এক ইংরেজি দৈনিকের পাতায় ১৯৬৫ সালের অগস্ট-সেপ্টেম্বরে চিঠির পর চিঠি, মৃণাল সেনের ছবি আকাশকুসুম নিয়ে। একদা এ শহর ছবির আলোচনা-সমালোচনায় ছবিতেই মজে থাকত, সওয়াল-জবাব কটাক্ষ যা কিছু হত সব ছবির সূত্রেই, তার ব্যাকরণ-প্রকরণ আর দর্শনের চুলচেরা বিশ্লেষণই ছিল প্রথম থেকে শেষাবধি প্রতর্কে অংশগ্রহণকারীদের বিচার্য— পরিচালক বা শিল্পীর ব্যক্তিগত জীবন, বা ছবির সঙ্গে অ-সংলগ্ন সব কিছু থাকত অস্পৃষ্ট। আকাশকুসুম প্রসঙ্গে আশীষ বর্মণ-মৃণাল সেন-সত্যজিৎ রায়ের চিঠিগুলি আজ এত বছর পরেও শেখায়, বাঙালির অতি কড়া সমালোচনার ভাষা ও মেজাজ কেমন ছিল, কেমন হওয়া দরকার— প্রয়োজনে।
এই ‘পত্রযুদ্ধ’ আগেই, সত্তরের দশকেও চলচ্চিত্র-চর্চাকারীর হাতে এসেছে, এ বার ফের পাওয়া গেল চলচ্চিত্রিতা পত্রিকায়। ‘সত্যজিৎ রায় ফিল্ম সোসাইটি বেঙ্গালুরু’-র মুখপত্র এই পত্রিকা বেরোচ্ছে গত তিন বছর ধরে সুদূর বেঙ্গালুরু থেকে (মুদ্রিত যদিও পশ্চিমবঙ্গেই), মৃণাল সেনের জন্মশতবর্ষে এ বার তাদের শ্রদ্ধার্ঘ্য ‘মৃণাল সেঞ্চুরি’ (সম্পা: অভিনব বসু, সুবীর রায়)। আছে মৃণাল সেনকে নিয়ে করুণা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি লেখার পুনর্মুদ্রণ, নিশা রুপারেল-সেনের চমৎকার ‘আ নন-সেন অ্যামং সেনস’; ২০২০-র মে মাসে সোসাইটি-র আন্তর্জালিক অনুষ্ঠানে শমীক বন্দ্যোপাধ্যায় কুণাল সেন অঞ্জন দত্তের পর্যবেক্ষণ উঠে এসেছে ‘কনভারসেশনস অ্যারাউন্ড মৃণাল সেন’ শিরোনামে; আরও প্রাপ্তি আকালের সন্ধানে ছবির চিত্রনাট্য।
সত্যজিৎ-সৃষ্টিবিশ্বই উপজীব্য গত দু’দশক ধরে কলকাতা থেকে প্রকাশিত পত্রিকা এখন সত্যজিৎ-এর (সম্পা: সোমনাথ রায়), সদ্য বেরিয়েছে ‘সত্যজিৎ জন্মশতবার্ষিকী সংখ্যা ২’। পুরনো-নতুন একগুচ্ছ রচনায় সাজানো: ঋত্বিক ঘটক প্রসঙ্গে সত্যজিৎ, পথের পাঁচালী নিয়ে বিজয়া রায়, চারুলতা নিয়ে বংশী চন্দ্রগুপ্তের সাক্ষাৎকার, ঘরে বাইরে ছবি নিয়ে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ও ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাক্ষাৎকার, সমরেশ মজুমদারের লেখা পুনর্মুদ্রিত।
শান্তিনিকেতনের গ্রন্থাগারে চলচ্চিত্রের শিল্পগুণ বিষয়ক কয়েকটি বই খুঁজে পেয়েছিলেন শিক্ষার্থী সত্যজিৎ রায়। পরবর্তী কালে পাঁচ মাসের লন্ডন-অবস্থানে চলচ্চিত্রপথে তাঁর এগিয়ে যাওয়াকে সোমেশ্বর ভৌমিক গেঁথেছেন ‘কবির দূরদৃষ্টি ও সিনেমার মাণিকলাভ’ নিবন্ধে। বাঙালির আধুনিক হয়ে ওঠার যাত্রায় সত্যজিৎ-অবদানকে মনে করিয়েছেন সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, জন-অরণ্য ছবির সত্যজিৎ-নায়ক প্রদীপ মুখোপাধ্যায়ের স্মৃতিচারণা করেছেন সম্পাদক নিজে। সত্যজিতের ছবিতে মৃত্যু, তাঁর সঙ্গীতচেতনা, কলাভবনে সত্যজিতের ছাত্রজীবনের এষণা উঠে এসেছে মৌলিক, তথ্যসমৃদ্ধ বেশ কয়েকটি নিবন্ধে।
পত্রিকার শেষে রয়েছে দেবাশিস গুপ্তের নির্মাণে ১৯৪১ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত সত্যজিৎ রায়ের বাংলা-ইংরেজি রচনা তালিকা, কালানুক্রমিক। এ অত্যন্ত কঠিন কাজ সন্দেহ নেই, লেখকের মতে হয়তো ‘অসম্পূর্ণ’ও, তবু অতি জরুরি— সত্যজিৎ-গবেষক ও অনুরাগী পাঠক, সকলের জন্য। সত্যজিতের প্রথম প্রকাশিত লেখা, প্রোফেসর শঙ্কুর প্রথম গল্প, প্রথম মৌলিক গল্প, প্রথম ফেলুদা-কাহিনি ও উপন্যাস-সহ জরুরি সব লেখার প্রকাশ-উৎস জানা যাবে। ছবিতে মৃণাল সেন ও সত্যজিৎ রায়, ১৯৮৯ সালে কলকাতায় এক অনুষ্ঠানে।
নৃত্যের তালে
বছরের শেষ মাসটি মনে করিয়ে দিচ্ছে, উদয়শঙ্করের (ছবি) জন্মদিন সামনেই, ৮ ডিসেম্বর। নৃত্যগুরুর স্মরণে নৃত্যোৎসবের চেয়ে বড় শ্রদ্ধার্ঘ্য আর কী-ই বা, সেই ভাবনা থেকেই তিন দিনব্যাপী উদয়শঙ্কর নৃত্য উৎসব শুরু হয়েছে গতকাল থেকে, শান্তিনিকেতনের সৃজনী শিল্পগ্রামে। ওয়েস্ট বেঙ্গল ডান্স গ্রুপ ফেডারেশন-এর উদ্যোগে, ইজ়েডসিসি-র সহযোগিতায় উৎসবে হাজির মমতাশঙ্কর ডান্স কোম্পানি, ওয়েস্ট বেঙ্গল ডান্স গ্রুপ ফেডারেশন, ডান্সারস’ গিল্ড, ঘুঙুর, আলোর পাখি, নৃত্য উপাসনা, বাঁকুড়া আঙ্গিক নৃত্য কলা কেন্দ্র, সাহানা, নৃত্য মন্দির-সহ রাজ্যের পঁচিশটিরও বেশি নাচের দল। শান্তিনিকেতনের গুণিজনের উপস্থিতিতে শুরু হল গতকাল, ছিলেন মমতাশঙ্কর শ্রুতি বন্দ্যোপাধ্যায় পার্বতী গুপ্ত চন্দ্রোদয় ঘোষ প্রমুখ। গত বছরও সফল ভাবে হয়েছিল এই উৎসব, ভবিষ্যতে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা আরও নানা জেলায়। চলবে আগামী কাল পর্যন্ত।
সঙ্কট ও সম্ভাবনা
বঙ্গদেশে বিজ্ঞানচর্চার এক সুদীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে। দেশ-বিদেশের বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠানে বাঙালিদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। তবে ইদানীং ঘরের মাটিতেই ভিন্ন চিত্র, রাজ্যের সরকারি ও সরকার-পোষিত স্কুলগুলিতে বিজ্ঞান শাখার সব আসন ভর্তি হচ্ছে না, যার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ছে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতেও। সায়েন্স কলেজেও থেকে যাচ্ছে ফাঁকা আসন। বিজ্ঞান পড়ায় অনীহা সমাজের পক্ষে ক্লেশকর, সেই ভাবনা থেকেই রামমোহন লাইব্রেরি গত ৩০ নভেম্বর আয়োজন করেছিল এক আলোচনা, লাইব্রেরির প্রথম সভাপতি জগদীশচন্দ্র বসুর জন্মদিন উপলক্ষে। বিজ্ঞান শিক্ষায় অনীহা ও তার সম্ভাব্য প্রতিকার নিয়ে বললেন সুকান্ত চৌধুরী আশীষ লাহিড়ী অনিতা অগ্নিহোত্রী প্রণবেশ চক্রবর্তী প্রমুখ, শিক্ষা সংগঠনের প্রতিনিধিরাও।
দেশে-বিদেশে
কর্মজীবনের একটা বড় অংশ জুড়ে আমেরিকার বার্কলে, ১৯৭৭ থেকে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ায় অর্থশাস্ত্রের অধ্যাপক প্রণব বর্ধন। তা বলে দেশ থেকে দূরে নয়: গত শতকের আশির দশকে ভারতের রাজনৈতিক অর্থনীতি বিষয়ে তাঁর কাজ সাড়া ফেলেছিল, এই শতকের শূন্য দশকে সিঙ্গুরের জমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রেও প্রত্যক্ষ অনুসন্ধানে ব্রতী হন তিনি। বিশ্বের বিবিধ উন্নয়নশীল দেশের অর্থব্যবস্থায় তাঁর আগ্রহ সুগভীর; সর্বজনীন বনিয়াদি আয় বিষয়ে তাঁর তাত্ত্বিক অবস্থান অগ্রগণ্য। বিশ্বমঞ্চে এক শিক্ষাজীবীর যাত্রার গতিপথটি কী রকম, তাঁর সদ্যপ্রকাশিত বই চরৈবেতি: অ্যান অ্যাকাডেমিক’স গ্লোবাল জার্নি বইতে তার হদিস আছে। ইনস্টিটিউট অব ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ় কলকাতায় বইটি কেন্দ্র করে আলোচনা ৮ ডিসেম্বর দুপুর সাড়ে ৩টেয়। থাকবেন শমীক বন্দ্যোপাধ্যায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় দীপঙ্কর দাশগুপ্ত ও রুদ্রাংশু মুখোপাধ্যায়। সভামুখ্য সুপ্রিয়া চৌধুরী।
জীবন স্মরণে
সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস করেছেন, ছিলেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারক। দু’বারের সাংসদ, পি ভি নরসিংহ রাও মন্ত্রিসভার অর্থ প্রতিমন্ত্রী, ভারতের দশম অর্থ কমিশনের সদস্যও। বিচারপতি রাধাবিনোদ পালের জামাতা দেবীপ্রসাদ পালের জন্ম ১৯২৭-এ, শিক্ষা প্রেসিডেন্সি ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ২০২১-এ প্রয়াত মানুষটির স্মরণে গত ১৮ নভেম্বর এনইউজেএস সল্ট লেক ক্যাম্পাসে স্মারক বক্তৃতা আয়োজন করল কলকাতার ইনকাম ট্যাক্স বার অ্যাসোসিয়েশন। প্রধান বক্তা সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি এস রবীন্দ্র ভট্ট, ছিলেন প্রাক্তন বিচারপতি আর ভি ঈশ্বর, এস কে তুলসীয়ান, সি ভি ভাদাং, রচপাল যাদব। বিচারপতি ভট্টের বক্তব্যে পাওয়া গেল ‘প্রযুক্তি ও মানবাধিকার’ নিয়ে দিগ্দর্শন।
স্মরণার্ঘ্য
উত্তর কলকাতায় বামকর্মী তরুণটি পার্টির মিটিং-মিছিলে শুধু থাকতেনই না, ছবিও তুলতেন ক্যামেরায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-উত্তরকালের কথা তা। বামপন্থী আলোকচিত্রশিল্পী সুনীল জানার কাছে শিক্ষা, কাজেরও শুরু জয়ন্ত দে-র (১৯২৮-১৯৯০)। বর্ষীয়ান কমিউনিস্ট নেতারা স্নেহ করতেন, ছবি তোলা ও ডকুমেন্টেশন-এর কাজে ডেকে পাঠাতেন তাঁকে। তার প্রমাণ কোচি পার্টি কংগ্রেসের আলোকচিত্র প্রদর্শনী; কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রকাশিত গ্রন্থও। মুক্তিযুদ্ধের ছবি তুলেছেন, কালীঘাট পট, কোনার্কের সূর্যমন্দির ধরেছেন ছবিতে। বিশিষ্ট আলোকচিত্রশিল্পীর স্মরণে ‘আইএএ-ইন্ডিয়া’ ও ‘চিত্রচরিত্র’ একটি চিত্র ও ভাস্কর্য প্রদর্শনী করছে আইসিসিআর-এর বেঙ্গল গ্যালারিতে; ১-৫ ডিসেম্বর, দুপুর ৩টে থেকে রাত ৮টা।
সার্ধশতবর্ষে
উনিশ শতকে বাংলার নবজাগরণ ছুঁয়েছিল হাওড়ার শিবপুরকেও। সারস্বত চর্চার সূত্রেই ১৮৭৪ সালে শিবপুর ষষ্ঠীতলায় এলাকার এক বিশিষ্টজনের বৈঠকখানায় শুরু হয় একটি রিডিং রুম। আরও কয়েকটি জায়গা ঘুরে ১৮৭৮ সালে যাদব দাস লেনের একটি বাড়িতে তার আত্মপ্রকাশ শিবপুর পাবলিক লাইব্রেরি নামে। আরও দু’-এক বার ঠাঁই বদলের পর ১৯২০ সালে থিতু হয় ১৭৮ শিবপুর রোডের বর্তমান ভবনে। প্রাচীন এই পাঠাগারের সঙ্গে জড়িয়ে বহু গুণিজনের স্মৃতি, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বিজয়কৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ অতুল্য ঘোষ প্রণব মুখোপাধ্যায় শঙ্খ ঘোষ সমরেশ মজুমদার, আরও কত জন। সার্ধশতবর্ষ ছোঁওয়া পাঠাগারে (ছবি) আছে প্রায় তেতাল্লিশ হাজার বই, সাময়িকপত্রও বেশ কিছু, সদস্য সংখ্যা প্রায় ছ’শো। পাঠাগার-সংলগ্ন সভাগৃহটি বয়সের ভারে জীর্ণ, দরকার আশু সংস্কার। প্রয়োজন বইগুলির ডিজিটাল ক্যাটালগ তৈরিও।
সাজানো যতনে
বাংলা সাহিত্যের শরীরে অগণিত লিটল ম্যাগাজ়িন ‘রক্ত সরবরাহের কাজ’ করে, বলেছিলেন মতি নন্দী। আজ যাঁরা শ্রদ্ধার্হ ও উদাহরণীয়, তাঁদের অনেকেই উঠে এসেছিলেন ছোট পত্রিকার পরিসর থেকে। কত রকম আকার-প্রকার তাদের, বৈশিষ্ট্য, মেজাজও: সবুজপত্র কবিতা থেকে কৃত্তিবাস এক্ষণ, আরও কতশত ভাস্বর সময়পটে। সাহিত্যের প্রয়োজনেই দরকার এদের সযত্ন সংরক্ষণ, কলকাতা ও তার বাইরেও যে কাজ করে চলেছেন অনেকে। যেমন উত্তরপাড়ার জীবনস্মৃতি আর্কাইভ, কর্ণধার অরিন্দম সাহা সরদার ও বন্ধু-সহমর্মীদের উদ্যোগে গত ছ’বছর ধরে প্রায় আট হাজার লিটল ম্যাগাজ়িনের সংগ্রহ ও তার ডিজিটাল তালিকা প্রস্তুত হয়েছে। ‘দুষ্প্রাপ্য ছোট পত্রিকার আবাস’ খুলেও গেল সকলের জন্য নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে, উদ্বোধন করলেন রবীন্দ্র-গবেষক উমা দাশগুপ্ত। এ বছরের জীবনস্মৃতি-সম্মাননাতেও ভূষিত হলেন তিনি। ছবিতে বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত কবিতা পত্রিকার (আশ্বিন ১৩৫৫) প্রচ্ছদ।
শূন্য আজি
গত কয়েকটি দশক বিরামহীন ভাবে, প্রায় রোজই তাঁকে দেখা যেত বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের পাঠকক্ষে, নিবিষ্টমনে উল্টে চলেছেন বই বা দুষ্প্রাপ্য সাময়িকপত্র। নাম দেবপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়, পরিচিত ছিলেন অশোক উপাধ্যায় নামে। বাস পাথুরিয়াঘাটার লক্ষ্মীনারায়ণ মুখার্জি লেনের ভাড়াবাড়ির চিলেকোঠার ঘর, পেশা প্রুফ সংশোধন। অর্থাভাব নিত্যসহচর, কিন্তু সারস্বত সাধনা হার মানেনি। লিখেছেন অল্পই, সম্পাদনা করেছেন বিহারী উপকথা, প্রাচীন কলিকাতা, সেকালের দারোগার কাহিনী-র মতো বই; নানা গ্রন্থে সঙ্কলন করেছেন বিষয়ভিত্তিক বা বিভিন্ন লেখকের রচনাপঞ্জি; শ্রেষ্ঠ অবদান সাময়িকপত্রে বঙ্গদেশচর্চা: জেলাভিত্তিক রচনাপঞ্জি আকরসূত্রের মর্যাদা দাবি করে। গবেষকদের সাহায্য করতেন অকাতরে। চলে গেলেন গত ২১ নভেম্বর, আটাত্তর বছর বয়সে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy