Advertisement
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
Tant Artisans

কলকাতার কড়চা: হাতে বোনা, তাঁতে বোনা

বঙ্গভঙ্গ আইন রূপায়ণের দিনেই, ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর বাগবাজারে পশুপতি বসুর বাড়ির মাঠের সভা থেকে স্বদেশি তাঁত চালানোর জন্য জাতীয় ফান্ড তৈরির লক্ষ্যে শুরু হল অর্থ সংগ্রহ।

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৩ অগস্ট ২০২৪ ০৭:২৮
Share: Save:

লর্ড কার্জন প্রশাসনিক সুবিধার যুক্তি দিয়ে বাংলাকে ভাগ করার প্রস্তাব পেশ করতে বঙ্গবাসী মুখর হয়েছিল তার বিরোধিতায়। আন্দোলনের হাতিয়ার হিসাবে উঠে আসে বিদেশি দ্রব্য বর্জনের নীতি। আর তার সঙ্গে শুরু হল স্বনির্ভরতার যাত্রা— স্বদেশি পণ্য উৎপাদন ও ব্যবহারের মধ্যে দিয়ে। ম্যাঞ্চেস্টারের কাপড়ের মান তুলনামূলক ভাবে উন্নত হলেও, দেশের মানুষের হাতে চালানো তাঁতে বোনা ‘মোটা কাপড় মাথায় তুলে’ নেওয়ার আহ্বান জেগে উঠল বাঙালির গানে, চেতনাতেও।

এই চেতনার প্রচার-প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা তো রবীন্দ্রনাথেরও। বঙ্গভঙ্গ আইন রূপায়ণের দিনেই, ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর বাগবাজারে পশুপতি বসুর বাড়ির মাঠের সভা থেকে স্বদেশি তাঁত চালানোর জন্য জাতীয় ফান্ড তৈরির লক্ষ্যে শুরু হল অর্থ সংগ্রহ। সভাতেই উঠল পঞ্চাশ হাজার, পরে আরও কুড়ি হাজার টাকা। সেই টাকা ব্যবহার করে ১৩ নং কর্নওয়ালিস স্ট্রিটে (বিধান সরণি) প্রতিষ্ঠিত হল ‘জাতীয় বয়ন বিদ্যালয়’, ন্যাশনাল উইভিং স্কুল। প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধায়ক হলেন নাট্যকার দীনবন্ধু মিত্রের পৌত্র, প্রভাসচন্দ্র মিত্র। দেশের যুবকদের সুতো কাটা ও কাপড় বোনা শিখে স্বদেশি পথে রোজগারের দিশা খুঁজে দিতে তৈরি করা হল প্রায় চারশো চরকা। অনেকগুলি ঠকঠকি তাঁত ও কয়েকটি হ্যাটার্সলি তাঁতও কেনা হল। এই নিরীক্ষা পরবর্তী সময়ে খুব সফল না হলেও, ব্রিটিশ-বিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতীক হিসাবে চরকা ও হস্তচালিত তাঁতকে স্থায়ী আসন করে দিল। স্বাধীনতা লাভের পরেও বেশ কিছু কাল মানুষকে আত্মনির্ভরতার বার্তা জুগিয়েছে হস্তচালিত তাঁত।

এই সবই আজ অতীত, ইতিহাস। এতটাই জীবন-ছাড়া যে, হ্যান্ডলুম বলতে বাঙালির এখন হাতে বোনা শাড়ির মতো দু’-একটা কুটিরশিল্পবস্তুই মনে পড়ে শুধু। তারও বেশি কঠিন সত্য, আজ হ্যান্ডলুমকে চোখ রাঙাচ্ছে পাওয়ারলুম। বাংলার প্রাকৃতিক তুলো ও রেশমের জায়গা নিচ্ছে নানা কৃত্রিম ফাইবার, তাঁতি ও হস্তচালিত তাঁতশিল্পের আনুষঙ্গিক কর্মী-কারিগররা অস্তিত্বসঙ্কটে।

বহু বাধার মুখেও বাংলার হ্যান্ডলুম নিয়ে পড়ে আছেন অনেকে। এমন কাপড় তৈরি করছেন যা জয় করছে দেশ-বিদেশ। ‘সূত্র টেক্সটাইল স্টাডিজ়’ এমনই এক শিল্প-গবেষণা প্রতিষ্ঠান, ২০০২-এ কলকাতায় প্রতিষ্ঠা ইস্তক নানা কাজ করে চলেছে বাংলার ঐতিহ্যবাহী হস্তচালিত তাঁতশিল্পের লালন ও রক্ষণ নিয়ে। আগামী ৭ অগস্ট জাতীয় হ্যান্ডলুম দিবস, তারই উদ্‌যাপনে তিন দিন ব্যাপী তাদের অনুষ্ঠান ‘হ্যান্ডলুম সূত্র’, বাংলা ও ভারতের হস্তচালিত তাঁতের গৌরবগাথা। হ্যান্ডলুমের সঙ্কট ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলবেন বিশেষজ্ঞরা; রয়েছে ইন্টারঅ্যাক্টিভ সেশনও। প্রদর্শনীতে দেখা যাবে হ্যান্ডলুমের নানা উপাদান, বস্ত্রশিল্পী বাপ্পাদিত্য বিশ্বাসের তাঁতে বোনা পোশাক। ভারতের নানা হ্যান্ডলুম-নির্মাতাদের কাজ দেখা যাবে ফ্যাশন ওয়াকে, গ্র্যান্ড বাজার ও তাঁতির বাজারে বয়নশিল্পীদের কাজ সামনে থেকে দেখা, কথালাপ, বিকিকিনির ব্যবস্থা। ৭-৯ অগস্ট, সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা, আইসিসিআর-এ। ছবিতে উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে তৎকালীন মেদিনীপুরের ঘাটালে তাঁতে কর্মরত রেশম বয়নশিল্পী, ছবি সৌজন্য: উইকিমিডিয়া কমনস

বিচিত্র পথে

রেভলিউশনারি কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া-র (আরসিপিআই) প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর (ছবি) যতটা পরিচিত, ঠাকুরবাড়ির নান্দনিক উত্তরাধিকারী হিসেবে তত নন। তাঁর রাজনৈতিক সত্তার ছায়ায় যেন ঢাকা অন্য রূপটি। দারুণ গান গাইতেন, বাঁশি বাজাতেন, এঁকেছেন ছবিও। রবীন্দ্রনাথ চেয়েছিলেন ‘সৌম্য দিনুবাবুর সহকারী হয়ে তাঁর গানের ডেপুটি কন্ট্রোলার’ হয়ে উঠুন, পাওয়া যায় প্রফুল্ল মহলানবিশের বয়ানে। রবীন্দ্রনাথের গান, রবীন্দ্রনাথের ছবি, শিল্পলোকের যাত্রী অবনীন্দ্রনাথ, নন্দলাল বসুর সঙ্গে শিল্পালোচনা, শরৎচন্দ্র: দেশ ও সমাজ বইগুলি সৌম্যেন্দ্রনাথের বহুমুখী প্রতিভার স্বাক্ষর। কবিতাও লিখেছেন, সে পরিচয়টিও বিস্মৃতপ্রায়। প্রয়াণের পঞ্চাশ বছর স্মরণে সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই দিকগুলিতে আলো ফেলেছে এবং জলঘড়ি পত্রিকা (সংখ্যা সম্পা: শক্তিসাধন মুখোপাধ্যায়)। আগামী ১০ অগস্ট বিকেল সাড়ে ৫টায় আনুষ্ঠানিক প্রকাশ, রামমোহন লাইব্রেরির রায়া দেবনাথ সভাগৃহে।

বর্ষারাগে

কয়েক বছর ধরেই বর্ষার কলকাতায় মার্গসঙ্গীতপ্রেমীদের বিশেষ আগ্রহের বিষয় রামকৃৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অব কালচার, গোলপার্ক আয়োজিত ‘মল্লার উৎসব’। মল্লার-দলবদ্ধ রাগগুলিতে বর্ষার যে অনুভব আর মেজাজ, কণ্ঠ আর যন্ত্রসঙ্গীতে তাকে প্রত্যক্ষ আস্বাদনের সুযোগ করে দেয় সে। প্রতি বছরই আসেন নবীন ও প্রবীণ নানা শিল্পী, একটি সন্ধ্যা মাতিয়ে তোলেন বর্ষার রাগে। এ বারের উৎসব আজ বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে ইনস্টিটিউটের বিবেকানন্দ হল-এ। কণ্ঠসঙ্গীতে অনল চট্টোপাধ্যায় ও ব্রজেশ্বর মুখোপাধ্যায়ের দ্বৈত পরিবেশনা, তবলায় পণ্ডিত তন্ময় বসু। পরে বাঁশি ও সরোদের যুগলবন্দি পণ্ডিত রোনু মজুমদার ও পণ্ডিত দেবজ্যোতি বসুর বাদনে।

একলা লড়াই

এক অন্য পৃথিবী, যেখানে সময় পিছিয়ে যায়। তার সঙ্গে কমতে থাকে সভ্যতার বয়সও। চিতা বা কবর থেকে উঠে এসে, ক্রমে বার্ধক্য মুছে ফেলে যুবক হতে থাকে মানুষেরা; পরে তরুণ, কিশোর, শিশু হয়ে হারিয়ে যায় মাতৃগর্ভে। দীর্ঘ, ‘পশ্চাৎ’গামী এই জীবনে ভয়ঙ্কর এক লড়াই লড়তে থাকে নায়ক: সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতির। তার ভাল লাগে না পিছিয়ে পড়তে, আত্মবিস্মৃত হতে। নিশ্চিত পরাজয় জেনেও সে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ‘থিয়েটার প্ল্যাটফর্ম’-এর প্রযোজনায় নতুন নাটক বেঁধেছেন দেবাশিস, কল্পনার অতীত। রচনা ও নির্দেশনা তাঁরই, মুখ্যাভিনয়ে দেবশঙ্কর হালদার, দশ মাস বয়সের শিশু থেকে দশ বছরের কিশোরও তিনি এ নাট্যে। আগামী কাল ৪ অগস্ট সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় প্রথম অভিনয় তপন থিয়েটারে।

আড়ালে যাঁরা

‘জীবনে যত পূজা হল না সারা’ গানটির স্বরলিপি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে, দার্জিলিং থেকে বাসন্তী দেবীকে চিঠিতে লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ, কলকাতায় ফিরে ‘সন্ধান করে’ জানাবেন। লিখলেন, “আমি সুর রচনা করি, সুর ভুলি, স্বরলিপি করতে জানি নে।” রবীন্দ্রনাথের গানের সুর সংরক্ষণের কারিগর রবীন্দ্রনাথের স্বরলিপিকাররা, তাঁদেরই কৃতিত্বে প্রায় আঠারোশো রবীন্দ্রসঙ্গীতের সুর সংরক্ষণ করা গিয়েছে স্বরবিতান-এর নানা খণ্ডে। তবু তাঁরা থেকে গিয়েছেন আড়ালে, তাঁদের নিয়ে জনপরিসরে চর্চা ও আলোচনা কম। রবীন্দ্রসঙ্গীতের ত্রিশেরও বেশি স্বরলিপিকারদের নিয়ে আলোচনা করবেন পীতম সেনগুপ্ত, আগামী ৭ অগস্ট বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়, মায়া আর্ট স্পেস-এ। গান গাইবেন দূর্বা সিংহ রায়চৌধুরী।

দিশারি

প্রত্নতত্ত্বের আলোয় লোকসংস্কৃতির বিশ্লেষণে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার ইতিহাস চর্চায় ছিলেন পথপ্রদর্শক। প্রবল আর্থ-সামাজিক প্রতিকূলতা সামলে, নিজের জেলার ইতিহাস আজীবন বিশেষজ্ঞ ও পাঠকমহলে তুলে ধরেছেন কৃষ্ণকালী মণ্ডল। লিখে গিয়েছেন বেশ কিছু জরুরি বই: দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা: আঞ্চলিক ইতিহাসের উপকরণ, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বিস্মৃত অধ্যায়, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার লৌকিক দেবদেবী ও মূর্তি ভাবনা। গত বছর প্রয়াত এই গবেষক-লেখক স্মরণে গত ২৮ জুলাই আশুতোষ মুখার্জি মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউটে হয়ে গেল প্রথম ‘কৃষ্ণকালী মণ্ডল স্মারক বক্তৃতা’, বাংলার পুরাতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রের উদ্যোগে। বললেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নশালা ও চিত্রবীথির প্রাক্তন অধ্যক্ষ রঙ্গনকান্তি জানা। রাজীব বনুর সম্পাদনায় প্রকাশ পেল কৃষ্ণকালী মণ্ডলের নির্বাচিত প্রবন্ধ সংকলন, প্রথম খণ্ড।

নতুন করে

১৭৫৭-১৮৫৭, এই একশো বছরে ভারতে আসা বিদেশিদের চোখে কেমন ঠেকেছিল এ দেশ, তার মানুষ, সংস্কৃতি? সাংবাদিক কার্টুনিস্ট চণ্ডী লাহিড়ী বই লিখেছিলেন এ নিয়ে, বেরিয়েছিল ১৯৬০-এর কলকাতায়, ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েটেড পাবলিশিং সংস্থা থেকে। ছয় দশকেরও বেশি সময় পেরিয়েছে তার পর, বইটিও ক্রমে সরে গিয়েছে পাঠক-স্মৃতি থেকে। কৌশিক মজুমদারের সম্পাদনা ও টীকা-যোগে তাকেই নতুন করে ফিরিয়ে আনল বুক ফার্ম, আনুষ্ঠানিক প্রকাশ হল সম্প্রতি, প্রকাশনার দশ বছর পূর্তির আবহে। চণ্ডীবাবুর লেখাগুলির অনেকাংশই প্রকাশিত হয়েছিল আনন্দবাজার পত্রিকা ও সমকালীন পত্রিকায়; বিদেশিদের চোখে বাংলার যানবাহন দুর্গাপূজা চড়ক বাজার নাচ আমোদ বিয়ে থিয়েটার— এসেছে নানা প্রসঙ্গ, যোগ হয়েছে ছবিও। সঙ্গের ছবিতে আলিপুরে সস্ত্রীক ওয়ারেন হেস্টিংস, জোহান জ়োফানির আঁকা ১৭৮৪ সালের ছবি; বই থেকে নেওয়া।

ইস্কুলে, আনন্দে

রাজ্যের সরকারি স্কুলগুলির সেই দিন আর নেই, বলেন সবাই। যা বলেন না তা হল, বহু সরকারি স্কুলেই শিক্ষক ও প্রাক্তনীরা মিলে নানা চেষ্টা করছেন অতীতগৌরব ফেরাতে। বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাই স্কুল প্রাক্তনী সংসদ কয়েক বছর ধরে শহরের সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলের পড়ুয়াদের নিয়ে কুইজ় প্রতিযোগিতা আয়োজন করছে। দু’বছর পর শতবর্ষ ছোঁবে সত্যজিৎ রায় ঋত্বিক ঘটক শম্ভু মিত্র রাহুল দেব বর্মণ নবারুণ ভট্টাচার্যদের এই ইস্কুল (ছবি), গত ২৬ জুলাই স্কুলের সত্যজিৎ রায় হল-এ প্রাক্তনীদের আয়োজনে তারই আনন্দঢাক বাজল। ‘কুইজ় টাইমস’-এর দু’টি রাউন্ড ছিল সত্যজিৎ ও রাহুল দেব বর্মণকে ঘিরে। চ্যাম্পিয়ন হল যাদবপুর বিদ্যাপীঠ, প্রথম ও দ্বিতীয় রানার্স-আপ বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাই স্কুল ও যোধপুর পার্ক বয়েজ় হাই স্কুল। প্রাক্তন শিক্ষক, প্রয়াত দেবব্রত চৌধুরীকে স্মরণ করলেন সকলে, অন্য রকম এই নিবেদনে।

জলের ‘দর’

তীব্র গ্রীষ্মের শেষে একটু দেরি হলেও বর্ষার ইনিংস এনে দিয়েছে খানিক আরাম। এ দিকে আমাদের খেয়াল করার ফুরসত নেই যে ছাদ থেকে রেনপাইপ বেয়ে কতটা বৃষ্টির জল নালা দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। অথচ অল্প শ্রমে পরিশুদ্ধ করে এই ছাদের জল ফের ভূগর্ভে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে পারলে ভূগর্ভস্থ জলে টান পড়ার সমস্যা মিটতে পারে অনেকটা। রুখে দেওয়া যেতে পারে কলকাতার উপকন্ঠে পৌঁছে যাওয়া, মাটির নীচের জলে আর্সেনিক দূষণের বিপদও। ‘গ্রাউন্ডওয়াটার রিচার্জ’ নামে এই ব্যবস্থা রূপায়ণের সহায়তায় আইন তৈরি হলেও, বাস্তবে তার প্রচলনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সংস্থাগুলির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশ চেতনা মঞ্চ, পানিহাটির উদ্যোগে এই ব্যবস্থা সদ্য চালু হয়েছে মধ্যমগ্রাম গার্লস হাই স্কুলে। সঙ্গে পড়ুয়াদের দেওয়া হচ্ছে পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতার বার্তা। শহর আর একটু উদ্যোগী হতে পারে না?

অন্য বিষয়গুলি:

Tant Saree Swadeshi Movement British rule
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy