—প্রতীকী ছবি।
জাতীয় আয়ুষ মিশন প্রকল্পে হোমিয়োপ্যাথিতে পরামর্শদাতা চিকিৎসক (কনসালট্যান্ট) হিসাবে এক জনকে সম্প্রতি নিয়োগ করেছে স্বাস্থ্য ভবন। সেই নিয়োগে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ তুলে মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয়ে ইমেল করে অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি তদন্তের দাবি তুললেন ইন্টারভিউয়ে সুযোগ পাওয়া অন্য চিকিৎসকেরা। যদিও নির্বাচিত চিকিৎসকের দাবি, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে অভিযোগ তোলা হচ্ছে।
গত অগস্টে রাজ্য আয়ুষ সমিতি ‘কনসালট্যান্ট এনএএম (হোমিয়োপ্যাথি)’-এর একটি মাত্র শূন্য পদে নিয়োগের বিজ্ঞাপন দেয়। হোমিয়োপ্যাথিতে স্নাতক এবং অন্তত তিন বছর সরকারি বা বেসরকারি কোনও ভাল প্রতিষ্ঠানে জনস্বাস্থ্য বিষয়ক প্রোগ্রামে যুক্ত থাকার অভিজ্ঞতা বাধ্যতামূলক ছিল। স্নাতকোত্তর-সহ আরও কিছু বিষয়ে অভিজ্ঞতাও কাম্য ছিল। লিখিত পরীক্ষা দেন ২৯ জন। চার জনকে ইন্টারভিউয়ে ডাকা হয়। অভিযোগ, সেখানে তিন জন স্নাতকোত্তর ও এক জন স্নাতক ছিলেন। কিন্তু সৌরাজ ঘোষ নামে শুধু স্নাতক ডিগ্রি থাকা চিকিৎসকই নির্বাচিত হন। গুজরাতের যে প্রতিষ্ঠানের শংসাপত্র সৌরাজ জমা দেন, সেটির সত্যতা যাচাইয়েও তদন্তের দাবি উঠেছে।
অভিযোগকারী সাবিহা রফিক বলেন, ‘‘কোনও ক্ষমতাবান গোষ্ঠী ওঁকে নির্বাচিত করতে চাইছে।’’ তবে সৌরাজ বলেন, ‘‘সমস্ত নথি স্বাস্থ্য দফতরে জমা দিয়েছি। লিখিত পরীক্ষা, ইন্টারভিউ দিয়ে তবেই নির্বাচিত হয়েছি।’’ স্বাস্থ্য দফতরের এক কর্তা বলেন, ‘‘অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy