লালবাজার। —ফাইল চিত্র।
কসবার একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে দশম শ্রেণির এক ছাত্রের রহস্য-মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে কলকাতার নগরপালকে নজরদারি চালানোর নির্দেশ চলতি সপ্তাহেই দিয়েছেন হাই কোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। সেই নির্দেশের তিন দিনের মধ্যেই ওই ঘটনার তদন্তভার থানার হাত থেকে তুলে দেওয়া হল লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগের হোমিসাইড শাখার হাতে। সেই মতো বৃহস্পতিবার গোয়েন্দা বিভাগের তদন্তকারী অফিসার কসবা থানায় গিয়ে মামলার কেস ডায়েরি সংগ্রহ করেছেন। একই সঙ্গে, এন আর এস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ওই ছাত্রের যে ময়না তদন্ত হয়েছিল, তার রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে পিজি-র চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত মেডিক্যাল বোর্ডের কাছে। আগামী ৬ অক্টোবর মেডিক্যাল বোর্ড আদালতে রিপোর্ট দেবে।
ছাত্র-মৃত্যুর এই ঘটনায় মৃতের বাবা স্কুলের অধ্যক্ষ-সহ দুই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে থানায় খুনের মামলা রুজু করেছিলেন। যার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট তিন জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে পুলিশ। কিন্তু তাতে সন্তুষ্ট হননি ছাত্রটির বাবা। তিনি পুলিশি তদন্তে গড়িমসির অভিযোগ তুলে হাই কোর্টে যান। একই সঙ্গে পুলিশের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগও আনেন।
পুলিশ জানিয়েছে, সিসি ক্যামেরায় ঘটনার আগে ওই ছাত্রকে স্কুলের পাঁচতলায় স্টাফ রুমের বাইরে দেখা গিয়েছিল। যে দিক থেকে সে পড়ে গিয়েছে বলে অনুমান, সেখানে তাকে ঢুকতে দেখা গেলেও বেরোতে দেখা যায়নি। লালবাজার জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই ওই ছাত্রের কয়েক জন সহপাঠীর সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে স্কুলের শিক্ষাকর্মীদের। তবে, অভিযুক্ত দুই শিক্ষিকার সঙ্গে পুলিশ এখনও কথা বলেনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy