Advertisement
২১ নভেম্বর ২০২৪
Indian Museum

বুঝিয়ে দেয় সঙ্কটের রূপ

সাধারণ প্রদর্শনী থেকে চরিত্রগত ভাবে আলাদা এই প্রদর্শনীটি চলছে ইন্ডিয়ান মিউজ়িয়মে, আয়োজক গ্যোয়টে ইনস্টিটিউট-ম্যাক্সমুলার ভবন ও ইন্ডিয়ান মিউজ়িয়ম।

শেষ আপডেট: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ০৫:০৬
Share: Save:

ভিতরে ঢুকতেই বার্তা, ‘আপনি একটি সঙ্কটজনক ক্ষেত্রে পা রাখছেন।’ জল, মাটি, শিলা, উদ্ভিদ, জীবজন্তু, জলবায়ু নিয়ে কাজ করছেন যে বিজ্ঞানকর্মীরা, তাঁরা বলছেন, বায়ুমণ্ডল, ভূপৃষ্ঠ ও ভূগর্ভ মিলিয়ে মাত্র কয়েক কিমি বিস্তীর্ণ এই অঞ্চল মহাবিশ্বের নিরিখে যৎসামান্য হলেও, পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব সীমাবদ্ধ এই ছোট্ট স্থানটুকুতেই। আবহমান কাল ধরে প্রাণের জোয়ার-ভাটা খেলা এই জায়গাটুকুতেই আজ নেমে এসেছে গভীর সঙ্কট। তার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী মানুষের অপরিণামদর্শী ব্যবহার। সেই ভাবনা থেকেই এই প্রদর্শনীটি, নাম ‘ক্রিটিক্যাল জ়োনস: “ইন সার্চ অব আ কমন গ্রাউন্ড’। বিজ্ঞানের তথ্য, শিল্পের সংবেদনশীলতা মেশানো। এই প্রদর্শনী যেমন আমাদের এই সঙ্কটের ব্যাপ্তি বুঝতে সাহায্য করে, সঙ্গে এও বোঝায়, এই সঙ্কটময় অঞ্চলে টিকে থাকতে গেলে মানুষ-সহ সব প্রাণ একে অন্যের উপর কতটা নির্ভরশীল। তাই চাই সমানুভূতি।

সাধারণ প্রদর্শনী থেকে চরিত্রগত ভাবে আলাদা এই প্রদর্শনীটি চলছে ইন্ডিয়ান মিউজ়িয়মে, আয়োজক গ্যোয়টে ইনস্টিটিউট-ম্যাক্সমুলার ভবন ও ইন্ডিয়ান মিউজ়িয়ম। দুই কিউরেটর মিরা হার্টজ় ও দারিয়া মিল বিষয়গুলি তুলে ধরেছেন ভিডিয়ো ক্লিপ, ইন্টারঅ্যাকটিভ প্রেজ়েন্টেশন, ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি, অডিয়ো বুক ইত্যাদির মাধ্যমে। কোথাও চলছে পরিবেশ আন্দোলন নিয়ে তথ্যচিত্র, কোথাও দেখানো হচ্ছে পরিবেশবান্ধব কৃষিকাজের সুফল নিয়ে ছোট্ট ‘ক্যাপসুল’। সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রে প্লাস্টিক দূষণের প্রভাব সম্পর্কে জানা যাবে, পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ বইয়ের নির্বাচিত অংশ শোনা যাবে অডিয়ো বুক থেকে। ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি হেডসেট-এর ব্যবহারে দর্শক পৌঁছে যাবেন কোনও পাইন বনে। গাছ থেকে নিঃসৃত নানা রাসায়নিক যৌগের মিশ্রণে তৈরি হওয়া জঙ্গলের নিজস্ব গন্ধ থেকে বুঝতে পারা যাবে জলবায়ু পরিবর্তনের চরিত্র।

প্রতিটি বিষয় জলবৎ বুঝিয়ে দিতে এ প্রদর্শনীতে রয়েছেন সহায়কেরা। এক-একটা বিষয় বোঝানোর পরে হাতে চক তুলে দিয়ে মেঝেতেই কিছু লিখে বা এঁকে মনের ভাব প্রকাশ করতে উৎসাহ দিচ্ছেন ওঁরা দর্শকদের। এক দর্শক যেমন এঁকেছেন যশোর রোডের গাছেদের শোকগাথা। এখানেই এই প্রদর্শনীর সার্থকতা— শুধু দেখিয়ে বুঝিয়েই শেষ নয়, দর্শকের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন। ভ্রাম্যমাণ এই প্রদর্শনীটি প্রথম দেখানো হয় জার্মানিতে, ২০২১-এ। দক্ষিণ এশিয়ার পরিপ্রেক্ষিতে প্রাসঙ্গিক করে গড়ে তার পর এটি ভারতের নানা শহরে দেখানো হচ্ছে গ্যোয়টে ইনস্টিটিউট-ম্যাক্সমুলার ভবনের সহযোগিতায়। ইন্ডিয়ান মিউজ়িয়মে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন হয়েছে প্রদর্শনীটি, দেখার সুযোগ আগামী ২ এপ্রিল পর্যন্ত, সোমবার ও জাতীয় ছুটির দিন ছাড়া রোজ সকাল ১০টা থেকে ৫টা। ছবিতে সয়েল অ্যাফিনিটিজ় ইনস্টলেশনে কৃষির চরিত্র বদলের ইতিহাস।

জন্মদিনে

আট থেকে আশি— লীলা মজুমদারের (ছবি) জনপ্রিয়তা আজও অটুট। ১৯০৮-এর ২৬ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় জন্ম উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর অনুজ প্রমদারঞ্জনের এই কন্যাটির। বাংলার বরেণ্য এই লেখকের জন্মদিন ঘিরে ২০২০ সালে ‘বিচিত্রা গ্রন্থন বিভাগ’ আয়োজন করে ‘লীলা মজুমদার স্মারক বক্তৃতা’— সন্দেশ ও বিচিত্রপত্র পত্রিকারও শ্রদ্ধার্ঘ্য। সে বছর বলেছিলেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। অতিমারির দু’বছর পেরিয়ে স্মারক বক্তৃতার দ্বিতীয় বর্ষের অনুষ্ঠান আগামী কাল ২৬ ফেব্রুয়ারি, নন্দন ৩-এ সন্ধ্যা ৬টায়, বলবেন যশোধরা রায়চৌধুরী। থাকবেন সন্দীপ রায় প্রসাদরঞ্জন রায় অমিতানন্দ দাশ প্রমুখ, লীলা মজুমদারের পুত্র রঞ্জন মজুমদারও; স্মৃতিচারণে দৌহিত্রী শ্রীলতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রকাশিত হবে রায় পরিবারের নানা সদস্যকে নিয়ে লীলা মজুমদারের লেখায় সেজে ওঠা বই রায়বাড়ি (প্রকাশক: বিচিত্রা)।

ঐতিহ্য নিয়ে

সাধারণ মানুষকে বাংলা ও বাঙালির, বিশেষত কলকাতার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন করার লক্ষ্যে বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ নিশীথরঞ্জন রায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ‘সোসাইটি ফর প্রিজ়ার্ভেশন, ক‌্যালকাটা’ নামে একটি সংস্থা, গত শতকের আশির দশকে। কর্মিষ্ঠ মানুষটি আজ নেই, রয়ে গিয়েছে তাঁর পরম্পরা। নিশীথরঞ্জন রায়ের স্মৃতিতে প্রতি বছর ঐতিহ্যের নানা দিক ও ক্ষেত্রের এষণায় বক্তৃতার আয়োজন করে থাকে সোসাইটি, বলতে আসেন সারস্বত ও সাংস্কৃতিক পরিসরের লব্ধপ্রতিষ্ঠ ব্যক্তিত্বেরা। এ বছরের বিষয় ‘কার্টুনে কলকাতা’, বক্তা দেবাশীষ দেব। অনুষ্ঠান আজ সন্ধ্যা ৬টায়, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের চারুকলা পষর্দের অবনীন্দ্র সভাগৃহে।

নতুন দিশা

অতিমারি যে সামাজিক শিক্ষা দিয়ে গেল, জনস্বাস্থ্যে তা হতে পারে দিশারি। বিপন্নতার হাত ধরে গড়ে উঠেছে সংহতির নতুন বয়ান, সেই শিক্ষা প্রয়োগ করতে হবে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থায়, তাতে বড় ভূমিকা নেবেন সাধারণ মানুষ— গত ১০ ফেব্রুয়ারি সল্টলেকে এক সভায় বললেন মহারাষ্ট্রের বিশিষ্ট জনস্বাস্থ্য-চিন্তক অভয় শুক্ল। উপলক্ষ দশম কৃষ্ণা স্মারক বক্তৃতা, ‘ক্যালকাটা রিসার্চ গ্রুপ’ ও ‘কৃষ্ণা ট্রাস্ট’-এর আয়োজনে। গত এক দশক ধরে নারীশিক্ষায় ব্রতী, বাংলার নানা প্রান্তে সাধারণ মানুষ পরিচালিত পাঠাগারগুলিকেও সম্মান জানান ওঁরা। এ বছর সম্মানিত হল ‘এবং আলাপ’ পরিচালিত ‘পিয়ালীর বইঘর’ আর ‘অহর্নিশ’-এর গ্রন্থাগার। ছিলেন প্রশান্ত রায় সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী শিবাজীপ্রতিম বসু ও রণবীর সমাদ্দার।

স্বগতকথন

সবুজ, খয়েরি, নীল রঙে তুলিচালনা, গাঢ় সবুজের ঘেরাটোপে ক্যাকটাসপুঞ্জ। কাঁটাগাছের শিরশিরানির আড়ালে উদ্ভিদের স্থাপত্যসুলভ গঠন। সব মিলিয়ে বেশ নাটকীয়, তির্যক ছবি। শিল্পী ইন্দ্রপ্রমিত রায়— নাট্যব্যক্তিত্ব কুমার রায়ের পুত্র, বরোদার মহারাজা সয়াজিরাও বিশ্ববিদ্যালয়ের দৃশ্যকলার অধ্যাপক। শিল্পপাঠ শান্তিনিকেতনের কলাভবনে, পরে লন্ডন ও প্যারিসে শিল্পচর্চা। এ বার তাঁর জলরঙের ছবির সম্ভার এই শহরে, ইমামি আর্ট গ্যালারিতে প্রদর্শনী ‘সলিলকি’ শুরু হয়েছে গতকাল থেকে, ১৫ এপ্রিল অবধি। অতিমারির দিনযাপনের স্বগতকথনের ছায়াপাত তাঁর ছবিতে, কোমল বর্ণের মোড়কে নাগফণীর উপস্থাপন যেন তির্যক সংলাপ। যে সংলাপের জন্ম গৃহবন্দিত্বের উদ্বৃত্ত অবকাশ যাপনে, যে নিজকথন মানুষের দুর্গতির পরিণাম নিয়ে বিব্রত হয়েছিল।

উৎসব-নাট্য

আবারও নাট্য নির্মাণে অরুণ মুখোপাধ্যায়। তেভাগা আন্দোলনের পঁচাত্তর পূর্তি ও এখনকার কৃষক আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে তৈরি করেছেন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হারাণের নাতজামাই, যাদবপুর রম্যাণি-র প্রযোজনা। প্রথম অভিনয় ২ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় অ্যাকাডেমিতে, ‘পূর্ব পশ্চিম’ নাট্য উৎসবে। ১ থেকে ৫ মার্চ উৎসব: প্রথম দিন সাধারণ রঙ্গালয়ের দেড়শো বছরে প্রদর্শনী ও নান্দীকারের ‘বাংলা থিয়েটারের গান’। সম্মানিত হবেন বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্বেরা, ‘রমাপ্রসাদ বণিক স্মৃতি পুরস্কার’ পাবেন পৌলমী চট্টোপাধ্যায়। ‘পূর্ব পশ্চিম’-এর কর্ণধার সৌমিত্র মিত্রের নির্দেশনায় লোরকা লোরকা, পাগল-পারা, এক মঞ্চ এক জীবন দেখা যাবে, গৌতম হালদার অভিনীত মেঘনাদবধ কাব্য, ব্ল্যাঙ্ক ভার্স-এর চশমে বদ্দুর-ও। অন্য দিকে, ‘মিউনাস’-এর আয়োজনে টানা চব্বিশ ঘণ্টার নাট্যোৎসব তপন থিয়েটারে আজ বিকেল থেকে শুরু, বাংলাদেশ ও এ রাজ্যের নানা জেলার ২৫টি নাট্যদলের অর্ঘ্যে সাজানো।

কালের যাত্রা

ছায়ানট রাগে বাঁধা, রবীন্দ্রনাথের ‘অল্প লইয়া থাকি তাই’ গানটি রেকর্ড করতে চেয়েছিলেন জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী, অনুমতি মেলেনি। গায়ক তার পর এইচএমভি-র রেকর্ডিং রুমে হাজির, সেখানে তখন কাজী নজরুল, পুত্রবিয়োগে মন খারাপ খুবই। জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদের কাছে ঘটনাটা শুনলেন, তার পর ওই ছায়ানটেই গড়লেন ‘শূন্য এ বুকে পাখি মোর’, গাইলেন জ্ঞানেন্দ্র। গ্রামোফোন কোম্পানিতে ছিলেন অমর পাল নামের এক শিল্পী, রেকর্ডের মোড়ক আঁকতেন। তাঁর আর্টওয়ার্কে তৈরি হল কালো রেকর্ড কভার, জানলা দিয়ে বিষণ্ণ আলো ঠিকরে পড়ছে এক ফালি চারাগাছে। কে এল সায়গলের গাওয়া গজলের রেকর্ড-কভার আবার রঙিন, নীল আকাশের নীচে সবুজ বাগানে রবাব বাদনরত এক পুরুষ, সামনে পানপাত্র-হাতে সঙ্গিনী। কৃষ্ণচন্দ্র দে-র কীর্তনের রেকর্ড কভার জুড়ে আবার বিষ্ণুপুরের টেরাকোটা। প্রায় দেড় দশক ধরে অজস্র রেকর্ড কভার (ছবিতে তারই দু’টি) জোগাড় করে বিকাশ চক্রবর্তী লিখেছেন বই, ভয়েসেস অব দ্য মিউট: গ্রামোফোন রেকর্ড কভারস। ইউটিউবের গান-যুগে এ রীতিমতো সংগ্রহযোগ্য সম্ভার।

স্মৃতিবাসর

‘বনে যদি ফুটল কুসুম/ নেই কেন সেই পাখি?’ ৭ মার্চের দিকে তাকিয়ে আজ এমনই বলা যায়। নব্বই পূর্তিতে ওঁকে ঘিরে যে বিস্তর পরিকল্পনা হচ্ছে, জানতেন সুমিত্রা সেন (ছবি)। হাতে গড়া ‘ত্রিবেণী’-র সদস্যরাও উঠেপড়ে লেগেছিলেন। কিন্তু এখন শুধুই বিচ্ছেদবেদনা। সুমিত্রা সেনের চলে যাওয়ার পর পরই কানাডার ‘অপার বাংলা’ আয়োজন করেছিল আন্তর্জাল স্মৃতিবাসর। আজীবন অধ্যাপনা করেছেন যে রবীন্দ্রভারতীতে, সেখানেই রথীন্দ্র মঞ্চে ২৮ ফেব্রুয়ারি ‘সংস্কৃতি’ ও ‘ছায়াবীথি’র স্মরণানুষ্ঠান। ৩ মার্চ সন্ধ্যায় এলগিন রোডে ‘বৈতানিক’-এ স্মরণ, ৪ মার্চ শনিবার রবীন্দ্রসদনে ‘ত্রিবেণী’র নিবেদন, সুমিত্রা সেনের জন্মদিনের প্রাক্কালে। তিন আয়োজনেই থাকছেন দুই কন্যা ইন্দ্রাণী ও শ্রাবণী; রবীন্দ্রসদনের অনুষ্ঠানে অগ্নিভ বন্দ্যোপাধ্যায় অলক রায়চৌধুরী স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত শ্রীকান্ত আচার্য প্রবুদ্ধ রাহা লোপামুদ্রা মিত্র জয়তী চক্রবর্তী রত্না মিত্র ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ। ‘এমন মধুর গানের বেলায় সেই শুধু রয় বাকি...’ ছবি সৌজন্য: অপূর্ব বন্দ্যোপাধ্যায়

পদ্মাপারের

বাংলাদেশের হাওয়া ছবিটি ভিড় করে দেখেছিল কলকাতা। জানুয়ারিতে শহরের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রোৎসবেও নজর কেড়েছিল অনেকগুলি বাংলাদেশি ছবি, কুড়াপক্ষীর শূন্যে উড়া পেয়েছিল পুরস্কারও। ওটিটি-যুগে বাংলাদেশের ওয়েব সিরিজ় এ বঙ্গের দর্শকেরা দেখছেন মন দিয়ে, সমাজমাধ্যমে কান পাতলে বোঝা যায় বিলক্ষণ। এ বার চারটি ছবি নিয়ে হতে চলেছে চতুর্থ ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’, ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটিজ় অব ইন্ডিয়া (এফএফএসআই)-এর উদ্যোগে। নন্দন-৩ প্রেক্ষাগৃহে আগামী ২৭ ও ২৮ ফেব্রুয়ারি দুপুর আড়াইটা থেকে দেখা যাবে পায়ের ছাপ, দামাল, বিউটি সার্কাস ও পাপ-পুণ্য ছবিগুলি।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy