কালিদাসের রচনা অবলম্বনে ‘শকুন্তলা’, সংগ্রহশালার সংস্কৃত গ্যালারি থেকে।
সারা দেশে এমন আর একটি প্রতিষ্ঠান খুঁজে পাওয়া কঠিন।— ১৯৯৬ সালে বিধাননগরে নাট্য ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে বলেছিলেন গিরিশ কারনাড। প্রতিভা আগরওয়ালের সক্রিয় উদ্যোগ এবং শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, খালেদ চৌধুরী ও আরও অনেকের সহায়তায় উপচার ট্রাস্টের অধীনে ১৯৮১-তে শুরু হয়েছিল নাট্য শোধ সংস্থানের পথ চলা। প্রিটোরিয়া স্ট্রিটে শুরু, ১৯৮৫-তে সংস্থান চলে আসে লি রোডে। এখানেই সংগৃহীত হয় নাটক সংক্রান্ত বই, পত্রপত্রিকা, অডিয়ো ও ভিডিয়ো রেকর্ড, আলোকচিত্র, সেট মডেল, নাটকের পোশাক, মুখোশ এবং আরও অনেক দুষ্প্রাপ্য জিনিসপত্র। শুরু হয় নাটক সংক্রান্ত বিষয়ভিত্তিক আলোচনা, বইপ্রকাশ ইত্যাদি। সংস্থানের মুখপত্র ‘রঙ্গবার্তা’-য় (১৯৮৬-৯৭) ধরা পড়েছে সমসাময়িক নাটক সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য। পরে তৎকালীন রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বিধাননগরে ন’কাঠা জমি পাওয়া যায়। এখানেই গড়ে ওঠে আধুনিক রীতির স্থাপত্যে নাট্য ভবন, ২০০০ সালে উদ্বোধন করেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। এখানেই সংগৃহীত রয়েছে সেই সব দুর্লভ সামগ্রী, নাট্য গবেষণায় যা অপরিহার্য। এখানে মহাফেজখানার সঙ্গেই রয়েছে একটি ঐতিহ্য গ্রন্থাগার। ইংরেজি, বাংলা, হিন্দি, মরাঠি-সহ বিভিন্ন ভাষার নাটকের উপাদান সংগৃহীত হয়েছে এখানে। সারা দেশ থেকে নাট্য গবেষণার জন্য আসছেন গবেষকরা। এই সংস্থা এখন সারা দেশের নাটক সংক্রান্ত গবেষণার কেন্দ্র হিসেবে পথিকৃতের স্থান নিয়েছে। রয়েছে সংস্থানের নিজস্ব প্রকাশনা। ইতিমধ্যেই এখান থেকে প্রকাশ পেয়েছে বেশ কিছু মূল্যবান বই ও পুস্তিকা। এ বার বিধাননগরে এই নাট্য ভবনেরই প্রথম এবং চতুর্থ তল জুড়ে নির্মিত হয়েছে একটি সংগ্রহশালা। সংস্কৃত, লোকনাটক এবং আধুনিক নাটক— তিন ভাগে বিভক্ত এই মিউজ়িয়ামে দেখা যাবে সর্বভারতীয় নাটকের উল্লেখযোগ্য উপাদান। স্থান পেয়েছে মূকাভিনয় এবং পুতুলনাট্যের উপাদানও। রয়েছে বই, চিঠি, পাণ্ডুলিপি, দুষ্প্রাপ্য আলোকচিত্র, পুতুল, মুখোশ, সুসজ্জিত ডায়োরামা (সঙ্গের ছবিতে তারই একটি: কালিদাসের রচনা অবলম্বনে ‘শকুন্তলা’, সংগ্রহশালার সংস্কৃত গ্যালারি থেকে) এবং আরও অজস্র আনুষঙ্গিক উপাদান। শুরুতেই এই সংগ্রহশালায় দর্শককে স্বাগত জানাবেন এক জন সূত্রধর। ২৫ অগস্ট সন্ধে ৬টায় দেশের মধ্যে প্রথম এমন নাট্য সংগ্রহশালার লোকার্পণ করবেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। থাকবেন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি শঙ্খ ঘোষ, প্রতিভা আগরওয়াল, জহর সরকার এবং নাট্যজগতের বিশিষ্টজন। সংগ্রহশালাটি কিউরেট করেছেন মধুছন্দা চট্টোপাধ্যায় এবং শিল্প ও নির্মাণ পরিকল্পনায় গোপী দে সরকার।
শিক্ষাবিদ প্রয়াত
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের গোড়ার দিকেই তিনি অধ্যাপনায় যোগ দেন। ইংরেজি বিভাগে তাঁর পড়ানোর বিষয় ছিল প্রাচীন ও মধ্য যুগের ইংরেজি সাহিত্য ও ভাষাতত্ত্ব। অধ্যাপনা-গবেষণায় সাফল্যের পাশাপাশি রমাপ্রসাদ দে শিক্ষা প্রশাসনেও ছিলেন সুদক্ষ। বঙ্গীয় জাতীয় শিক্ষা পরিষৎ তাঁর উপর একান্ত নির্ভরশীল ছিল, তার প্রকাশনা তাঁর হাতে নতুন মাত্রা পায়। সেখানে নব্বইয়ের দশকে ‘রবিসন্ধ্যা’ নামে যে বক্তৃতামালা তিনি পুনরুজ্জীবিত করেন, আমৃত্যু তার পরিচালনার দায়িত্ব বহন করেছেন। শেষ দিন পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন পর্ষদের সভাপতি ছিলেন তিনি। ১১ অগস্ট ৯৫ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন এই শিক্ষাবিদ। ৩০ অগস্ট বিকেল ৫টায় ইন্দুমতী সভাগৃহে তাঁর স্মরণসভা আয়োজিত হয়েছে।
দেশভাগ নিয়ে
দেশভাগ নিয়ে একটু দেরিতে হলেও শহর কলকাতায় কিছু স্থায়ী উদ্যোগ শুরু হয়েছে। নেতাজি সুভাষ মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ল্যাঙ্গোয়েজ ট্রানস্লেশন অ্যান্ড কালচারাল স্টাডিজ় প্রকল্পিত ‘বেঙ্গল পার্টিশন রিপজ়িটরি প্রোজেক্ট’ তেমনই একটি। ২০১৬ সাল থেকে ওরা দেশভাগ ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে একটি ডিজিটাল আর্কাইভ তৈরি করছে। পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি সীমান্ত-জেলা থেকে সংগৃহীত হচ্ছে ব্যক্তিগত স্মৃতি ও লেখালিখি। আগামী ডিসেম্বরে এটি উন্মুক্ত হবে। এই প্রকল্পের পার্টিশন বক্তৃতামালার ষষ্ঠটিতে সম্প্রতি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় বললেন ‘অশ্রুরেখা: পার্টিশন ও ঋত্বিক চলচ্চিত্র’ শীর্ষকে। এ দিকে কলকাতা পার্টিশন মিউজ়িয়াম ট্রাস্টের আয়োজনে যদুনাথ ভবনে চলছে দেশভাগ বিষয়ক কাহিনি ও তথ্যচিত্রের প্রদর্শন। আজ বেলা ১২টায় থেকে দেখা যাবে ‘খাঁচা’, তার পর ‘সীমান্তরেখা’। সন্ধে ৬টায় আলোচনায় তানভীর মোকাম্মেল।
শ্রম আইন
দেশের শ্রম আইনে ব্যাপক রদবদল আসন্ন। কেন্দ্রীয় সরকার এ বার ৪৪টি শ্রম আইনকে চারটি লেবার কোডে রূপান্তরিত করতে চেয়েছে— বেতনবিধি, পেশাগত স্বাস্থ্য কাজের পরিবেশ নিরাপত্তা, শিল্প-শ্রমিক সম্পর্ক এবং সামাজিক সুরক্ষা। সংসদের সদ্য-সমাপ্ত অধিবেশনে প্রথম দু’টি অনুমোদিত হয়েছে। এই সার্বিক পরিবর্তনের উদ্যোগে শ্রমিকের অধিকার কি সঙ্কুচিত হচ্ছে? আবার চালু আইনে দেশের অধিকাংশ শ্রমজীবীর অধিকারের কোনও জায়গাই ছিল না। এ বার কি তাঁরা সেই জায়গা পাবেন? ২৪ অগস্ট বিকেল সাড়ে ৩টেয় মৌলালি যুবকেন্দ্রে নাগরিক মঞ্চের উদ্যোগে ‘লেবার কোড’ নিয়ে আলোচনা। থাকবেন পার্থসারথি সেনগুপ্ত, দেবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, পার্থপ্রতিম মিত্র, শুভেন্দু দাশগুপ্ত ও নব দত্ত। সংযোজনায় আশিসকুসুম ঘোষ।
মার্গসঙ্গীত
উত্তর কলকাতাকে পাঁচ বছর ধরে মাতিয়ে রেখেছে দমদম মার্গসঙ্গীত উৎসব। দমদম রবীন্দ্রভবনে ২৪ ও ২৫ অগস্ট (বিকেল ৪টে) এই উৎসবে সারা ভারতের সঙ্গীত-নৃত্য-বাদ্যযন্ত্রের শ্রেষ্ঠ শিল্পীদের সমাগম। থাকছেন উস্তাদ আমজাদ আলি খান, কৌশিকী চক্রবর্তী, মল্লিকা সারাভাই প্রমুখ। দমদম প্রত্যয় ওয়েলফেয়ার সোসাইটি প্রতি বার এর আয়োজন করে উঠতে পারছে ব্রাত্য বসুর প্রেরণায়। ‘‘একদা উত্তর কলকাতায় মার্গসঙ্গীতের যে রমরমা আর কদর ছিল তাই ফিরিয়ে আনার একটা চেষ্টা। বিকল্প সংস্কৃতি, তবুও তার চাহিদা আছে। সেটাকেই আমরা ভিতর থেকে তুলে বাইরে নিয়ে আসতে চাইছি।’’ জানালেন ব্রাত্য।
দয়াময়ীর কথা
এক মুসলমান ভাগচাষির তত্ত্বাবধানে বড় হয়ে উঠছিল একটি হিন্দু পরিবারের শিশু। ধর্মপ্রাণ মানুষটি ছোট মেয়েটির মধ্যে প্রতিষ্ঠা করে দেন মানুষ আর প্রকৃতির নিবিড় সম্পর্ক, জাতপাতের ব্যবধান সত্ত্বেও মানুষে মানুষে গভীর আত্মীয়তা। সুনন্দা সিকদারের ‘দয়াময়ীর কথা’। কল্যাণী নাট্যচর্চা কেন্দ্র এই স্মৃতিকথা নির্ভর করে যে নাটকটি নির্মাণ করেছে, তাতে কথকতার ঢঙে, কখনও-বা অভিনয়ের মাধ্যমে বয়ানটি প্রকাশিত। কল্যাণীতে নিয়মিত মঞ্চায়ন, পরে অন্যত্র এবং বাংলাদেশে আমন্ত্রিত অভিনয়ের পর ২২ অগস্ট সন্ধে সাড়ে ৬টায় মধুসূদন মঞ্চে প্রথম মঞ্চস্থ হবে নাটকটি। নির্দেশনায় কিশোর সেনগুপ্ত।
মঞ্চগান
‘‘হায় কী রঙ্গ, আয় সুড়ঙ্গ দেখবি আয়’’— বিদ্যাসুন্দরের সেই সুড়ঙ্গপথেই মঞ্চগানের নানা রঙ্গ ছড়িয়ে পড়েছে আঠারো শতক থেকে আজ অবধি। মঞ্চের আলোছায়ায় গানের অনুষঙ্গেই গড়ে উঠেছে মধুসূদন-গিরিশচন্দ্র-রবি ঠাকুর থেকে উৎপল-অজিতেশ-মনোজের অধুনা সংলাপ। মঞ্চগানের এমত পরিক্রমা ঘিরে গবেষণা ও প্রকাশনার পাশাপাশি দেশবিদেশে নিরন্তর পরিবেশনায় ব্রতী সঙ্গীতশিল্পী দেবজিত্ বন্দ্যোপাধ্যায়। উস্তাদ সাগিরুদ্দিন খানের কাছে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতধারায় শিক্ষা পেলেও নিবিষ্ট থেকেছেন মঞ্চগানের পরম্পরায়। গবেষণা করেছেন ‘টেগোর স্কলার’ হিসেবে, বাংলাদেশ দিয়েছে ‘মুনীর চৌধুরী সম্মাননা’। ২৪ অগস্ট সন্ধে ৬টায় আইসিসিআরে তাঁর একক পরিবেশনা ‘আলোছায়ার গানগুলি’। উপস্থাপনায় ঋদ্ধি বন্দ্যোপাধ্যায়।
পঞ্চম বৈদিক
পঞ্চম বৈদিক-এর পথচলা শুরু হয়েছিল ‘নাথবতী অনাথবৎ’ দিয়ে, ১৯৮৩-তে শাঁওলী মিত্রের সেই স্মরণীয় নাট্যনির্মাণ প্রযোজনা করেছিলেন শম্ভু মিত্র। প্রথাগত জন্মদিন পালনে অনীহ এই নাট্যগোষ্ঠী এ বার ৩৭-এ পা দিতে চলেছে। আয়োজিত হয়েছে বার্ষিক নাট্যোৎসব, অ্যাকাডেমিতে ২২-২৫ অগস্ট। উৎসব শুরুই হচ্ছে শাঁওলী মিত্রের পাঠ-অভিনয়ে (সঙ্গের ছবি) তাঁরই রচিত নতুন নাটকের মঞ্চায়নে— ‘সীতাকথা’ (২২ অগস্ট সন্ধে সাড়ে ৬টা)। ‘‘চারপাশে যখন অসহিষ্ণুতার বাতাবরণ, তখন শাঁওলীদির এই সীতাকথা-র কথকতা সীতাকে নিয়ে মনুষ্যত্বের আলোয় মহাকাব্যের এক নতুন পরিসর রচনা করবে।’’ জানালেন কর্ণধার অর্পিতা ঘোষ, তাঁরই নির্দেশনায় রবীন্দ্রনাথের ‘অচলায়তন’ অভিনয়ে (২৫ অগস্ট সন্ধে ৭টা) শেষ হবে উৎসব।
গবেষক-কবি
গবেষক, লেখক ও সাংবাদিক মুকুল গুহ চলে গেলেন, বয়স হয়েছিল আশি। প্রেস ক্লাব কলকাতার সুবর্ণজয়ন্তী ও হীরকজয়ন্তী স্মারকগ্রন্থ দু’টিই তিনি যৌথ ভাবে সম্পাদনা করেন। নিজে কবিতা লিখেছেন, পাশাপাশি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে খলিল জ়িব্রানের শ্রেষ্ঠ কবিতা, ১০০ বছরের শ্রেষ্ঠ নিগ্রো কবিতা, রিলকের কবিতা, শক্তি চট্টোপাধ্যায় ও সিদ্ধেশ্বর সেনের সঙ্গে যৌথ ভাবে মায়াকোভস্কির শ্রেষ্ঠ কবিতা অনুবাদ করেন। বিপ্লবী কবি হোসে মার্তি-কে তিনি বাঙালি পাঠকের সঙ্গে পরিচয় করান। লেদ কারখানা, ওষুধ বিপণন ও বন্দর হয়ে সাংবাদিকতায় আসেন। সংবাদপত্রে কাজ করা ছাড়াও ‘কলেজ স্ট্রিট’ পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। আজ সন্ধে ৬টায় সল্টলেকে (দিশারী, ডিডি ৩৪/১) তাঁর স্মরণসভা।
গ্রাফিক্স একক
হেয়ার স্কুলে শিক্ষকতার সময় গ্যালারি কেমোল্ডে সোসাইটি অব কনটেম্পোরারি আর্টিস্টস-এর এক প্রদর্শনী দেখেছিলেন শিল্পী লালুপ্রসাদ সাউ। গ্রাফিক্সের সেই প্রদর্শনী দেখে তাঁর মনে হয়েছিল, এই মাধ্যমটিকে নিজের মতো ‘এক্সপ্লোর’ করতে পারলে ভাল হয়। সেই শুরু। এই কাজেই ১৯৭১-এ জাতীয় পুরস্কার পান তিনি। প্রায় তিন দশক পর কলকাতায় তাঁর গ্রাফিক্স কাজের একক শুরু হয়েছে ১৭ অগস্ট দেবভাষা বই ও শিল্পের আবাসে। ‘মাই প্লেজ়ার’ শীর্ষক এই প্রদর্শনীতে আছে তাঁর গ্রাফিক্সের সঙ্গে অ্যাক্রিলিক মাধ্যমে করা বিমূর্ত চিত্রাবলিও। চলবে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। টেম্পারায় করা লালুপ্রসাদের ‘বাবু-বিবি’, প্যাস্টেলে করা শালিক পাখি শিল্পরসিকের কাছে সমাদৃত। কিন্তু আশি-পেরনো শিল্পীর কথায়, ‘‘ইচ্ছে আছে এখন কিছু অ্যাবস্ট্র্যাক্ট কাজ করার।’’
শিল্পমেলা
বাংলার লোকশিল্পের প্রতি শিল্পজ্ঞদের নজর ফিরিয়েছিলেন গুরুসদয় দত্ত। তাঁর নিজস্ব সংগ্রহ ঠাঁই পেয়েছিল জোকা-র গুরুসদয় সংগ্রহশালায়। ২০১৭ সালে কেন্দ্রীয় সরকার আর্থিক সাহায্য বন্ধ করে দেওয়ায় সংগ্রহশালার কর্মীরা বিপন্ন হয়ে পড়েন, সংগ্রহটির ভবিষ্যৎও অনিশ্চিত হয়ে যায়। এই পরিস্থিতিতে কর্মীরা তাঁদের বিভিন্ন কর্মশালায় হস্তশিল্পের যে সব নমুনা তৈরি করাতে পেরেছেন, সেগুলি বিক্রির জন্য আয়োজিত হয়েছে এক শিল্পমেলা। পটচিত্র, কাঁথা সেলাই বা ডোকরার নানা উদ্ভাবনী নমুনা দেখা যাবে ৫৬জি হিন্দুস্থান পার্কে, ২৩ অগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর রোজ ১১-৮টা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy