এ বার ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলেন বিধাননগর পূর্ব থানার আইসি শঙ্কর সাহা। তিনি সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি। এই ঘটনায় উদ্বেগ ছড়িয়েছে। যদিও বিধাননগর কমিশনারেট জানাচ্ছে, মশা নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের কর্মসূচি থানাগুলিতে চলছে।
বর্তমানে বিধাননগর পুর এলাকায় ৫০ জনের মতো ডেঙ্গিতে আক্রান্ত বলে খবর। মেয়র পারিষদ বাণীব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, পুজো কমিটিগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব মণ্ডপ খুলে সংশ্লিষ্ট জায়গা পরিষ্কার করে দিতে হবে, যাতে কোনও ভাবেই মণ্ডপের বাঁশের খোলে জমা জলে কিংবা শিশির জমে মশা জন্মানোর পরিবেশ তৈরি না হয়। আর ক’দিন পরেই কালীপুজো। পুরসভা জানাচ্ছে, পুজোর বিভিন্ন পরিত্যক্ত উপকরণও ডেঙ্গির মশার জন্মস্থল হয়ে উঠতে পারে। যে কারণে আগামী সব ধরনের পুজোর মণ্ডপ তৈরির ক্ষেত্রে কমিটিগুলিকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এক পুরকর্তার কথায়, ‘‘যখন-তখন নিম্নচাপের কারণে বৃষ্টি হচ্ছে। পুজো মণ্ডপের নীচে, বাঁধা বাঁশের খালি অংশে কিংবা থিম তৈরির উপকরণে জল জমতে পারে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।’’
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)