বামেদের মিছিল। —নিজস্ব চিত্র।
রাজ্যকে আগামী ১৩ তারিখ পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিল সিপিএম। সিপিএমের তরফে মহম্মদ সেলিম ঘোষণা করলেন, ১৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিপিকে সরানো না হলে ১৪ তারিখ থেকে লালবাজার ঘেরাও করে রাতভর ধর্নায় বসবেন তাঁরা।
লালবাজার সূত্রে খবর, গ্রেফতার ১৪ জন ছাত্র-যুব জামিনে ছাড়া পেয়েছেন। তাঁদের ঘিরে উল্লাস অবস্থান মঞ্চে।
এখনও বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটেই বসে রয়েছেন বামেরা। চলছে স্লোগান, গান, প্রতিবাদী কর্মসূচি।
অভিযোগ, মুখ্যসচিব ও স্বরাষ্ট্রসচিবকে লেখা ওই চিঠির অনুলিপি চোরাগোপ্তা পথে লালবাজারের দেওয়ালে সাঁটতে গিয়েছিলেন কিছু ছাত্র-যুব। তখনই পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন তাঁরা। এখনও পুলিশ হেফাজতেই রয়েছেন রাজেন্দ্র প্রসাদ, পৃথা তা, সমন্বয় রাহা, সাগ্নিক সেনগুপ্ত-সহ ১৪ জন ছাত্র-যুব।
এর মাঝেই সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম জানান, লালবাজার অভিযান থেকে গ্রেফতার হয়েছেন ১৪ জন কর্মী সমর্থক। অভিযোগ, পৃথা তা, রাজেন্দ্র প্রসাদ, সমন্বয় রাহা, সাগ্নিক সেনগুপ্ত-সহ ওই ১৪ জন ছাত্র-যুব চোরাগোপ্তা পথ দিয়ে লালবাজারে ঢোকার চেষ্টা করছিলেন। প্রতিবাদ স্বরূপ রাস্তায় বসে পড়েছেন বামেরা। বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটে ব্যারিকেডের সামনেই চলছে অবস্থান।
বিক্ষোভকারীদের দাবি, পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলকে অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে। আরজি করকাণ্ডে প্রমাণ লোপাটের ঘটনায় বিনীতের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তাঁরা। ব্যারিকেডের সামনে চলছিল শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ। বিনীতকে পদ থেকে সরানোর দাবিতে মুখ্যসচিব এবং স্বরাষ্ট্রসচিবকে লেখা একটি চিঠিও পাঠ করা হয়।
বামেদের লালবাজার অভিযান নিয়ে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছিল পুলিশ। লালবাজারের অনেক আগেই, বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটে দু’দিক থেকে ব্যরিকেড করে রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। মিছিল আটকানোয় পথেই বসে পড়েন বামেরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy