E-Paper

ডিভিশনের অধীন সিসি ক্যামেরার অবস্থা জানতে চান উপ-নগরপালেরা

লালবাজার জানিয়েছে, কোথাও এই ক্যামেরা রক্ষণাবেক্ষণ করে ট্র্যাফিক বিভাগ, কোথাও তা দেখাশোনা করা হয় খাস লালবাজার থেকেই। আবার বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তার জন্য বসানো ক্যামেরার উপরে সরাসরি নজর রাখেন স্পেশ্যাল ব্রাঞ্চের আধিকারিকেরা।

An image of CCTV

—প্রতীকী চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০৮:১৪
Share
Save

শহরের গলিপথ থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নজরদারির জন্য বর্তমানে রয়েছে কয়েক হাজার সিসি ক্যামেরা। সেগুলির ফুটেজ থেকে যেমন বিভিন্ন অপরাধের কিনারা করা হয়, তেমনই ট্র্যাফিক বিধিভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আবার, আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বজায় রাখতেও কলকাতা পুলিশের অস্ত্র সেই ক্যামেরাই।

লালবাজার জানিয়েছে, কোথাও এই ক্যামেরা রক্ষণাবেক্ষণ করে ট্র্যাফিক বিভাগ, কোথাও তা দেখাশোনা করা হয় খাস লালবাজার থেকেই। আবার বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তার জন্য বসানো ক্যামেরার উপরে সরাসরি নজর রাখেন স্পেশ্যাল ব্রাঞ্চের আধিকারিকেরা। কিন্তু অভিযোগ উঠেছে, লালবাজার এবং ট্র্যাফিক বিভাগ নির্ভয়া প্রকল্পের অন্তর্গত কয়েক হাজার ক্যামেরার রক্ষণাবেক্ষণ করলেও বিভিন্ন ডিভিশনের অধীনে থাকা ক্যামেরার দেখাশোনা তাদের পক্ষে করা সম্ভব হয় না। তাই এ বার থেকে ডিভিশনের ক্যামেরা দেখাশোনার জন্য সংশ্লিষ্ট উপ-নগরপালদের নির্দেশ দিয়েছে লালবাজার। আর সেই নির্দেশ পাওয়ার পরেই বিভিন্ন ডিভিশনের উপ-নগরপালেরা তাঁদের অধীনে থাকা থানাগুলির সঙ্গে বৈঠক করে কোথায় কোথায় ক্যামেরা রয়েছে, সেগুলির কী অবস্থা, তার একটি তালিকা তৈরি করে মেরামতির জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।

লালবাজারের এক কর্তা জানান, কিছু দিন আগেই ওই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে উপ-নগরপালদের। উল্লেখ্য, কয়েক বছর আগে প্রতিটি ডিভিশনের অধীনে কয়েক হাজার সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছিল। সেগুলির ফুটেজে নজরদারি করা হয় ডিভিশনের অফিস থেকেই। লোকসভা ভোটের আগে ক্যামেরাগুলি যাতে সচল থাকে, তার জন্যই ওই নির্দেশ জারি করা হয়েছে। এ ছাড়া আগে থেকে বসানো ওই ক্যামেরায় যাতে কোনও রকম সমস্যা না হয়, তার জন্য ডিভিশনের মাধ্যমে থানাগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তা দেখাশোনার জন্য।

দেশের সর্বোচ্চ আদালত কয়েক বছর আগেই ওই ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ দিয়েছিল। এর পরেই শহর জুড়ে বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে কয়েক হাজার ক্যামেরা বসানো হয়। অভিযোগ, সেগুলির ঠিক মতো রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে না। ক্যামেরা নিয়ে বিভিন্ন থানার আধিকারিকদের ঢিলেঢালা মনোভাব দেখা গিয়েছিল বলেও অভিযোগ উঠেছে বিভিন্ন সময়ে। তেমন যাতে আর না হয়, তার জন্যই উপ-নগরপালদের এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে পুলিশের তরফে।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

CCTV Camera cctv footage Lalbazar

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।