Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Kolkatar Karcha

কলকাতার কড়চা: ঐতিহ্যের উত্তরাধিকার

দিন পেরিয়েছে। সময়ও। রবীন্দ্রনাথের আশ্রম ও তার আদর্শের রক্ষণ ও লালন আজও সমান প্রাসঙ্গিক। সে কাজটিই করে চলেছে ‘শান্তিনিকেতন আশ্রমিক সঙ্ঘ’, যে নিজেও রবীন্দ্রনাথের চিন্তার ফসল, শতাব্দীপ্রাচীন।

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৪ মে ২০২৪ ০৬:১৩
Share: Save:

অন্য বিদ্যালয় শুধু মাইনের দাবি রাখে। এই আশ্রম এখানকার ছাত্রদের কাছে ত্যাগের দাবি করে। তোমাদের সেই কল্যাণ কামনা ও ত্যাগের দ্বারা এর সত্যটিকে পরিপুষ্ট করতে হবে। দূরে নিকটে যে অবস্থায় থাকো, মনে রেখো, তোমাদের আত্মদানের উপরে আশ্রমের আদর্শ নির্ভর করছে।... এই আশ্রমে যে দুর্লঙ্ঘ্য সত্য কাজ করছে, এখানকার পাঠ ও শিক্ষাপ্রণালীর ঊর্ধ্বে যে সত্তা আছে, তোমরা প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীরা তা গ্রহণের দ্বারা এই আশ্রমের সঙ্গে যুক্ত হও, তোমরা আশ্রমকে এই প্রতিদান করো।” ১৩৩৯ বঙ্গাব্দের ৮ পৌষ, প্রাক্তনীদের প্রতি উদ্দিষ্ট রবীন্দ্রনাথের এই ভাষণ সামনে রাখলে বোঝা যায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতি প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের কোন দায়বদ্ধতা ও দায়িত্বের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছেন তিনি। আর এ তো স্রেফ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই নয়, তারও অনেক বেশি কিছু— যেখানে ‘বিদ্যা ও প্রাণের গভীর যোগ সাধনের চেষ্টা’ হয়েছে; শুধু বিধি-বিধানের মধ্য দিয়ে নয়, ‘শুদ্ধ প্রীতি নিষ্ঠা ও ত্যাগের দ্বারা’ যা রক্ষা করার কাজটি প্রাক্তনীদের উপর অর্পণ করছেন তিনি।

দিন পেরিয়েছে। সময়ও। রবীন্দ্রনাথের আশ্রম ও তার আদর্শের রক্ষণ ও লালন আজও সমান প্রাসঙ্গিক। সে কাজটিই করে চলেছে ‘শান্তিনিকেতন আশ্রমিক সঙ্ঘ’, যে নিজেও রবীন্দ্রনাথের চিন্তার ফসল, শতাব্দীপ্রাচীন। কলকাতা, বাংলা ও ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে, বাংলাদেশে ও বিদেশে নানা জায়গায় ছড়িয়ে আছেন আশ্রমিক সঙ্ঘের সদস্য ও শান্তিনিকেতনের প্রাক্তনীরা। এঁদের বৃহদংশ হয়তো রবীন্দ্রনাথকে দেখেননি; যাঁরা তাঁকে দেখেছেন তাঁদের কাছ থেকে গল্প শুনে, বিভিন্ন সময়ের শিক্ষকদের পাঠদানের মধ্য দিয়ে বা লেখা পড়ে তাঁর একটা ছবি গড়েছেন, শান্তিনিকেতনে গান নাচ নাটক শিল্পচর্চার মধ্য দিয়ে একটু হলেও পূর্ণতার পথে এগিয়েছে সেই নির্মাণ। এ বার পঁচিশে বৈশাখের আবহে সমবেত হয়েছেন তাঁরাই, শান্তিনিকেতন আশ্রমিক সঙ্ঘের উদ্যোগে কলকাতায় ‘রবীন্দ্রসপ্তাহ’ উদ্‌যাপনে।

আগামী ৮ থেকে ১৪ মে, দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসের নিউ সাউথ ও সাউথ গ্যালারিতে কলাভবনের প্রাক্তনীদের ছবি ও ভাস্কর্যের প্রদর্শনী, আলোকচিত্রে ‘শান্তিনিকেতনের সেকাল ও একাল’। রোজ সন্ধ্যা ৬টায় আলোচনা, গান, কবিতাপাঠ, নাচ, সাহিত্যসভা। অনুষ্ঠান-আহ্বায়ক উমা সেন ও রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রাক্তনীদের প্রতি রামানন্দবাবুর শুভেচ্ছাবার্তাতেও ধ্বনিত মূল সুরটি: “তোমাদের কাজ দেখে লোকে যেন চিনতে পারে কোথায় জন্মস্থান তোমাদের শিল্পধারার।” নানা বিষয়ে হবে আলোচনা: ‘শিক্ষক-কবি রবীন্দ্রনাথ ও ছাত্রছাত্রীরা’, ‘রবীন্দ্রনাথ ও পল্লিসমাজ/ কালীমোহন ঘোষ: শ্রীনিকেতন ও শিক্ষাসত্র’, ‘পঠনপাঠন পদ্ধতি: বিকল্প চেতনা ও প্রয়োগ’, ‘রবীন্দ্রনাথ ও লোকসংস্কৃতি’, ‘রবীন্দ্রচেতনায় সহজিয়া দর্শন ও ক্ষিতিমোহন সেনের ভূমিকা’, ‘শান্তিনিকেতনে নান্দনিকতা ও শিল্পচর্চা: নন্দলাল বসু ও সুরেন্দ্রনাথ কর’ ইত্যাদি। গুণিজন-উপস্থিতিতে, প্রবীণ-নবীনের এই মিলনোৎসবে ছাত্রছাত্রী শিল্পরসিক থেকে আগ্রহীজন, অতিথি সবাই। ছবিতে ১৯৬১ সালে নিউ এম্পায়ার থিয়েটারে আশ্রমিক সঙ্ঘের নিবেদনে তাসের দেশ-এর দৃশ্য।

নিবিষ্ট এখনও

সিদ্ধার্থ চট্টোপাধ্যায় বলছিলেন সত্যজিৎ রায়ের রসবোধের কথা। গম্ভীর দাপুটে ব্যক্তিত্ব হিসাবেই তাঁকে মানে বাঙালি, তাঁর অপরাপর অনুভূতির জগৎ অজানাই থেকে যায়। তাঁর সংস্পর্শে এসে আশ্চর্য এক মানুষকে কী ভাবে খুঁজে পেলেন, বলছিলেন সোনার কেল্লা-র তোপসে। ৩০ এপ্রিল সন্ধ্যায় এক শপিং মলের বই-বিপণিতে প্রকাশ পেল তাঁর স্মৃতিগ্রন্থ ফেলুদার প্রথম তোপসে (প্রকা:পত্রভারতী)। স্মৃতিতে ফিরছিলেন মুকুল— কুশল চক্রবর্তীও, দু’জনের কথায় এক অচেনা সত্যজিতের আদল ধরা দিল। ছিলেন মলয় রায়, শান্তনু বাগচী ও সন্দীপ রায়। আর ২ মে, সত্যজিতের জন্মদিনে তাঁর বাসভবনে দে’জ় পাবলিশিং ও ওয়েস্ট বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন-এর যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত হল অপরাজিত: চিত্রনাট্য ও অন্যান্য (ছবি প্রচ্ছদ থেকে)। ছবিটির পরিচালক অনীক দত্ত-সহ গুণিজন-উপস্থিতিতে বইটির উদ্বোধন করলেন সন্দীপ রায়। এই প্রখর গ্রীষ্মেও বাঙালির সত্যজিৎ-নিবিষ্টতা অবিচল!

আপন আশ্রয়

“সাহিত্য বাঙালীর সত্য সম্পদ, সাহিত্যে বাঙালী আপন গৌরব উপলব্ধি করে। বাংলা দেশে সাহিত্য পরিষৎ আপন স্বাভাবিক আশ্রয় পাইয়াছে।” লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের সেই ‘আপন স্বাভাবিক আশ্রয়’ সম্পর্কে একুশ শতকের কলকাতাও সবিশেষ পরিচিত, নয়তো এই খরদাহেও সাহিত্যপাঠ ও গবেষণায় মগ্ন অনেকের নিশ্চিত গন্তব্য কেনই বা হয়ে উঠবে প্রতিষ্ঠানটি? নববর্ষে বেরিয়েছে পরিষদের নতুন ক্যালেন্ডারও, তার প্রথম পাতাতেই উদ্ধৃত আশীর্বাদটি মুদ্রিত রবীন্দ্র-হস্তাক্ষরে, পরিষৎ-ভবনের ছবিও। দুই পৃষ্ঠার ক্যালেন্ডারে বাংলার বারোমাস্যা: তারিখ তিথি পূজাপার্বণ বিশিষ্টজনের জন্মদিন-তথ্য সমেত। দেওয়ালে জায়গা নেবে না বেশি, কাজে দেবে বিস্তর।

নব আঙ্গিকে

‘সঙ্গীত ভারতী মুক্তধারা’র প্রযোজনায় ‘হাজার কণ্ঠে সম্মেলক রবীন্দ্রসঙ্গীত’ অনুষ্ঠানটির সঙ্গে কলকাতার পরিচয় নতুন নয়। কবিপক্ষে এ বার সেই নিবেদনই নতুন আঙ্গিকে। আগামী ১২ মে সকাল ১১টায়, পশ্চিমবঙ্গ-সহ ভারতের এগারোটি রাজ্যের এগারোটি শহর থেকে একযোগে পরিবেশিত হবে কুড়িটি রবীন্দ্রসঙ্গীতে সেজে ওঠা এই অনুষ্ঠান; একই দিনে একই সময়ে একই গান গেয়ে রবীন্দ্রনাথকে শ্রদ্ধা জানাবেন সহস্রাধিক কণ্ঠশিল্পী। দেশের এগারোটি রাজ্যের যে যে প্রেক্ষাগৃহে অনুষ্ঠান হবে, তার প্রতিটির পর্দায় দেখানো হবে অন্য দশ রাজ্যের দশটি অনুষ্ঠান। অভিনব এই অনুষ্ঠানটির সার্বিক পরিকল্পনা ও সঙ্গীত পরিচালনায় সঙ্গীত ভারতী মুক্তধারা-র কর্ণধার অরুন্ধতী দেব। পশ্চিমবঙ্গের আয়োজন কলকাতার কলামন্দিরে।

উৎসব-সঙ্গীত

একদা বৈশাখ মানে ছিল বৈশাখী মেলা, উৎসব। আজ প্রখর গ্রীষ্মেও মেলা হচ্ছে বটে কোথাও কোথাও, কিন্তু উৎসবের মেজাজ? এরই মধ্যে কেউ ভাবছেন অন্য রকম করে, সন্ধের পর শহর একটু জুড়োলে সঙ্গীতরসিকদের স্নান ভারতীয় মার্গসঙ্গীতে। অন্নপূর্ণা দেবী ফাউন্ডেশন ও আশিস খান স্কুল অব ওয়ার্ল্ড মিউজ়িক-এর নিবেদনে জি ডি বিড়লা সভাগারে আগামী ৯ ও ১০ মে বিকেল ৫টা থেকে, ১১ মে দুপুর ১টা থেকে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত-উৎসব ‘সঙ্গীত সমর্পণ’: বাঁশি কণ্ঠসঙ্গীত নৃত্য সরোদ সারেঙ্গি তবলাবাদন সন্তুর সেতারে। পরিবেশনায় পণ্ডিত নিত্যানন্দ হলদিপুর, উস্তাদ সাবির খান, পণ্ডিত অরূপ চট্টোপাধ্যায়, আল্লারাখা কলাবন্ত, সিরাজ আলি খান, পণ্ডিত শান্তনু ভট্টাচার্য-সহ বিশিষ্ট শিল্পীরা।

মঞ্চে দশ

কর্ণধার মেঘনাদ ভট্টাচার্যের দেখানো পথে, প্রতি দু’বছর অন্তর ‘সায়ক’ নাট্যদল আয়োজন করে নির্বাচিত পূর্ণাঙ্গ বাংলা নাটকের প্রতিযোগিতামূলক উৎসব। আবেদন পড়ে প্রচুর, বেছে নেওয়া হয় দশটি দল। নবম বর্ষের উৎসবে রয়েছে চাকদহ নাট্যজন, বেলঘরিয়া অভিমুখ, হাতিবাগান সঙ্ঘারাম, ব্যান্ডেল আরোহী, কৃষ্টি রাঁচী, বালিগঞ্জ ব্রাত্যজন, নান্দীপট, উত্তরফাল্গুনী আগরতলা, সংলাপ কলকাতা ও করিমপুর নাট্যপ্রেমী। তপন থিয়েটারে ৭-১৬ মে সন্ধে সাড়ে ৬টায় একটি করে নাটক: ভানু সুন্দরীর পালা, ২২শে আগস্ট, ছোট গল্প, রাত কত হলো, নীল রঙের ঘোড়া, পালক, পেট-ই-কেস, শতাব্দীর স্বপ্ন, চোপ আদালত চলছে, অশ্রুনদী। বিচারকমণ্ডলী বিভাস চক্রবর্তী দেবাশিস মজুমদার সৌমিত্র বসু ও সুব্রত ঘোষ। ফলাফল ও সম্মাননা অবশ্য পরে, জুনে।

১৭৫ বছরে

ভারতে শিক্ষাব্যবস্থার হাল বুঝেছিলেন জন এলিয়ট ড্রিঙ্কওয়াটার বেথুন, কলকাতায় মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য স্কুল গড়ার গুরুত্বও। তাঁর কর্মযজ্ঞে শরিক হন রামগোপাল ঘোষ, দক্ষিণারঞ্জন মুখোপাধ্যায় স্কুলের জন্য ছেড়ে দেন বৈঠকখানা বাড়ি ও ব্যক্তিগত লাইব্রেরি। ৫৬ সুকিয়া স্ট্রিটে ১৮৪৯ সালের ৭ মে একুশ জন ছাত্রীকে নিয়ে যাত্রা শুরু হিন্দু ফিমেল স্কুলের, আজকের বেথুন কলেজিয়েট স্কুল। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, দুর্গামোহন দাস যুক্ত ছিলেন এ স্কুলের সঙ্গে; ঠাকুরবাড়ির সঙ্গেও দীর্ঘ সম্পর্ক, দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন রাজনারায়ণ বসুকে: “বেথুন সাহেবের বালিকা বিদ্যালয়ে সৌদামিনীকে প্রেরণ করিয়াছি।” ১২৯৫ বঙ্গাব্দের পৌষে স্বর্ণকুমারী দেবী স্কুলবাড়িতে আয়োজন করেন মহিলা শিল্পমেলা, মেয়েরা অভিনয় করেছিল রবীন্দ্র-গীতিনাট্য মায়ার খেলা। ৭ মে ১৭৫ বছর পূর্ণ করছে স্কুল। ছবিতে একশো বছর পূর্তির অনুষ্ঠানে প্রাক্তনীরা।

চির প্রকাশ

বন্ধুদের সঙ্গে কলকাতায় মিউজ়িয়মের রেলিংয়ে ছবি টাঙিয়ে শুরু করেছিলেন প্রদর্শনী, প্রদর্শশালার বাইরে শিল্পকাজকে নিয়ে আসার সে ছিল এক দারুণ প্রচেষ্টা। বেঙ্গল স্কুল-চর্চার রোম্যান্টিকতার বিপরীতে, বলিষ্ঠ রেখায় রচিত মানব-মানবীচিত্র, উজ্জ্বল প্রকৃতিদৃশ্য অন্যতম স্বাক্ষর শিল্পী প্রকাশ কর্মকারের। শিল্পচর্চা প্রতিষ্ঠান ‘আই উইদিন আর্ট’ তাঁর সঙ্গে কাজ করেছিল ‘দ্য আর্টিস্ট ইন হিজ় সিটি’ চিত্রমালা প্রকল্পে, মাসের শেষ শনি-রবিবার আর্ট ক্যাম্পের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল কলকাতার নিজস্ব পরিচয়বাহী কিছু জায়গা: এসপ্লানেড, ময়দান, জিপিও, বন্দর, কুমোরটুলি, কফি হাউস, সোনাগাছি, শিয়ালদহ, দক্ষিণেশ্বর— শিল্পীর চোখে শহরকে দেখতে। শিল্পীর প্রয়াণের দশ বছর পূর্তিতে আগামী ৭ থেকে ১২ মে গ্যালারি গোল্ড-এ তারা আয়োজন করেছে প্রকাশ কর্মকারের চিত্রকৃতি-প্রদর্শনী, দুপুর ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা।

 শিল্পী প্রকাশ কর্মকার।

শিল্পী প্রকাশ কর্মকার।

লক্ষ্মীমন্ত

শিশি-বোতলের ব্যবসাতেও বাঙালির লক্ষ্মীলাভ হয়েছে। প্রচুর খালি শিশি-বোতল খুব কম দামে বিক্রি হতে দেখে মতিলাল শীল (১৭৯২-১৮৫৪) কিনে নেন এই ভেবে যে, অচিরেই তার দাম বাড়বে। হলও তাই, লাভ হল বিস্তর। দূরদর্শিতার ফল প্রতিপত্তি, জাহাজ পরিবহণ থেকে শেয়ার বাজারে। অতি সাধারণ অবস্থা থেকে উঠে আসা মানুষটি উনিশ শতকের বাংলায় লব্ধপ্রতিষ্ঠ; মেডিক্যাল কলেজের জন্য জমি দিয়ে, বিবিধ বদান্যতায় খ্যাত দানবীর হিসাবেও। ১৮৯০-এ কালীময় ঘটকের প্রথমচরিতাষ্টক গ্রন্থে তাঁর সংক্ষিপ্ত জীবনীটি বাঙালির আদর্শ হিসাবে ছোটদের পড়ানোর কথা জানা যায় ভারতবর্ষ পত্রিকায়। গত ৩০ এপ্রিল এশিয়াটিক সোসাইটিতে প্রকাশ পেল তাঁকে নিয়ে দু’টি বই, শঙ্কর নাথের দানবীর মতিলাল শীল: লাইফ অ্যান্ড ওয়ার্কস এবং শ্যামল দাসের প্রাক্‌-ইতিহাস ও মতিলাল শীল।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy