পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা।—ফাইল চিত্র।
শহরের বড় পুজো মণ্ডপগুলির নিরাপত্তা খতিয়ে দেখলেন পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কলকাতা পুলিশের অন্য আধিকারিকেরা। বৃহস্পতিবার কমিশনার প্রথমে যান একডালিয়া এভারগ্রিনে, সেখান থেকে দেশপ্রিয় পার্কে। উল্লেখ্য, গত কয়েক বছর ধরে দেশপ্রিয় পার্কের পুজোকে কেন্দ্র করে মাত্রাছাড়া ভিড় হচ্ছে। কমিশনার এ দিন অতিরিক্ত দুই নগরপাল জাভেদ শামিম এবং সুপ্রতিম সরকারকে নিয়ে দর্শনার্থীদের মণ্ডপে প্রবেশের পথ খতিয়ে দেখেন। পরে বলেন, ‘‘অবস্থা সামাল দিতে মণ্ডপ থেকে বেরোনোর জন্য অতিরিক্ত গেট রাখা হয়েছে।’’ এক পুলিশকর্তা জানান, শহরের সব পুজো কমিটিকে বলা হয়েছে মণ্ডপ থেকে বেরোনোর একাধিক গেট রাখতে।
লালবাজার জানিয়েছে, দেশপ্রিয় পার্ক থেকে বেরিয়ে কমিশনার চেতলা অগ্রণী, সুরুচি সঙ্ঘ, নাকতলা উদয়ন সঙ্ঘ ঘুরে যান উত্তরে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে। পুলিশ সূত্রের খবর, পুজোর ভিড় সামলানোর জন্য চেতলা এলাকায় দু’জন ডেপুটি কমিশনারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এক জন চেতলা অগ্রণীর মণ্ডপে ভিড় সামলানোর দায়িত্বে থাকবেন। আর এক জন ডিসি থাকবেন চেতলা সেন্ট্রাল রোডের দায়িত্বে। গত বছর ওই এলাকায় ব্যাপক ভিড় সামলাতে লালবাজারকে বেগ পেতে হয়েছিল। সে কারণে এ বার দুই ডিসি ছাড়াও থাকছে অতিরিক্ত বাহিনী।
পুলিশ জানিয়েছে, পুজোর নিরাপত্তার কথা ভেবে গোটা শহরকে ১২টি ‘কমপ্লেক্সে’ ভাগ করা হয়েছে। চেতলা ছাড়া প্রতিটি কমপ্লেক্সের দায়িত্বে থাকছেন এক জন করে ডেপুটি কমিশনার। এ ছাড়া, দেশপ্রিয় পার্ককে ভাগ করা হয়েছে তিনটি জ়োনে। পুজোর দিনগুলিতে ওই এলাকায় সকালের ভিড় সামলানোর জন্য ডিসি (কমব্যাট)-কে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। লালবাজার জানিয়েছে, শহরে ৬৯টি নজর-মিনার তৈরি করা হয়েছে। ১১টি পাইলট কার থাকবে দমকলের গাড়িকে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেওয়ার জন্য।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy