—প্রতীকী ছবি।
ঘরে ঘরে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ ও মশা নিয়ন্ত্রণে গতি বাড়ানো হয়েছে বলে দাবি পুরসভার। অথচ, রাস্তার ধারে বা ফুটপাতে মশার বংশবিস্তার অব্যাহত। কিন্তু নজর নেই কারও। এমনই অভিযোগ দক্ষিণ দমদমে।
এলাকা ঘুরে দেখা গেল, পুরসভার দাবির সঙ্গে বাস্তবের মিল কমই। দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে নেমে হেল্থ ইনস্টিটিউশনের দিকে এগোলে দেখা যায়, কোথাও রাস্তায় ফুটপাত নেই, কোথাও ফুটপাত দখল হয়ে গিয়েছে। বিমানবন্দরের এক নম্বর গেট থেকে নাগেরবাজারের দিকে যেতে বা লেক টাউন, পাতিপুকুর, বাঙুর থেকে নাগেরবাজারের দিকে যাওয়ার রাস্তায় আবর্জনা পড়ে থাকে। যশোর রোড, দমদম রোড-সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাতেও যত্রতত্র আবর্জনার স্তূপ। ভাঙাচোরা রাস্তার গর্তে জমে জল। সম্প্রতি সেখানে যাত্রী-সহ একটি টোটো উল্টে যায়। প্রশ্ন, বড় অঘটন ঘটলে তবেই কি টনক নড়বে প্রশাসনের?
অভিযোগ, ফুটপাতের অনেক জায়গা দখলদারে ভরেছে। বৃষ্টিতে জমছে জল। মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বৃদ্ধির আশঙ্কা বাড়ছে। স্থানীয় বাসিন্দা রাজেশ অধিকারী বলেন, ‘‘রাস্তা সারাইয়ে ও জঞ্জাল সাফাইয়ে প্রশাসন নজর দিলে মশা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।’’ বিরোধীদেরও অভিযোগ, পরিচ্ছন্নতার নিরিখে অনেক পিছিয়ে দক্ষিণ দমদম। যদিও এক পুরকর্তার দাবি, রাস্তা মেরামতি, সাফাই ও মশা নিয়ন্ত্রণে কাজ চলছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy