Advertisement
৩০ নভেম্বর ২০২৪
Kolkata Karcha

কলকাতার কড়চা: শিল্পমেলার অন্দরে অন্তরে

এমনই আশ্চর্য ঘটনা এ বার ‘দেবভাষা শিল্পমেলা ২০২৪’-এ। শুরু হল গতকাল, চলবে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত, দুপুর ২টো থেকে রাত ৮টা।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ৩০ নভেম্বর ২০২৪ ১০:৩২
Share: Save:

রবীন্দ্রগানের বাণী একটু বদলে কোনও চিত্রকর যদি বলে ওঠেন, শূন্য পাতায় সাজাই তরণী? ‘দেবভাষা’ থেকে শিল্পী যোগেন চৌধুরীর ১৯৮৬-৮৭ সালের স্কেচখাতার যে ফ্যাক্সিমিলি সংস্করণ প্রকাশিত, ছাপাখানার ভূত সেখানে একটি কাণ্ড ঘটাল: চারটি খাতার ভিতরে রেখে দিল কয়েকটি করে সাদা পাতা, ‘ওয়েস্ট কপি’। ভিতরে অত মুদ্রিত স্কেচ, কয়েকটি অমুদ্রিত সাদা পাতা রয়ে গেছে বলে কি তা বাতিল করা যায়? ’৮৬-৮৭ সালের ছাপা স্কেচের পাশেই শিল্পী তাই আঁকলেন নতুন ড্রয়িং (মাঝের ছবি), ২০২৪-এ। এ যেন একটি বইয়েরই চারটি ভিন্ন সংস্করণ, কারণ প্রতিটির ভিতরের ড্রয়িং তো আলাদা! এমনই আশ্চর্য ঘটনা এ বার ‘দেবভাষা শিল্পমেলা ২০২৪’-এ। শুরু হল গতকাল, চলবে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত, দুপুর ২টো থেকে রাত ৮টা।

সাত পেরিয়ে আটে পড়ল শিল্পমেলা, এ বার বিস্তৃততর। অতীন বসাক ছত্রপতি দত্ত চন্দনা হোর প্রদীপ রক্ষিত শেখর রায়-সহ দশ শিল্পীর একশো ক্যানভাসে সজ্জিত গ্যালারি-১; তার পাশেই ধ্বনিত কবি ও চিত্রকরের স্মৃতি-সংলাপ: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বৈঠকঘরে দীর্ঘকাল শোভা পাওয়া প্রকাশ কর্মকারের তৈলচিত্রকৃতি। শুভাপ্রসন্নের চারকোল-ড্রয়িং, তসরবস্ত্রে সুশোভন অধিকারীর আলপনাচিত্র, কৃষ্ণেন্দু চাকীর ওয়াশ-চিত্র, সঙ্গে বিমল কুণ্ডু তন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় পার্থপ্রতিম গায়েনদের ভাস্কর্য, পার্থ দাশগুপ্তের টেরাকোটা-কাজ।

দেবভাষার গ্যালারি-২’এ হচ্ছে দু’টি চিত্রপ্রদর্শনী। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরিবারের সূত্রে প্রাপ্ত, তাঁর অন্যতম শিষ্য প্রশান্ত রায়ের কাজ ‘ছোট ছবি, দীর্ঘ যাত্রা’। অবনীন্দ্রনাথ-সহ তাঁর পরিবারের নানা জনকে পাঠানো টুকরো চিঠির উল্টো পিঠে আঁকা ছবি, এ ছাড়াও তাঁর আরব্য রজনী সিরিজ়ের ওয়াশে করা পূর্ণাঙ্গ ছবি (উপরে)। অন্য প্রদর্শনীটি গণেশ হালুইয়ের ‘সীমা যায় অসীমে হারিয়ে’। অধিকাংশই ২০২২-এর কাজ, আগে না-দেখা। দু’টি প্রদর্শনীই ৩১ ডিসেম্বর অবধি, রবিবার বাদে রোজ দুপুর ২টো-রাত ৮টা। আবার তিন তলার ‘চিত্রলেখা লিটল মিউজ়িয়ম’-এ দেখা যাবে প্রদর্শনী ‘উইমেন’: হরেন দাস সোমনাথ হোর (উপরে ডান দিকের ছবি) রেবা হোর সনৎ কর লালুপ্রসাদ সাউ প্রমুখ বাংলার ন’জন চিত্রশিল্পীর কাজ; ২০ ডিসেম্বর অবধি।

মেলা যখন, স্টল তো থাকবেই। এই সময়ের তরুণ শিল্পীদের কাজ দেখা যাবে নীচতলায় ন’টি স্টল জুড়ে। থাকবে সুলেখা কালির স্টল; দেবভাষা প্রকাশিত বই, বই-ব্যাগ, চিত্রিত কফি-মগ’সহ নানা শিল্পবস্তু। গতকাল উদ্বোধনী সন্ধ্যায় ‘দেবভাষা সারস্বত সম্মাননা’য় ভূষিত হলেন শিল্পী রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়। ২ তারিখ অবধি রোজ সন্ধে ৬টায় আলোচনা। রবীন্দ্রনাথের পূরবী কাব্যের শতবর্ষে ‘পূরবীর ছবি’ নিয়ে আজ বলবেন সুশোভন অধিকারী, পরে কবিতা পড়বেন যোগেন চৌধুরী, করবেন আলোচনাও। ‘শিল্পের আয়নায় সময়ের ছবি, নাকি শিল্পের যাত্রা সময়কে ছাড়িয়ে?’ বিতর্ক আগামী কাল সন্ধ্যায়; ২ ডিসেম্বর ‘বাংলা ভাষায় চিত্রালোচনা’ নিয়ে বলবেন শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়।

স্মৃতিবিজড়িত

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব কালচারাল টেক্সটস অ্যান্ড রেকর্ডস, আর সেন্টার ফর স্টাডিজ় ইন সোশ্যাল সায়েন্সেস কলকাতা-র যদুনাথ ভবন মিউজ়িয়ম অ্যান্ড রিসোর্স সেন্টার। দু’জায়গাতেই আছে বুদ্ধদেব বসুর (ছবি) স্মৃতিবিজড়িত অনেক কিছু: পাণ্ডুলিপি, ওঁর ব্যক্তিগত লাইব্রেরির সব বই, পরিবারসূত্রে দেওয়া। যাদবপুরে সেই সব লেখার ডিজিটাইজ়েশন ও সংরক্ষণের কাজ সারা ২০১৫-তেই, যদুনাথ ভবনেও ২০১৮ থেকে একটি ঘর সেজে উঠেছে বুদ্ধদেবের নামে, ঠিক যেন ওঁর নিজস্ব স্টাডি: কন্যা দময়ন্তী বসু সিংহ নিজে হাতে সাজিয়ে দিয়েছিলেন, নানা আলোকচিত্রে। এ বার দুই প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে যদুনাথ ভবনে আজ শুরু হচ্ছে প্রদর্শনী ‘ব্রিঙ্গিং অ্যান আর্কাইভ টু লাইফ: সেলিব্রেটিং বুদ্ধদেব বসু’। দেখা যাবে ওঁর কবিতা, গদ্য, অনুবাদ-নোট, তপস্বী ও তরঙ্গিণী-র পাণ্ডুলিপি; টি এস এলিয়ট-হেনরি মিলার প্রমুখের সঙ্গে যোগাযোগসূত্র, চিঠিপত্র। আজ সন্ধেয় উদ্বোধন; ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

শ্রমিকের পাশে

২৯টি শ্রম আইন বাতিল করে দেশে চালু হয়েছে ৪টি লেবার কোড। শ্রমিকের মর্যাদা, ন্যায্য মজুরি, সামাজিক সুরক্ষা, নারী শ্রমিকের সম অধিকারের বিষয়গুলি সেখানে উপেক্ষিত। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি বলেছে এই কোড শ্রমিক-স্বার্থ বিরোধী, কিন্তু যখন যারা যে রাজ্য শাসনে, সেখানেই চালু হয়েছে কোড; সারা দেশে প্রায় ২৫টি রাজ্যে কার্যকর এখন, পশ্চিমবঙ্গ-সহ তিন রাজ্যে রুলস-এর খসড়া তৈরি হয়েছে। লেবার কোড প্রস্তাবের সময় থেকে অদ্যাবধি প্রায় ৫০টি সভা করেছে ‘নাগরিক মঞ্চ’, আজ বিকেল ৪টেয় রামমোহন লাইব্রেরি হল-এ তাদের আহ্বানে নাগরিক কনভেনশন: লেবার কোড কী ভাবে শ্রমিক ও নাগরিকের স্বার্থবিরোধী তা বোঝাতে।

পদচিহ্ন ধরে

বাংলার টেরাকোটা মন্দির নিয়ে ডেভিড ম্যাককাচ্চনের কাজ পথ দেখিয়েছে উত্তরকালকে। সেই পথে এগিয়েছেন জর্জ মিচেল। জন্মসূত্রে অস্ট্রেলীয়, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ়-এর ডক্টরেট এই গবেষক ম্যাককাচ্চনের কাজে ধরে রাখা বহু টেরাকোটা মন্দির ঘুরে দেখেছেন পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে। বাংলার মন্দিরশৈলী নিয়ে তাঁর বই ব্রিক টেম্পলস অব বেঙ্গল প্রকাশ পায় ১৯৮৩-তে। ৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় যদুনাথ ভবন মিউজ়িয়ম অ্যান্ড রিসোর্স সেন্টারে ‘তরুণ মিত্র স্মারক বক্তৃতা’ দেবেন জর্জ, ‘ইন দ্য ফুটস্টেপস অব ডেভিড ম্যাককাচ্চন: ব্রিক টেম্পলস অব বেঙ্গল’। আমেরিকান ইন্সটিটিউট অব ইন্ডিয়ান স্টাডিজ়, সেন্টার ফর স্টাডিজ় ইন সোশ্যাল সায়েন্সেস ও বেঙ্গল হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ইউকে-র যৌথ আয়োজনে এই অনুষ্ঠান।

কবিতা-সন্ধ্যা

দুয়ারে শীত। আর পরিযায়ী পাখির মতো উড়ে আসছে কবিতা— আন্তর্জাতিক কবিতা উৎসবে। আজ থেকে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত ‘চেয়ার পোয়েট্রি ইভনিংস’। বারোটি দেশের পনেরোটি ভাষার কুড়ি জন কবি: ভারতের অরুণ দেব বাবুশা কোহলি যশোধরা রায়চৌধুরী কিশোর কদমদের সঙ্গে আয়ারল্যান্ড আমেরিকা বেলজিয়াম ডোমিনিকান রিপাবলিক লিথুয়ানিয়া মেক্সিকো-সহ নানা দেশের কবিদের সম্মিলন। আজ বিকেল ৫টায় উৎসবের উদ্বোধন ভারতীয় ভাষা পরিষদ মিলনায়তনে; আগামী কাল আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ় আর স্যামিল্টন হোটেল কুড ট্যাভার্নে, শেষ দিন গঙ্গাবক্ষে ‘কবিতা অন দ্য ক্রুজ়’-এ সমাপন। কবিতা-সন্ধ্যার সঙ্গী হবে লোকগান ও বাদন, ‘চেয়ার পোয়েট্রি বুকস’ থেকে প্রকাশিত হবে বইও।

আঠারোয়

২০০৭ থেকে এ শহর ঠিকানা ‘ডায়লগস: এলজিবিটিকিউআইএ+ ফিল্ম ও ভিডিয়ো ফেস্টিভ্যাল’-এর, দেশের সবচেয়ে পুরনো ক্যুইয়ার ফিল্মোৎসব। স্যাফো ফর ইকুয়ালিটি, প্রত্যয় জেন্ডার ট্রাস্ট ও গ্যোয়টে ইনস্টিটিউট/ম্যাক্সমুলার ভবন কলকাতা-র একত্র এই উদ্যোগ আসলে চায় দেশ-বিদেশের ছবির ভাষায় যৌনতা, লিঙ্গ-রাজনীতি ও অস্তিত্বের সঙ্কট পেরিয়ে এক ‘সমগ্রমানুষ’-এর অধিকার তুলে ধরতে। আঠারোয় পড়ল উৎসব, আজ ও আগামী কাল সকাল ১১টা থেকে দিনভর বসুশ্রী প্রেক্ষাগৃহে দেখা যাবে মোট ১৪টি ছবি: কাহিনিচিত্র, ছোট ছবি, তথ্যচিত্র। থাকছে ১৯১৯-এর জার্মানির নির্বাক ছবি বা হালের সিসি অ্যান্ড ইখ, পাকিস্তানের ছবি ওয়াখরি, ওনির পরিচালিত পাইন কোন, রোহিত প্রজাপতির কাতলা কারি।

গ্রামীণ ঐতিহ্য

আঞ্চলিক সত্তার গভীরেও থেকে যায় মানুষের সংস্কৃতির পরম্পরা। কৃষি, কারুশিল্প, খাদ্য, মৌখিক ইতিহাস, স্থাপত্যের বিশিষ্টতায় লুকিয়ে থাকে গ্রামীণ ঐতিহ্য। একুশ শতকে গ্রাম তো এক রকম শহরই, তবু আবহমান কাল ধরে প্রকৃতির সংলগ্নতা বাংলার গ্রাম ও গ্রামবাসীকে করে তুলেছে এক বিচিত্র ঐতিহ্যের ধারক-বাহক, সংরক্ষকও। বাংলা তথা ভারতের গ্রামীণ ঐতিহ্যকে তুলে ধরতে গত ২২-২৫ নভেম্বর ইন্ডিয়ান মিউজ়িয়মে হয়ে গেল প্রদর্শনী ‘ফ্রম ফিল্ডস টু ফোক’; প্রাসঙ্গিক আলোচনামালাও। কলকাতা সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটি (কেসিসি)-তে চলছে বার্ষিক ‘আমি আর্ট ফেস্টিভ্যাল’, তারই অঙ্গ হিসেবে কেসিসি, ইন্ডিয়ান মিউজ়িয়ম ও মিউজ়িয়ম অ্যাসোসিয়েশন অব ওয়েস্ট বেঙ্গল-এর যৌথ উদ্যোগ। যোগ দিয়েছিল এ রাজ্যের অনেকগুলি সরকারি ও বেসরকারি সংগ্রহশালা, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি বিভাগীয় সংগ্রহালয়; ছিল ব্যক্তিগত সংগ্রহও। ছবিতে চালচিত্র অ্যাকাডেমি খোয়াবগাঁর শিল্পপ্রদর্শের সম্ভার।

বিনিময়

রবীন্দ্রনাথের বন্ধু তেনশিন ওকাকুরার সুপারিশে ১৯০৩-এ কলকাতায় এসে ঠাকুরবাড়ির চিত্রকরদের সঙ্গে জাপানের শিল্পকলার আদানপ্রদানের সূচনা করেন শিল্পী তাইকান ইয়োকোয়ামা এবং শুন্‌সো হিশিদা। ১৯১৬ সালে প্রথম বার জাপান ভ্রমণে গিয়ে রবীন্দ্রনাথ মুগ্ধ হন সে দেশের চিত্রকলার গভীরতা দেখে। তিনি মনে করেছিলেন, বাংলার শিল্পীদের জাপানে যাওয়া জরুরি। তাঁর প্রথম জাপান যাত্রায় সঙ্গী হন মুকুল দে, ১৯২৪-এ তৃতীয় যাত্রায় নন্দলাল বসু। আধুনিক জাপান-ভারত শিল্প-বিনিময় পরম্পরায় চিত্রকলা ও ক্যালিগ্রাফির চর্চা গুরুত্বপূর্ণ। সেই ভাবনা থেকেই, রবীন্দ্রনাথের তৃতীয় জাপান যাত্রার শতবর্ষে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী হয়ে গেল বিশ্বভারতী রবীন্দ্রভবনে। এসেছিলেন এই সময়ের জাপানি শিল্পী মিসাকো শিনে, আঁকেন মূলত সাদা-কালোয়, ‘সুমি এ’ ধারায়। কুড়িটি ছবি: বিষয় প্রকৃতি, ফুল (ছবি), পাখি। প্রদর্শনীর পাশাপাশি নিপ্পন ভবনে হয়েছে সুমি এ আঙ্গিক নিয়ে ওঁর কর্মশালাও।

স্মৃতি-তর্পণ

পঞ্চাশের দশকে বাংলা থিয়েটার নতুন পথে হাঁটল, তার অল্প দিনের মধ্যেই মৌলিক বাংলা নাট্যকারের সম্মান পেলেন বছর একুশের তরুণ মনোজ মিত্র। পেলেন নবীন অভিনেতার সম্মানও। ছয় দশকেরও বেশি দীর্ঘ নাট্যজীবনে শতাধিক নাটক; দেশে-বিদেশে যেখানেই বাঙালি আছে, সেখানেই তাঁর নাটক স্পর্শ করেছে জনপ্রিয়তার শীর্ষ। মঞ্চে তো বটেই, চলচ্চিত্রে ওঁর অভিনয়ও সম্পদ বাঙালির। পড়িয়েছেন দর্শন ও নাট্যকলা, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিশিরকুমার ভাদুড়ি অধ্যাপক পদে বৃত ছিলেন, সভাপতি হিসেবে তাঁর দিগ্‌দর্শন পেয়েছে বাংলা আকাদেমি ও বঙ্গনাট্যসংহতি। সঙ্গীত নাটক অকাদেমি-সহ বহু সম্মাননায় ভূষিত এই নাট্যকার-অভিনেতা প্রয়াত হয়েছেন গত ১২ নভেম্বর। আজ সন্ধ্যা ৬টায় অ্যাকাডেমি মঞ্চে ওঁকে স্মরণ করবেন সহকর্মী ও অনুরাগীরা। আয়োজনে সুন্দরম, সৌভ্রাতৃত্ব, বঙ্গনাট্যসংহতি ও বাংলার নাট্যজন।

অন্য বিষয়গুলি:

Art exhibition Buddhadeb Bosu Kolkata Karcha
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy