উনিশ শতকের বঙ্গে বাংলা ভাষায় বহু সাময়িকপত্রের উদয় ও বিকাশ ঘটেছিল, তার নেপথ্য প্রেরণা অবশ্যই বাঙালি ভদ্রলোকের জাতি-সংযোগ বৃদ্ধির প্রয়াস। উত্তর কলকাতার ধুলো-হাওয়ায় বেড়ে ওঠা নরেন্দ্রনাথ দত্তের মন ও মেজাজে স্বজাতিসম্বন্ধ গড়ে তোলার এই ঐতিহাসিক প্রয়োজনটি রেখাপাত করেছিল, পরবর্তী কালে সন্ন্যাসী বিবেকানন্দের অধ্যাত্মভাবনাতেও স্বাদেশিকতা লগ্ন অব্যর্থ ভাবে। একটি পত্রিকা শুরুর পরিকল্পনাও তাঁর এই সার্বিক ভাবনারই অঙ্গ। ১৮৯৪-এর ৩১ অগস্ট শিষ্য আলাসিঙ্গা পেরুমলকে চিঠি লিখছেন স্বামীজি, তাঁকে একটি পত্রিকার সম্পাদক হতে বলছেন। তাঁরই প্রেরণায় ১৮৯৫ সালে ইংরেজি পত্রিকা ব্রহ্মবাদিন, পরের বছর প্রবুদ্ধ ভারত-এর প্রকাশ। এর পরেই তামিল, তেলুগু, কন্নড়ের মতো দেশীয় ভাষায় পত্রিকা প্রকাশের কথা ভাবতে থাকেন বিবেকানন্দ। আর বাংলা ভাষায় পত্রিকা প্রকাশের আগ্রহ তো খুব স্বাভাবিক, শ্রীরামকৃষ্ণ-সারদা দেবীর মুখের ভাষা যে বাংলা!
চেষ্টা জারি থাকলেও, পত্রিকা প্রকাশের দিন পিছিয়ে যেতে থাকে মূলত অর্থের কারণে। অবশেষে ১৮৯৯-এর ১৪ জানুয়ারি (১ মাঘ ১৩০৫ বঙ্গাব্দ) শ্যামবাজার স্ট্রিট কম্বুলিয়াটোলার ১৪ নং রামচন্দ্র মৈত্র লেন-এ গিরীন্দ্রমোহন বসাকের বাড়িতে (ছবিতে বাঁ দিকে) প্রতিষ্ঠিত ‘উদ্বোধন প্রেস’ থেকে বিবেকানন্দের বহু-আকাঙ্ক্ষিত উদ্বোধন পত্রিকার প্রকাশ, পাক্ষিক পত্রিকা হিসেবে, স্বামী ত্রিগুণাতীতানন্দের সম্পাদনায়। এক সদ্যোজাত আধ্যাত্মিক সঙ্ঘ থেকে প্রকাশিত হলেও উদ্বোধন নেহাত ‘আচারের মরুবালুরাশি’তে পথ হারাতে দিতে চাননি বিবেকানন্দ। প্রথম সংখ্যার প্রচ্ছদেই (উপরে ডান দিকের ছবি) বলা হল পত্রিকার সর্বানুভূত চরিত্র: ‘ধর্মনীতি, সমাজনীতি, রাজনীতি, দর্শন, বিজ্ঞান, কৃষি, শিল্প, সাহিত্য, ইতিহাস, ভ্রমণ প্রভৃতি বিষয়ক বাঙ্গালা পাক্ষিক-পত্র ও সমালোচনা’। প্রথম বর্ষের লেখক তালিকায় ছিলেন গিরিশ ঘোষ, স্বামী শুদ্ধানন্দ, প্রবোধচন্দ্র দে, স্বামী রামকৃষ্ণানন্দ, শশিভূষণ ঘোষ, স্বামী বিরজানন্দ, রজনীকান্ত বিদ্যারত্ন, স্বামী অভেদানন্দ, শ্রীম, প্রমথনাথ তর্কভূষণ প্রমুখ এবং অবশ্যই সম্পাদকের লেখা।
প্রথম সংখ্যা প্রকাশের পর স্বামী ত্রিগুণাতীতানন্দের অক্লান্ত পরিশ্রমের প্রশংসা করেছিলেন স্বামীজি। করেন তিরস্কারও। গোড়ার দিকে আর্থিক ও অন্য প্রতিকূলতার মুখে নানা আবেদন উপস্থিত হত তাঁর কাছে, এক দিন চটে গিয়ে স্বামী ব্রহ্মানন্দকে লিখলেন, “সারদা (স্বামী ত্রিগুণাতীতানন্দ) বলে কাগজ চলে না।… আমার ভ্রমণবৃত্তান্ত খুব advertise করে ছাপাক দিকি— গড়গড় করে subscriber হবে।” অচিরেই ছাপা হতে থাকল বিবেকানন্দের ভ্রমণবৃত্তান্তগুলি: বিলাতযাত্রীর পত্র, পরিব্রাজক। সঙ্গে স্বামী শুদ্ধানন্দ-কৃত বিবেকানন্দের ইংরেজি রচনার বঙ্গানুবাদ; এ ছাড়াও বাঙালির আড্ডা, সভা-সমিতি সম্পর্কিত রচনা।
আজ, ১৪ জানুয়ারি, উদ্বোধন পত্রিকার ১২৫ বছর পূর্তি। নিরবচ্ছিন্ন, ঐতিহাসিক এই অভিযাত্রা স্মরণে আগামী কাল গিরিশ মঞ্চে বিকেল সাড়ে ৩টেয় অনুষ্ঠান ‘উদ্বোধন ১২৫’, প্রধান অতিথি রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সাধারণ সম্পাদক স্বামী সুবীরানন্দ। প্রকাশিত হবে গ্রন্থ উদ্বোধন ১২৫: স্মরণে-মননে-বিশ্লেষণে (সম্পাদক: স্বামী কৃষ্ণনাথানন্দ), সঙ্গে পত্রিকার প্রথম বর্ষ প্রথম সংখ্যার ফ্যাক্সিমিলি সংস্করণ, মাঘ ১৪২৯ বিশেষ সংখ্যাও।
অচিন্ত্য-কথা
ঝুলিতে জগদীশ গুপ্ত সুবোধ ঘোষ নরেন্দ্রনাথ মিত্র নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় রমাপদ চৌধুরী প্রমুখ লেখককে নিয়ে বিশেষ সংখ্যা, নতুন বছরে উজাগর সাহিত্যপত্রিকার নিবেদন অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত সংখ্যা (সম্পাদক: উত্তম পুরকাইত)। কল্লোল পত্রিকার সহকারী সম্পাদক, রবীন্দ্রোত্তর ‘বিদ্রোহী’ বাংলা সাহিত্য আন্দোলনের অন্যতম প্রধান লেখক, কবি ঔপন্যাসিক গল্পকার জীবনীগ্রন্থ-রচয়িতা অচিন্ত্যকুমারের পাঁচ দশকের সাহিত্যচর্চাকে তুলে ধরেছে পত্রিকা, সমসময় ও এ কালের নানা নিবন্ধে, গদ্যে। শুরুতেই অচিন্ত্যকুমারকে লেখা রবীন্দ্র-চিঠি, অন্তে লেখকের জীবন ও রচনাপঞ্জি। বই-চিত্র সভাঘরে গত ৭ জানুয়ারি বিকেলে হয়ে গেল পত্রিকার প্রকাশ-অনুষ্ঠান, সাধন চট্টোপাধ্যায় গোপা দত্ত ভৌমিক রুশতী সেন প্রমুখের উপস্থিতিতে। নন্দন চত্বরে লিটল ম্যাগাজ়িন মেলায় আগ্রহ জেগেছে বেশ পত্রিকা ঘিরে (ছবি প্রচ্ছদ থেকে)।
গ্রামশি-চর্চা
আন্তোনিয়ো গ্রামশি বাঙালি বুদ্ধিজীবী মহলে সুপরিচিত, কিন্তু বাংলা ভাষায় তাঁর জীবন ও তত্ত্ব নিয়ে প্রথম উচ্চমানের পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ রচনা করেছিলেন যিনি, সেই মার্ক্সবাদী তাত্ত্বিক অজিত রায় বিস্মৃতপ্রায়। ১৯৮৯-এ প্রকাশিত আনতোনিও গ্রামসি: জীবন ও তত্ত্ব বইটি মেলে না আর, বন্ধ সেই প্রকাশনাও। এ বার নতুন ভূমিকা-সহ সম্পাদিত হয়ে পুনঃপ্রকাশিত হচ্ছে বইটি, ‘সেরিবান’-এর উদ্যোগে। সম্পাদনা ও ভূমিকা লেখার কাজ করেছেন সৌরীন ভট্টাচার্য ও শোভনলাল দত্তগুপ্ত। নব্বই দশকের গোড়ায় শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, সৌরীন ভট্টাচার্য ও শোভনলাল দত্তগুপ্তের উদ্যোগে গ্রামশির নির্বাচিত রচনা ও তাঁকে নিয়ে লেখালিখির বঙ্গানুবাদও ছিল অতি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। অজিত রায়ের বইটির পুনঃপ্রকাশ উপলক্ষে একত্র হচ্ছেন এই ত্রয়ী। আগামী ১৬ জানুয়ারি দুপুর আড়াইটায় আলোচনা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবেকানন্দ হল-এ, সহযোগিতায় সেন্টার ফর মার্ক্সিয়ান স্টাডিজ়।
মানুষের ছবি
‘মানুষের চাঁদায় মানুষের সিনেমা’, পিপল’স কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল-এর মূল সুর। পিপল’স ফিল্ম কালেক্টিভ-এর উদ্যোগে কলকাতার এই ছবি-উৎসব হয় বাণিজ্যিক বা সরকারি সাহায্য ছাড়াই, জনতার শ্রমে ও অর্থে। নবম বছরের উৎসব ২০-২৩ জানুয়ারি উত্তম মঞ্চে, সকাল ১০টা-রাত ৯টা। দেখানো হবে দক্ষিণ এশিয়ার নানা দেশের ৩৯টি কাহিনিচিত্র, তথ্যচিত্র, স্বল্পদৈর্ঘ্য ছবি— জাতি, লিঙ্গ-পরিচয়, সাম্প্রদায়িকতা, রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন ইত্যাদি নানা বিষয়ে। উদ্বোধনী ছবি পায়েল কাপাডিয়ার আ নাইট অব নোয়িং নাথিং, কান ফিল্মোৎসবে পুরস্কৃত সেরা তথ্যচিত্র। দেখা যাবে আফগানিস্তানের সনম, বাংলাদেশের ধূসরযাত্রা, নেপালের দ্য রিয়্যালিস্টস, ইরানের মাহশা, মায়ানমারের জার্নি অব আ বার্ড। থাকবেন তিস্তা শেতলওয়াড়।
ছক-ভাঙা
লিঙ্গ ও যৌনতার বোধ সমাজে যে ভাবে গৃহীত, তার বাইরে নানা বিকল্পকে বোঝানো হয় ‘কুইয়ার’ শব্দটি দিয়ে। শিল্প চর্চার পরিসরেও ছক-ভাঙা নানা নিরীক্ষায় তৈরি হয়ে চলেছে এই বিকল্প পরিচয়ের অস্তিত্ব, সঙ্কট ও উত্তরণের দলিল। সেই ধারাতেই আ সাউথ এশিয়ান কুইয়ার প্যামফ্লেট নামে একটি ইন্টারঅ্যাক্টিভ ডিজিটাল ডকুমেন্টারি তৈরি করেছেন সৌম্য মুখোপাধ্যায়, কৌর চিমুক ও বন্ধুরা। দর্শককে এখানে ইংরেজি বর্ণমালার একটি অক্ষর বেছে নিতে হয়, সেই সূত্রেই আসে কুইয়ার তত্ত্ব-অনুষঙ্গ: এ-তে অ্যাপিয়ারেন্স, বি-তে বাইনারি ইত্যাদি। ২৬টি উপস্থাপনায় ধরা আছে বিকল্প লিঙ্গ পরিচয়ের দ্বন্দ্ব, দক্ষিণ এশীয় দৃষ্টিকোণ থেকে। কলকাতার ‘চেরিপিক্স’ সংস্থার এই প্রযোজনা স্থান পেয়েছে ‘আইডিএফএ/ ডকল্যাব কম্পিটিশন ফর ডিজিটাল স্টোরিটেলিং’ মঞ্চেও।
মঞ্চে আবার
ছত্রিশ বছর পর আবার মঞ্চস্থ হবে ঊষা গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশিত নাটক লোক কথা, রঙ্গকর্মী-র ৪৭তম প্রতিষ্ঠাদিবস উপলক্ষে: ১৬ জানুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়, অ্যাকাডেমি মঞ্চে। ১৯৭৬-এ প্রতিষ্ঠা রঙ্গকর্মীর; কোর্ট মার্শাল, রুদালি, মাইয়ত, লোক কথা, হাম মুখতারা, চণ্ডালিকা, আত্মজ-র মতো নাটকের মাধ্যমে থিয়েটারকে ঊষা পৌঁছে দিয়েছিলেন জনমানুষের কাছে। এ বার তাঁরই প্রদর্শিত পথে, অমল সাহা দীপেশ রাজাক ও অনিরুদ্ধ সরকারের তত্ত্বাবধানে মঞ্চস্থ হচ্ছে লোক কথা, প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে যে নাটক মনে করিয়ে দেবে সামাজিক ন্যায়বিচারের লক্ষ্যে, সমাজের দুর্বল শ্রেণির উপর নির্যাতন ও দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথা।
বহমান
কলকাতার অস্ট্রেলীয় কনসুলেট, বাব্বারা উইমেন’স সেন্টার ও ভারতীয় সংগ্রহালয়, কলকাতার যৌথ প্রয়াসে গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে এক অভিনব প্রদর্শনী চলছে সংগ্রহালয়ের দোতলায়: ‘জারাছারা’, অর্থ শুকনো মরসুমের হাওয়া। অস্ট্রেলিয়ার সতেরো জন ‘আদিবাসী’ শিল্পীর হাতের কাজে সমৃদ্ধ বস্ত্র সংগ্রহ, সাদা দেওয়ালের প্রেক্ষাপটে সিলিং থেকে ঝোলানো। নেহাৎ বস্ত্রখণ্ড নয় এরা, প্রতিটি নকশা ও আঁকিবুঁকি বলে চলে অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিম আর্নহেম প্রদেশের মারিনগ্রিডা অঞ্চলের সংস্কৃতি, বহতা জীবনের গল্প, মাছ পাখি ফুল জল কত কিছু ঘিরে। সমসাময়িক ফর্মে ও রঙে ফুটিয়ে তোলা এই যাপনচিত্র মনে করায় বাংলার কাঁথা বা শাড়ির কথা, তাদের ঘিরেও তো কত ইতিহাস, জীবনছবি। প্রত্যেক শিল্পীর ভাবনা ও বিষয়কে মিলিয়ে সুন্দর দৃশ্যকল্প সৃষ্টি করেছেন সায়ন্তন মৈত্র। গত ১০ জানুয়ারি সন্ধেয় এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলীয় শিল্পীদের মধ্যে দুজন, নিজেদের কথা বললেন তাঁরা। প্রদর্শনী চলবে আগামী ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত।
অগ্রপথিক
হাত ছবি আঁকে না, আঁকে মন। শিল্পী সনৎ কর চলে গেলেন, তাঁর ‘মন’ রয়ে গেল ছবিতে। ছাপাই চিত্রে তাঁর উদ্ভাবন, টেম্পেরা, প্যাস্টেলচিত্রে অবদান অতুল। তাঁর ইকেবানা সিরিজ়ে ভারতীয় মায়া দর্শন, আদি যুগের ছাপচিত্রে সংস্কৃত সাহিত্য, পদাবলির ছায়া। জড়িয়ে ছিলেন দেবভাষা বই ও শিল্পের আবাস-এর সঙ্গেও, এখানকার প্রকাশনা থেকে বেরিয়েছে তাঁর একাধিক গ্রন্থও। তাঁর নামাঙ্কিত স্মৃতি বক্তৃতা আয়োজন করবে দেবভাষা, এ বছর থেকে ২৯ জুলাই শিল্পীর জন্মদিনে ছাপচিত্রে বিশেষ অবদানের জন্য দেওয়া হবে ‘সনৎ কর স্মারক পুরস্কার’। আগামী ১৬ জানুয়ারি বিকেল ৫টায়, ৭০/২ সেলিমপুর রোডের নতুন ঠিকানায় দেবভাষার সংগ্রহে থাকা শিল্পীর ছবি নিয়ে শুরু চিত্র প্রদর্শনী, প্রকাশ পাবে তাঁর সাক্ষাৎকারগ্রন্থের নব সংস্করণ। এ ছাড়াও অগ্রণী প্রিন্টমেকার হিসেবে শিল্পীর অবদান স্মরণে চিত্রপ্রদর্শনী ‘প্রিন্টস অ্যান্ড প্রিন্টস’, বাংলা ও বহির্বঙ্গের নানা শিল্পীর কাজ— ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত, রবিবার বাদে রোজ দুপুর দুটো থেকে রাত ৮টা। সঙ্গের ছবিতে শিল্পী সনৎ করের চিত্রকৃতি— উড ইনট্যাগলিয়ো।
আকালের সন্ধানে
যে ঘটনার ঘনঘটা ভারতকে এগিয়ে দিয়েছিল ১৯৪৭-এ স্বাধীনতার পথে, তাদের মধ্যে প্রায় অনালোচিত— তেতাল্লিশের মন্বন্তর। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বা ’৪৬-এর দাঙ্গার মতোই, দেশভাগ-পূর্ববর্তী বঙ্গের রাজনীতি ও আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে এই মন্বন্তরের ‘ভূমিকা’ কম নয় কিছু। এ বছর তার আশি পূর্তি, মনে করিয়ে দিচ্ছে গীতিকা ট্রাস্ট। রোটারি সদনে ১৮ জানুয়ারি বিকেল সাড়ে ৫টায় তাদের আয়োজনে বলবেন সায়েন্টিফিক আমেরিকান ম্যাগাজ়িন-এর সিনিয়র এডিটর, চার্চিল’স সিক্রেট ওয়ার: দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার অ্যান্ড দ্য র্যাভেজিং অব ইন্ডিয়া ডিউরিং ওয়ার্ল্ড ওয়ার টু গ্রন্থের লেখক মধুশ্রী মুখোপাধ্যায়। স্বাধীনতার ৭৫ পূর্তি উপলক্ষে গীতিকা ট্রাস্ট-এর ‘স্বাধীনতা ও দেশভাগ’ প্রকল্পের অংশ এই অনুষ্ঠান।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy