Advertisement
২১ নভেম্বর ২০২৪
Kolkata Karcha

কলকাতার কড়চা: জীবনটাই যাঁর সংগ্রহালয়

সংগ্রহের সুবাদে ঘনিষ্ঠতা কত জনের সঙ্গে— রমেশচন্দ্র মজুমদার, নীহাররঞ্জন রায়, সুভো ঠাকুর, হনুমানপ্রসাদ পোদ্দার, তারাপদ সাঁতরা, বসন্ত চৌধুরী, নিমাই ঘোষ। ১৯৫৯ নাগাদ পরিচয় সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে, ছিল আজীবন হৃদ্যতা।

(বাঁ দিকে) পরিমল রায়ের সঙ্গে সত্যজিৎ রায় (ডান দিকে)।

(বাঁ দিকে) পরিমল রায়ের সঙ্গে সত্যজিৎ রায় (ডান দিকে)।

শেষ আপডেট: ২৬ অক্টোবর ২০২৪ ০৫:৩০
Share: Save:

ছোটবেলায় কাগজ থেকে খেলার খবরের পেপার কাটিং আর সিগারেট কার্ড দিয়ে সংগ্রহ শুরু। ৬ নম্বর ক্লাইভ রোডে এক জাপানি সংস্থায় ১৯৬০-এ চাকরিতে ঢুকে প্রসারিত হল সেই শখ। বড়বাজারে নানা মারোয়াড়ি বৈঠকখানায়, প্রাচীন মুদ্রা গলিয়ে ফেলার আগে হাজির হতেন পরিমল রায়, ওজন দরে কিনে আনতেন সাধ্যমতো। ত্রিপুরার মাণিক্য রাজবংশ, অসমের অহোম রাজবংশ, বাংলার কোচ রাজবংশ, হরিকেল মুদ্রার ওঁর সংগ্রহ ক্রমে হয়ে ওঠে দেশের শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিগত সংগ্রহ। ওঁর সংগ্রহের পাঞ্চমার্ক থেকে ইন্দো-ব্রিটিশ মুদ্রার প্রদর্শন হয়েছিল ভারতীয় মুদ্রা পরিষদ ও কলকাতা মুদ্রা পরিষদের সম্মেলনে।

পরিমল রায়।

পরিমল রায়।

বেলতলা গার্লস হাই স্কুলের কাছে শ্যামানন্দ রোডে ওঁর বাড়িটাই ছিল এক সংগ্রহালয়। গুপ্ত, শুঙ্গ, পাল যুগের পাথর ও ধাতুর মূর্তি; দুষ্প্রাপ্য নথি ও ছবি, চিত্রকলা, পোস্টকার্ড, ডাকটিকিট, দুষ্প্রাপ্য বইয়ের প্রথম সংস্করণ, পাণ্ডুলিপি, সিনেমার পোস্টার বুকলেট লবি-কার্ড, ঝাড়বাতি, কাঠের মুখোশ, সূচিচিত্র, দেশলাই লেবেল, বিস্মৃত বাদ্যযন্ত্রের সংগ্রহ, ধূমপানের জন্য ব্যবহৃত নানা দেশের পাইপ, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের চিঠি, বিয়ের কার্ডের সংগ্রহ ছিল দুর্দান্ত। তাঁর সংগ্রাহক-জীবনে বড় প্রভাব ফেলেন রাধাপ্রসাদ গুপ্ত, তাঁরই উৎসাহে সংগ্রহ শুরু করেন এনামেল বিজ্ঞাপন বোর্ড, পনেরো বছরে ৭২০টি!

সংগ্রহের সুবাদে ঘনিষ্ঠতা কত জনের সঙ্গে— রমেশচন্দ্র মজুমদার, নীহাররঞ্জন রায়, সুভো ঠাকুর, হনুমানপ্রসাদ পোদ্দার, তারাপদ সাঁতরা, বসন্ত চৌধুরী, নিমাই ঘোষ। ১৯৫৯ নাগাদ পরিচয় সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে, ছিল আজীবন হৃদ্যতা। ঘরে বাইরে ছবির ভিক্টোরিয়ার মোহর ও শাল এসেছিল পরিমলবাবুর থেকে, আগন্তুক ছবির পাল ও চোল মূর্তি, ফটিকচাঁদ-এর ষষ্ঠ জর্জের মুদ্রা, ব্যাঙ্ক  নোটও। ঘরে বাইরে-তে ছিলেন অভিনয়েও। হিতোপদেশের গল্প, পৃথিবী আমারে চায়, দ্য ভিশন অব রে, আ ডায়রেক্টরি অব বেঙ্গলি সিনেমা, সম্পদ তাঁর সংগ্রহ-আশ্রয়ী বইগুলি।

বয়স অষ্টাশি পেরোলেও কলকাতার সংগ্রাহকদের কাছে পরিমল রায় ছিলেন প্রেরণার সমশব্দ। এমন এক মানুষ, বঙ্গীয় ও ভারত-জীবনের নানা উপাত্ত যিনি ঠাঁই দিয়েছিলেন আদরে। তাঁর সংগ্রহের বহু প্রদর্শনীর সাক্ষী কলকাতা: সুকুমার রায় রাজশেখর বসু সত্যজিৎ উত্তমকুমার... কত বিষয় ঘিরে! গুণী মানুষটি প্রয়াত হলেন গত ১৬ অক্টোবর। বাংলার হারিয়ে যাওয়া সম্পদ, অন্তঃপুরিকাদের সূচিশিল্প-সংগ্রহ নিয়ে প্রদর্শনীর ইচ্ছা ছিল তাঁর, ‘বিংশ শতাব্দী’ প্রকাশনার উদ্যোগে রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অব কালচার গোলপার্কে ২৫-৩০ অক্টোবর হচ্ছে সেই প্রদর্শনী। আর ৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় গ্যালারি চারুবাসনার উপেন্দ্রকিশোর সভাঘরে তপন সিংহ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তাঁকে স্মরণ করবেন বিশিষ্টজন।

অপরাজিতা

লেখাপড়া এক রকম বন্ধ রেখে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন দুর্ভিক্ষ প্রতিরোধে। পঞ্চাশের মন্বন্তরে দিনাজপুর থেকে কলকাতায় পড়তে আসা সেই তরুণীর কোলেই মারা যায় এক ক্ষুধার্ত মেয়ে। তখন পদবি ছিল ভাদুড়ি, শম্ভু মিত্রের সঙ্গে বিবাহের পর তৃপ্তি হলেন মিত্র। ক্ষুধার্ত মানুষের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ নবান্ন নাটকের বিনোদিনী বা ছেঁড়া তার-এর ফুলজান চরিত্রে অভিনয় জীবন্ত করে তুলেছিল। রক্তকরবী-তে নন্দিনী বা বাকি ইতিহাস-এ এক সঙ্গে তিনটি নারী চরিত্রে অভিনয়ও আজ কিংবদন্তি। অভিনয় করেছেন বাংলা ও হিন্দি ছবিতে; নাটক কবিতা প্রবন্ধ‌ লিখেছেন, কিছু লেখা প্রকাশিত ‘শিবতোষ ভাদুড়ী’ ছদ্মনামে! অপরাজিতা নাটকে তাঁর একক অভিনয় দেখে কেউ বোঝেনি, শরীরে বাসা বেঁধেছে মারণব্যাধি। জীবনের শেষ ম‌ঞ্চাভিনয় এই নাটকেই, ১৯৮৭-র ২৫ অক্টোবর। আশ্চর্য, দিনটা ছিল তাঁর জন্মদিন! গতকাল সূচনা হল তৃপ্তি মিত্রের (১৯২৫-১৯৮৯) জন্মশতবর্ষের।

তৃপ্তি মিত্র।

তৃপ্তি মিত্র।

আলোয় ফেরা

দৃষ্টিহীন বা বিশেষ ভাবে সক্ষম মানুষদের জন্য এই সে দিন পর্যন্তও প্রস্তুত ছিল না শহরের মিউজ়িয়ম, আর্কাইভগুলি। আশার কথা, নাগরিক সচেতনতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে একটু একটু করে মুছে যাচ্ছে এই সব অসুবিধা-অব্যবস্থা। পথ দেখাতে, দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে এগিয়ে আসতেই হয় কোনও না কোনও প্রতিষ্ঠানকে, আলিপুর মিউজ়িয়ম যেমন। গত ২৩ অক্টোবর আনুষ্ঠানিক ভাবে সেখানে চালু হল দৃষ্টিহীনদের সুবিধায় ব্রেল ব্যবস্থা— প্রদর্শ-শিরোনামে, অন্যান্য ‘সাইনেজ’-এও— কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি (সিআইআই)-এর সহায়ক প্রতিষ্ঠান ‘ইয়ং ইন্ডিয়ানস’-এর সৌজন্যে। ভারতেন্দু অন্ধ আশ্রম-এর ছেলেমেয়েরা দেশের গান গেয়ে শোনাল সে দিন।

প্রতিবাদে

জেগে থাকা একটা ধর্ম। জাগিয়ে রাখাও। জনপরিসরে বিক্ষোভ আন্দোলন যদি তার অস্ত্র, সংস্কৃতিতে সে ভার হাতে নেন লেখক, শিল্পী, গায়ক, নাট্যকর্মীরা। গত দু’মাসে কলকাতা ও বাংলার থিয়েটার এমন অনেকগুলি দিন-রাতের সাক্ষী, যখন প্রতিরোধ উঠে এসেছে নাট্যভাষায়। আগামী ২৮ থেকে ৩০ অক্টোবর তপন থিয়েটারের রোকেয়ার ঘর, প্রীতিলতা প্রাঙ্গণ ও কৃষ্ণভাবিনী মঞ্চে ‘দ্রোহের নাট্যমেলা’ নিয়ে আসছে গোত্রহীন দমদম নাট্যগোষ্ঠী। প্রতিদিন বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে শুরু, অনেকগুলি প্রযোজনা: দ্রোহ, আমি ও মারি ফারার/বাত কুছ দিল কি, ভীতু, মহাযানের আয়না, অষ্টম গর্ভ, মারি ফারার ও আমরা, স্ত্রীলিঙ্গ অতএব, স্পর্ধা। দেখা যাবে কিউ-এর তথ্যচিত্র বং গোয়া হাইওয়ে; গোত্রহীন-এর দু’টি নাটক খোল দো আর ২০৮৪।

অরবিন্দ-চর্চা

শেক্সপিয়র সরণির শ্রীঅরবিন্দ ভবন থেকে প্রকাশিত হয় সন্ধিৎসা নামের ত্রৈমাসিক পত্রিকা: অরবিন্দের জন্মদিন ১৫ অগস্টে, তাঁর সিদ্ধিদিবস ২৪ নভেম্বরে; এ ছাড়াও ২১ ফেব্রুয়ারি ও ২৪ এপ্রিলে। ধ্রুপদী ও সমকালীন সাহিত্য-সংস্কৃতির অনুশীলনে, বিশেষত বাংলা ভাষায় অরবিন্দ-চর্চা তার লক্ষ্য। সাম্প্রতিক সংখ্যাতেও তারই ছোঁয়া: নেতা অরবিন্দ, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অরবিন্দ ও অমরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের বিপ্লবী-ভূমিকার মূল্যায়ন; দিলীপকুমার রায়কে লেখা অরবিন্দের চিঠি পড়া যাবে অনুবাদে। গল্প, কবিতা, স্মৃতিকথা ছাড়াও রয়েছে আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ: রেনেসাঁস ও রামমোহন, গ্যোয়টে, কাফকা, বব ডিলান, রক্তকরবী, অম্লান দত্ত থেকে সত্যপ্রিয় ঘোষ, নানা বিষয়ে।

সেতু

আবহমান কাল ধরে সভ্যতার বাহক নদী, একসূত্রে বেঁধেছে মানুষের স্বপ্ন ও সংগ্রামকে। গঙ্গা আর স্যেন তাই অনায়াসে মেলাতে পারে জোয়ান অব আর্ক আর লক্ষ্মীবাইকে, সেই পথেই এক সংস্কৃতি ছুঁয়ে ফেলে অন্য সংস্কৃতির আত্মা। প্যারিসবাসী শিল্পী অভিজিৎ ঘোষ তাঁর কাজের মধ্য দিয়ে সেই প্রয়াসই করছেন, তাঁর বেশ কিছু চিত্রকৃতি নিয়ে গতকাল কলকাতার আলিঁয়স ফ্রঁসেজ়-এ শুরু হয়েছে প্রদর্শনী ‘গঙ্গা অ্যান্ড স্যেন’। ইউরোপীয় গির্জার ফ্রেস্কো-শৈলীতে জাদুবাস্তবের ছোঁয়ায় তুলে ধরেছেন দুই ভূমের সংস্কৃতি, উঠে এসেছে ইতিহাস ও পুরাণের চরিত্রেরা। পাশাপাশি দেখা যাবে ফ্রান্সে নানা সময়ে আয়োজিত শিল্পীর প্রদর্শনী, কর্মশালা, মাল্টিমিডিয়া প্রেজ়েন্টেশনের ঝলক। ৫ নভেম্বর পর্যন্ত, রবিবার বাদে রোজ সকাল ১১টা-সন্ধ্যা ৬টা।

১৫০ বছরে

তিনি কি নোবেল ব্যর্থতায় মিলান কুন্দেরার পূর্বসূরি? বিখ্যাত চেক লেখকের মতোই, তিরিশের দশকে, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের আগে নিকোলাস রোয়েরিখের নাম তিন বার সম্ভাব্য নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রাপক হিসেবে ভাবা হয়েছিল। রুশ চিত্রশিল্পী, লোকগবেষক, হিমালয়প্রেমীর ভাগ্যে শিকে ছেঁড়েনি। কিন্তু আমেরিকা ও অন্যান্য দেশের শিল্পবস্তু রক্ষণাবেক্ষণের যে রোয়েরিখ-চুক্তি, তা মুখ্যত তাঁরই প্রেরণায়। রবীন্দ্রনাথ ও এইচ জি ওয়েলস-এর বন্ধু, লাদাখ তিব্বত আফগানিস্তান মঙ্গোলিয়া সফরে বেরিয়েছেন, ছবি এঁকেছেন, লোককথা সংগ্রহ করেছেন। ১৯৪৭-এ প্রয়াত এ দেশেই, মানালির কাছে নাগ্গরে আজও সংরক্ষিত তাঁর বাড়ি। স্বাধীনতার আগেই সকন্যা সেখানে বেড়াতে গিয়েছিলেন নেহরু। রোয়েরিখের সার্ধশতবর্ষে (জন্ম ১৮৭৪) তাঁর জীবন ও ছবি নিয়ে গত ২১-২৫ অক্টোবর গোর্কি সদনে হয়ে গেল প্রদর্শনী ‘কালারস অব লাইফ ফর পিস অ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ’, ছবিটি তাদের ফেসবুক পেজ থেকে।

পথিকৃৎ

ভারতীয় সঙ্গীতজগতে সরোদশিল্পী তিমিরবরণকে (ছবি) বলা হয় ভারতীয় বৃন্দবাদনের পথিকৃৎ। অর্কেস্ট্রা বলতেই পাশ্চাত্য সঙ্গীতের সমৃদ্ধ একটি ধারার কথা মনে পড়ে, ভারতীয় সুর-তাল-রাগ-ছন্দের কাঠামোয় তাকে এক অন্য সিম্ফনির রূপ দিয়েছিলেন বাবা আলাউদ্দিন খান ও উস্তাদ আমির খানের এই শিষ্য। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ শুনেছেন তাঁর সরোদবাদন, বলেছিলেন, “পরে শান্তিনিকেতনে যোগ দিয়ো।” হরেন ঘোষের সূত্রে উদয়শঙ্করের সঙ্গে পরিচয়, তাঁর দলের সঙ্গে ত্রিশের দশকে ঘুরেছেন ইউরোপ, আমেরিকা। সত্তর দশকে সারা রাতব্যাপী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতানুষ্ঠানে এই সঙ্গীতাচার্যকে সংবর্ধিত করেছিল যোগপ্রভা ফাউন্ডেশনের রা পত্রিকা, এ বার আগামী ২৯ অক্টোবর বিকেল ৫টায় যাদবপুরে ইন্দুমতী সভাগৃহে তাঁকে নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তারা। প্রকাশ পাবে পত্রিকার ‘তিমিরবরণ বিশেষ সংখ্যা’।

তিমিরবরণ।

তিমিরবরণ।

বিদায়

ভারতীয় ছবির চিত্রভাষাকে প্রযুক্তির হাত ধরে সাবালক করেছিলেন দেবকী কুমার বসু। তাঁরই সুযোগ্য পুত্র দেবকুমার বসু, ছবির জগতে অবজ়ার্ভার ও পরে চিত্রনাট্যকার হিসেবে যাত্রা শুরু করেন। এই মানুষটির পরিচালনাতেই মণিপুরে প্রথম কাহিনিচিত্র, ১৯৭২-এ জাতীয় চলচ্চিত্র উৎসবে রাষ্ট্রপতি স্বর্ণপদক পেয়েছিল মাতমগি মণিপুর। তাঁর তৈরি বাংলা ও হিন্দি ছবিতে অভিনয় করেছেন মিঠুন চক্রবর্তী শাবানা আজমি কানওয়ালজিৎ থেকে মমতাশঙ্কর। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অনুরোধে ও তার বাইরেও বানিয়েছেন বহু তথ্যচিত্র; বিবাহ অভিযান-এর মতো টিভি ধারাবাহিক; টেলিফিল্ম, ছবি প্রযোজনা, সবেতেই জড়িয়ে ছিলেন প্রত্যক্ষ ভাবে। দূরদর্শনে টিভি-অনুষ্ঠানে আধুনিক ভিডিয়ো-সাজসরঞ্জাম প্রবর্তনেও তাঁর উল্লেখযোগ্য ভূমিকা। কর্মিষ্ঠ, সমাজসেবী নবতিপর মানুষটি প্রয়াত হলেন গত ১৮ অক্টোবর।

ছবি সৌজন্য: উজ্জ্বল সরদার।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy