙ্ক অনুসরণে অব্যাহত যাত্রা: নিয়মিত কর্মশালা হয়, মঞ্চস্থ হয় সেই সব নাটক যাদের সামাজিক গুরুত্ব অনস্বীকার্য। সুবর্ণজয়ন্তী ছোঁয়ার বছর জুড়ে হবে‌ নানা অনুষ্ঠান। তারই অঙ্গ হিসাবে গত ১৬ জানুয়ারি প্রকাশ পেল বিশেষ ক্যালেন্ডার: মহাভোজ, কোর্ট মার্শাল, রুদালি, অভি রাত বাকি হ্যায়, চন্দা বেড়নি-সহ নানা স্মরণীয় নাটকের স্থিরচিত্রে (ছবি) সেজে ওঠা। সংরক্ষিত পুরনো রেকর্ডিং থেকে দেখানো হল কোর্ট মার্শাল ও হিম্মত মাই।

দুই কামান

‘আর্মস্ট্রং রাইফেলড ব্যারেল গান’। বর্তমান বিধানসভা ভবনের পিছনের বাগানে দু’টি কামান (ছবিতে একটি) রাখা রয়েছে, সেগুলি এই গোত্রের বলেই মনে করেন কামান-ইতিহাস বিশেষজ্ঞ অমিতাভ কারকুন। তাঁর অনুমান, “আফগান যুদ্ধে ব্রিটিশদের হাতে ব্যবহৃত হয়েছে এই ধরনের কামান। এই কামানের নাম আর্মস্ট্রং টুয়েলভ পাউন্ডার— আবিষ্কারকের নামেই নামকরণ তাদের। বারো পাউন্ড ওজনের লম্বাটে গোলা বেরোত এই কামান থেকে, চারটে ঘোড়া এই কামান টেনে নিয়ে যেত।” কামান দু’টির সংস্কারে হাত দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিধানসভার অধ‍্যক্ষ বিমান বন্দ‍্যোপাধ‍্যায়। জানিয়েছেন, কামান দু’টি ফোর্ট উইলিয়াম থেকে এই ভবন চত্বরে আনা হয়েছিল ১৯৩৫ সালে।

গুণগ্রাহী

নগরপাল ওঁর পেশাগত পরিচয় ছিল, নেশা ছিল গান। প্রায়ই চলে যেতেন ওয়েলিংটন স্কোয়ারের পুরনো রেকর্ডের দোকানে, ব্যক্তিগত সংগ্রহে ছিল বরেণ্য শিল্পীদের বিরল বহু রেকর্ডিং। রামকুমার চট্টোপাধ্যায় বা দেবব্রত বিশ্বাসের স্মরণীয় পরিবেশনের সুষ্ঠু সংরক্ষণ কী ভাবে সম্ভব, সে বিষয়ে পালন করেছেন অতি জরুরি ভূমিকা। তা বলে কদাচ জাহির করতেন না। পুরনো অনেক সিডির ইনলে কার্ডে দেখা যাবে ওঁর প্রতি নানা জনের কৃতজ্ঞতাভাষ। ভাল গানের রসবেত্তা, প্রকৃত শিল্পীর পৃষ্ঠপোষক পরিচয়ে মানুষ মনে রেখেছেন তুষার তালুকদারকে। গত বছর প্রয়াত মানুষটিকে মনে রেখে স্মরণ-কথা নামে বই বেরোচ্ছে, লিখেছেন বিশিষ্টজন। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্রিগুণা সেন প্রেক্ষাগৃহে আগামী ২৭ জানুয়ারি বিকেল ৪টায় আনুষ্ঠানিক প্রকাশ। দেবব্রত বিশ্বাস স্মরণ কমিটি ও হেমন্ত মুখোপাধ্যায় স্মরণ কমিটির যৌথ উদ্যোগ; রবীন্দ্রনাথের স্বল্পশ্রুত গান শোনাবেন নানা শিল্পী, সুরাঙ্গন শোনাবে সলিল চৌধুরীর গান।

অন্য বিষয়গুলি:

Kolkata Karcha Kolkatar Karcha exhibition Old kolkata calcutta Victoria Memorial Hall
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy