—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
আর জি কর হাসপাতালে খুন, ধর্ষণের সিবিআই তদন্ত নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির জন্য এ বার ডিআইজি, সিবিআইয়ের নাম করে জাল চিঠি তৈরির অভিযোগ উঠল। সমাজমাধ্যমে ছড়ানো সেই চিঠিতে সিবিআই কর্তার নাম করে বলা হয়েছে, খুন, ধর্ষণের ঘটনায় একমাত্র সঞ্জয় রায়ই জড়িত। তদন্ত নিয়ে জনমানসে ভুল ধারণা তৈরির চেষ্টায় ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ ভাবে ওই চিঠি ছড়ানো হয়েছে বলে সিবিআই কর্তারা মনে করছেন। ওই জাল চিঠি আনন্দপুর এলাকার চৌবাগার এক যুবকের তৈরি বলে সিবিআই সূত্রের খবর। এর পিছনে আর কেউ আছে কি না, তারও তদন্ত করছে সিবিআই।
বুধবার ওই যুবক ও তাঁর বাবাকে সিজিও কমপ্লেক্সে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। তবে রাত পর্যন্ত তাঁদের কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। ওই যুবক এই রকম নানা বিষয়ে জাল চিঠি তৈরি করে প্রচার করতেন বলে সিবিআইয়ের নজরে এসেছে।
প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির মামলায় এ দিন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রশাসনিক ভবনে তল্লাশি চালায় সিবিআই। নিজ়াম প্যালেসেও ফরেন্সিক মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক দেবাশিস সোমকে সকাল থেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আর জি করের বিভিন্ন দরপত্রে জালিয়াতির অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনের স্টোর রুম থেকে বেশ কিছু নথি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে সিবিআই সূত্রের দাবি। সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ কয়েক জন চিকিৎসক-আধিকারিক ও ব্যবসায়ীকে জিজ্ঞাসাবাদও চালায় সিবিআই। নিহত চিকিৎসক-ছাত্রীর বাড়িতে গিয়ে তাঁর মা, বাবার সঙ্গে কয়েকটি নথির বিষয়ে এ দিন কথা বলে সিবিআই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy