(ফাইল চিত্র)
সেপ্টেম্বরের শেষ থেকেই মশার দাপটে বেসামাল অবস্থা।
মশাবাহিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ন’শো। এর উপরে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। সেই বৃষ্টিই চিন্তা বাড়িয়েছে বিধাননগর পুর প্রশাসনের।
পুরকর্তাদের একাংশের দাবি, জমা জল দ্রুত সরাতে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত কর্মী থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় যন্ত্রসামগ্রীও মজুত করা হয়েছে। কিন্তু এই গতিতে বৃষ্টি চললে কী অবস্থা দাঁড়াবে, তা নিয়ে চিন্তিত পুরকর্তারাও। তবে তাঁদের ধারণা বৃষ্টির পরে ঠান্ডা পড়লে মশার দাপট কমতে পারে।
পুরকর্তাদের একাংশের বক্তব্য, বৃষ্টি জোরে পড়লে লার্ভা মরার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু এই ধরনের ঝিরঝিরে বৃষ্টিকেই জল জমে মশা জন্মানোর আদর্শ বলা চলে। তাই বৃষ্টির পরে দ্রুত জমা জল সরানোই তাঁদের কাছে চ্যালেঞ্জ বলে জানিয়েছেন পুরকর্তারা। মেয়র পারিষদ প্রণয় রায় জানান, পুরসভার স্বাস্থ্য দফতর-সহ অন্য দফতরও সজাগ রয়েছে। তেমন ভাবেই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বৃষ্টিতে মশাবাহিত রোগ নিয়ে তাঁদের চিন্তা রয়েছে বলেই জানান প্রণয়বাবু।
ইতিমধ্যে বিধাননগর পুর এলাকায় ডেঙ্গিতে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। পুরকর্মীরা এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে বিভিন্ন বাড়িতে জমা জলে লার্ভার সন্ধান পেয়েছিলেন। তাঁদের অনেকেরই দাবি, ডেঙ্গি নিয়ে বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে সচেতনতার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। কেষ্টপুর, বাগজোলা খাল লাগোয়া বেশ কিছু এলাকায় মশার দাপট অব্যাহত। বুলবুলের পরবর্তী সময়ে সেখানে নতুন করে কী পরিস্থিতি তৈরি হয়, সে দিকেই তাকিয়ে রয়েছে পুর প্রশাসন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy