শনিতেও বন্ধ একাধিক ট্রেন। ফাইল চিত্র।
শনিবার বাতিল হয়েছে মালদহ টাউন-নিউদিল্লি এক্সপ্রেস ট্রেন। এ ছাড়া, বাতিল হয়েছে হাওড়া-দেহরাদূন কুম্ভ এক্সপ্রেস, হাওড়া-পটনা জনশতাব্দী এক্সপ্রেস। এ ছাড়া রয়েছে, সাহিবগঞ্জ-দানাপুর ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস, জামালপুর-ভাগলপুর প্যাসেঞ্জার ট্রেন, আসানসোল-গয়া মেমু এক্সপ্রেস, আসানসোল-বারাণসী মেমু এক্সপ্রেস, ভাগলপুর-আনন্দ বিহার গরিবরথ ট্রেন।
শনিবার বাতিল হয়েছে শিয়ালদহ-বালিয়া এক্সপ্রেস। এ ছাড়া রয়েছে হাওড়া-রাঁচি শতাব্দী এক্সপ্রেস, কলকাতা-জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেস।
পশ্চিমবঙ্গ এবং বিহার থেকে যাতায়াতকারী মোট আটটি ট্রেনের চলাচল বাতিল ঘোষণা করল পূর্ব-মধ্য রেল। তালিকায় রয়েছে কলকাতা এবং হাওড়াও।
Due to ongoing agitation against #AgnipathScheme in East Central Railway jurisdiction, eight more trains including six originating from different cities of West Bengal and two originating from cities in Bihar have been cancelled today, June 18: CPRO, Eastern Railway
— ANI (@ANI) June 18, 2022
বিক্ষোভের প্রেক্ষিতে শুক্রবার একের পর এক ট্রেন বাতিল করেছিল রেল। হাওড়া এবং কলকাতা স্টেশন থেকে একাধিক দূরপাল্লার ট্রেন বাতিল ঘোষণা হয়। কয়েকটি যাত্রীবাহী ট্রেনের যাত্রাপথ সংক্ষিপ্ত করে রেল। শনিবারও বাতিল হল একাধিক ট্রেন।
দেশ জুড়ে বিক্ষোভের মধ্যে আরও শিথিল হল ‘অগ্নিপথ’। শনিবার অগ্নিবীরদের জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং অসম রাইফেলসে ১০ শতাংশ সংরক্ষণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। বাড়ছে নিয়োগের ঊর্ধ্বসীমাও। প্রথম ব্যাচের অগ্নিবীরদের জন্য নিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা পাঁচ বছর বাড়ানো হয়েছে।
অগ্নিবীর প্রকল্পের বিরোধিতায় ক্ষোভের শুরু বিহারে। অচিরে তা ছড়ায় সারা দেশে। বিক্ষোভে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রেল পরিষেবা। একের পর এক ট্রেনে আগুন লাগানো, স্টেশনে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এর পর বিহার থেকে যাতায়াত করা একাধিক ট্রেন বাতিল ঘোষণা করেছে রেল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy